সাহিত্যে নোবেল পেলেন পোল্যান্ড এবং অস্ট্রিয়ার দুই সাহিত্যিক
পর পর দুবছরের সাহিত্যে নোবেল সম্মান ঘোষণা করা হল। ২০১৮ সালের সাহিত্যের নোবেল পেলেন পোল্যান্ডের সাহিত্যিক ওলগা তোকারজুক। আর ২০১৯ সালের সাহিত্যে নোবেল পেলেন অস্ট্রিয়ার সাহিত্যিক পিটার হ্যান্ডকে।
পর পর দুবছরের সাহিত্যে নোবেল সম্মান ঘোষণা করা হল। ২০১৮ সালের সাহিত্যের নোবেল পেলেন পোল্যান্ডের সাহিত্যিক ওলগা তোকারজুক। আর ২০১৯ সালের সাহিত্যে নোবেল পেলেন অস্ট্রিয়ার সাহিত্যিক পিটার হ্যান্ডকে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য ২০১৮ সালের সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার ঘোষণা করা হয়নি। কারণ যৌন হেনস্থার অভিযোগে তোলপাড় হয়েছিল সুইডিশ অ্যাকাডেমি। সেকারণেই একই সঙ্গে দু'বছরের সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার ঘোষণা করা হয়।
২০১৮ সালের সাহিত্যে নোবেলের জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে পোল্যান্ডের ওলগাকে। এই নিয়ে তিনিই ১৪ তম মহিলা সাহিত্যিক যিনি নোবেল পেতে চলেছেন। ১৯০১ সালে প্রথম সাহিত্যে নোবেল পেয়েছিলেন এক মহিলা সাহিত্যিক।
মূলত ঐতিহাসিক নোবেল লেখাতেই পারদর্শী তিনি। ২০১৪ সালে ওলগার লেখা দ্য বুকস অব জ্যাকব হইচই ফেলে দিয়েছিল পোল্যান্ডে। তিনি নিজে দীর্ঘদিন গবেষণা চালানোর পরেই সেই নোভেলটি লিখেছিলেন। যদিও ফিকশন রাইটার হিসেবেই আত্মপ্রকাশ করেছিলেন তিনি। ১৯৯৩ সালে প্রকাশিত হয়েছিল তাঁর লেখা প্রথম বই দ্য জার্নি অব দ্য বুক-পিপল। তার তিন নম্বর রচনার নাম প্রিমেভাল অ্যান্ড আদার টাইম। বইটি প্রকাশিত হয়েিছল ২০১০ সালে। এর থেকে ভাল পোল্যান্ডের সাহিত্য বোধ হয় খুব কমই রয়েছে।
[ একজন জওয়ানও শহিদ হলে দশজন শত্রুকে এখন মারার ক্ষমতা রাখে ভারত, ভোট প্রচারে ভোকাল টনিক অমিত শাহের]
২০১৯ সালের সাহিত্যে নোবেলের জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে অস্ট্রিয়ার সাহিত্যিক পিটার হ্যান্ডকে-কে। ১৯৪২ সালে দক্ষিণ অস্ট্রিয়ার প্রত্যন্ত গ্রাম গ্রিফেনে জন্ম তাঁর। স্লোভিয়ান সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ে জন্ম সাহিত্যিকের। ১৯৬৬ সালে প্রকাশিত হয়েছিল তাঁর প্রথম নোভেল ডাই হরনিসেন। তারপরে ১৯৬৯ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর দ্বিতীয় নোভেল অফারিং দ্য অডিয়েন্স। বইটি রীতিমত সাড়া ফেলে দিয়েছিল। ইউরোপের সেরা সাহিত্যিকদের একজন হিসেবেই বিবেচিত হন পিটার। ছবি আর সিনেমা তাঁর লেখায় মূল অনুপ্রেরণা বলে জানিয়েছেন সাহিত্যিক।
[ চিনকে হাতে রাখতে গদর বন্দর দান পাকিস্তানের, চরম সমালোচনার মুখে ইমরান সরকার]