করোনার উৎস খুঁজতে শেষে চাপে পড়ে হু-কে কীসের অনুমতি দিল চিন!
করোনার উৎস কোথায়? এই প্রশ্নের মুখে গোটা বিশ্ব। এর উত্তর জানতে একাধিক গবেষণাও শুরু হয়েছে। দুটি মার্কিন গবেষণা দাবি করেছে যে , কোনও ল্যাবরেটারি থেকে নয়, বরং প্রাকৃতিকভাবেই করোনার মতো ভাইরাস বিশ্বে এসেছে। এদিকে, আমেরিকা, জার্মানি সহ একাধিক দেশ এই ভাইরাসের উৎসের জন্য চিনকে দোষারোপ করেছে।
শেষমেশ তাপে পড়ে চিন যা করেছে
চিনের ওপর গোটা বিশ্বের চাপ। ক্রমাগত সন্দেহ করা হচ্ছে , আদৌ চিনই কি করোনাকে বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে মূলত দায়ী? এই সমস্ত প্রশ্ন তুলে বিশ্ব মঞ্চে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা হুকে কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয়। পরবর্তীকালে সেই হু এবার করোনার উৎসের সন্ধানে তদন্ত নামল।
কোন অনুমতি চিনের?
করোনার উৎসের খোঁজে তদন্তে আসা হু এর প্রতিনিধিদের বেজিং এ ঢুকতে দেওয়ার অনুমতি দিয়েছে চিন। ফলে এবার বিশ্বের তাবড় বিশেষজ্ঞের দল বেজিং এ প্রবেশ করে করোনার উৎসের সন্ধান করবে।
করোনার উৎস নিয়ে গবেষণা
এর আগেও মার্কিন একটি গবেষণা জানিয়েছে যে হঠাৎ করে ল্যাবোরেটারিতে করোনা ভাইরাস তৈরি হয়নি। প্রাকৃতিক নিয়মেই এই ভাইরাস এসেছে। এদিকে, অক্সফোর্ডের এভিডেন্স বেসড মেডিসিন বলছে, করোনা ভাইরাস এতদিন বিশ্বে সুপ্ত অবস্থায় ছিল। আর তা চাগিয়ে ওঠার উপযুক্ত আবহাওয়া পেতেই নিজেকে তুলে ধরেছে।
গবোষণার নেপথ্যে কোন তথ্য?
চিনে করোনা ভাইরাস পাওয়ার আগে, ইতালি, স্পেন ও ব্রাজিলের মতো দেশে করোনা ছিল বলে গবেষণার অনুমান। ইতালি, স্পেন ও ব্রাজিলের মতো দেশে করোনার আগের সময়ের বেশ কিছু আবর্জনা নিয়ে গবেষণা চলেছে। সেখানে করোনার নমুনা পাওয়া গিয়েছে।