বাংলাদেশের তৃতীয় দফার উপজেলা নির্বাচনে হিংসা, আহত ৪৫
প্রশাসনের সহায়তায় প্রকাশ্যে ব্যালট পেপারে আওয়ামী লীগের কর্মী নেতারা ছাপ্পা মারে বলে অভিযোগ ওঠে। । এ উত্তেজনা দেখা দেয়। পশ্চিম বাপ্তা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আওয়ামী লীগ-বিএনপি প্রার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় ৫ জন গুলিবিদ্ধসহ অন্তত ২০ জন আহত হয়েছে। আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে পোলিং অফিসারের মোটরসাইকেলে।
ফেনী ও চাঁদপুরের তিনটি উপজেলার সাতটি কেন্দ্রের ভোট স্থগিত করা হয়েছে
কেন্দ্র দখল ও জাল ভোট দেয়াকে কেন্দ্র করে করে চাঁদপুরের কচুয়ার বিতারায় আওয়ামী লীগ সমর্থিতদের সাথে বিএনপি সমর্থিত কর্মীদের মাঝে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন ১৫ জন। শনিবার সকালে ভোট গ্রহণ শুরু হওয়ার কিছুক্ষণ পর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
পাশাপাশি বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলায় ভোটকেন্দ্র দখলকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দুই রাউন্ড রাবার বুলের ছুড়লে অন্তত আহত হন। ভোট শুরুর দুই ঘণ্টার পরই চাঁদপাশা ইউনিয়নের কালিকাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে বাগেরহাটের বাইপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ কেন্দ্রে জাল ভোট দেয়াকে কেন্দ্র শাসকদলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে বিএনপি কর্মীদের সংঘর্ষ হয়। এসময় জাল ভোটের ছবি তুলতে গেলে আওয়ামী লীগের তরফে সাংবাদিকদের ক্যামেরা ভাংচুর করা হয় বলে অভিযোগ। এছাড়া, ফেনীর দাগনভূঞা, কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম, লাঙ্গলকোট, চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে নির্বাচনী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।