শক্তিশালী ভারতই পারে চিনা আগ্রাসনের পাল্টা জবাব দিতে! দাবি গোপনীয় মার্কিন নথিতে
শক্তিশালী ভারতই পারে চিনা আগ্রাসনের পাল্টা জবাব দিতে! দাবি গোপনীয় মার্কিন নথিতে
চিনা
আগ্রাসন
ঠেকাতে
দীর্ঘদিন
থেকেই
ঘুঁটি
সাজাচ্ছেন
মার্কিন
কূটনীতিকরা।
এমনকী
সেই
ক্ষেত্রে
ভারত
সহ
একাধিক
দেশ
ঢাল
করারও
পরিকল্পনা
চলছিল
হোয়াইট
হাউসে।
সম্প্রতি
সদ্য
প্রকাশিত
মার্কিন
জাতীয়
সুরক্ষা
নথি
সামনে
আসতেই
সেই
দাবিই
যেন
আরও
জোরালো
হল।
সম্প্রতি
'ভারত-প্রশান্ত
মহাসাগরীয়
অঞ্চলের
জন্য
আমেরিকার
কৌশলগত
পরিকাঠামো’
শীর্ষক
ওই
নথিটি
প্রকাশ
করেন
আমেরিকার
জাতীয়
নিরাপত্তা
উপদেষ্টা
রবার্ট
ও’ব্রায়েন।
ওই নথিতেই ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে বেজিংয়ের প্রভাব খর্ব করতে ভারতের শক্তি বৃদ্ধির উপর জোর দিয়েছেন মার্কিন কূটনীতিরা। ওই নথিতেই তাঁদের সাফ দাবি শক্তিশালী ভারতই পারে চিনা আগ্রাসনের পাল্টা ভারসাম্য তৈরি করতে। মূলত চিনের ক্ষমতার আস্ফালনেই ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলির নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব ক্ষুন্ন হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তাইওয়ান, জাপান সহ একাধিক দেশ। আর এই পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখেই ২০১৮ সালে তৈরি ওই নথিতে ভারতের বিরুদ্ধে চিনা সেনার সম্ভাব্য আগ্রাসনের আশঙ্কাও প্রকাশ হয়েছিল।
একইসাথে চিন আগ্রাসনের মোকাবিলায় ভারতের পাশাপাশি জাপান, অস্ট্রেলিয়া, উত্তর কোরিয়ার মতো দেশগুলির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক মুজবুত করার উপরেও জোর দিতে দেখা যায় আমেরিকাকে। সূত্রের খবর, ২০১৭ সালে ন্যাশান্যাল সিকিউরিটি কাউন্সিল মারফত এই সমস্ত কূটনৈতিক সিদ্ধান্তে সিলমোহর দেন ট্রাম্প। ওই নথিতেই স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে ২০১৮ সাল থেকেই কূটনৈতিক, সামরিক এবং গোয়েন্দা বিভাগের মাধ্যমে ভারতের পাশে সর্বতোভাবে দাঁড়ানোর কথা বলে ট্রাম্প সরকার।