আর মাত্র ৮ বছর আয়ু রয়েছে ইন্টারনেটের, বলছেন বিজ্ঞানীরা
যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে গতিশীল হয়েছে ইন্টারনেট। গত একদশকে প্রায় ৫০ গুণ বেড়েছে এর গতি। আর সেটাই ডেকে এনেছে আসন্ন বিপদ।
আশঙ্কার কথা শোনা গিয়েছে খোদ বিজ্ঞানীদের মুখে। জানা গিয়েছে, ইন্টারনেটের ব্যবহার যে হারে বাড়ছে তাতে আগামী আট বছরের মাথায় তা সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছবে। যে হারে এর ব্যবহার বাড়ছে তাতে আগামিদিনে গোটা ব্যবস্থাটাতেই ধস নামতে পারে।
এই ব্যবস্থা থেকে কীভাবে বেরিয়ে আসা যায় তার পথ খুঁজে বের করতে এই মাসের শেষের দিকে প্রখ্যাত ইঞ্জিনিয়ার, ফিজিসিস্ট এবং টেলিকম সংস্থাগুলি লন্ডনের রয়্যাল স্যোসাইটিতে একটি আলোচনায় যোগ দেবেন।
ইন্টারনেট টেলিভিশন, লাইভ স্ট্রিমিং সার্ভিস সহ একাধিক ইন্টারনেট পরিষেবা ফাইবার অপটিকসের মাধ্যমে আমাদের ডেস্কটপ, ল্যাপটপ, স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটে পৌঁছয় যা ইতিমধ্যেই সর্বোচ্চ সীমায় এসে পৌঁছেছে।
২০০৫ সালে ব্রডব্যান্ড পরিষেবায় ডাউনলোড স্পিড ছিল সেকেন্ডে ২ মেগাবাইট। এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে সেকেন্ডে ১০০ মেগাবাইট। কিন্তু বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ফাইবার অপটিকস তার ধারণ ক্ষমতার শীর্ষে এসে পৌঁছেছে। আর এর ডেটা বা তথ্য ধারণ করার ক্ষমতা নেই।