For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

বহির্জাগতিক জীবনের খোঁজে অত্যাধুনিক আবিষ্কার, জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা পাড়ি দেবে নয়া লক্ষ্যে

বহির্জাগতিক জীবনের খোঁজে অত্যাধুনিক আবিষ্কার, জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা পাড়ি দেবে নয়া লক্ষ্যে

Google Oneindia Bengali News

বিজ্ঞানীরা এমন একটি নতুন যন্ত্র আবিষ্কার করেছেন, যার মাধ্যমে বহির্জাগতিক জীবন শনাক্তকরণ করা যাবে সহজেই। বহির্জাগতিক জীবন শনাক্তকরণকে আরও উন্নত করতে সক্ষম ওই যন্ত্র। মানোয়ার হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা অত্যাধুনিক বৈজ্ঞানিক সরঞ্জাম দিয়ে বহির্জাগতিক জীবনের প্রমাণ খোঁজার উপায় পেয়েছেন হাতের মুঠোয়।

অত্যাধুনিক বৈজ্ঞানিক যন্ত্র কম্প্যাক্ট কালার বায়োফাইন্ডার

অত্যাধুনিক বৈজ্ঞানিক যন্ত্র কম্প্যাক্ট কালার বায়োফাইন্ডার

মানোয়ার হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের তৈরি করেছেন ওই অত্যাধুনিক বৈজ্ঞানিক যন্ত্র কম্প্যাক্ট কালার বায়োফাইন্ডার। একটি নতুন গবেষণা অনুসারে বহির্জাগতিক জীবনের প্রমাণ খুঁজতে গিয়ে ওই যন্ত্র তাঁদের সহায়ক হবে বলে মনে করছেন বি্জ্ঞানীরা। সম্প্রতি এই গবেষণা রিপোর্ট 'সায়েন্টিফিক রিপোর্টস' জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।

বায়োফাইন্ডারে শনাক্ত করা যেতে পারে বেশিরভাগ জৈবিক পদার্থ

বায়োফাইন্ডারে শনাক্ত করা যেতে পারে বেশিরভাগ জৈবিক পদার্থ

ওই কম্প্যাক্ট কালার বায়োফাইন্ডার দিয়ে শনাক্ত করা যেতে পারে বেশিরভাগ জৈবিক পদার্থ। উদাহরণস্বরূপ, অ্যামিনো অ্যাসিড, জীবাশ্ম, পাললিক শিলা, গাছপালা, জীবাণু, প্রোটিন এবং লিপিডগুলিতে যে শক্তিশালী জৈব ফ্লুরোসেন্স সংকেত রয়েছে, তা কম্প্যাক্ট কালার বায়োফাইন্ডারের বিশেষ স্ক্যানিং ক্যামেরা দ্বারা শনাক্ত করা যেতে পারে।

৩৪ থেকে ৫৬ মিলিয়ন বছরের পুরনো জীবাশ্ম

৩৪ থেকে ৫৬ মিলিয়ন বছরের পুরনো জীবাশ্ম

ওই গবেষক দল জানিয়েছে, কম্প্যাক্ট কালার বায়োফাইন্ডার এতই সংবেদনশীল যে এটি ৩৪ থেকে ৫৬ মিলিয়ন বছরের পুরনো সবুজ নদী গঠন থেকে মাছের জীবাশ্মের জৈব-অবশেষ নির্ভুলভাবে শনাক্ত করতে পারে। হাওয়াই ইন্সটিটিউট অফ জিওফিজিক্স অ্যান্ড প্ল্যানেটোলজির প্রধান যন্ত্র বিকাশকারী এবং গবেষক অনুপম মিশ্র বলেন, "বায়োফাইন্ডার হল এক বিশেষ ধরনের সিস্টেম।"

বায়োফাইন্ডারটি ২০১২ সালে মিসরা দ্বারা প্রথম প্রকাশ্যে

বায়োফাইন্ডারটি ২০১২ সালে মিসরা দ্বারা প্রথম প্রকাশ্যে

তাঁর কথায়, "বর্তমানে এমন অন্য কোনও যন্ত্র নেই যা দিনের বেলায় একটি পাথরের উপর জৈব অবশিষ্টাংশ শনাক্ত করতে পারে৷ বায়োফাইন্ডারের অতিরিক্ত শক্তি হল এটি কয়েক মিটার দূর থেকে কাজ করে, ভিডিও নেয় এবং দ্রুত একটি বড় এলাকা স্ক্যান করতে পারে৷" যদিও বায়োফাইন্ডারটি ২০১২ সালে মিসরা দ্বারা প্রথম প্রকাশ্যে এসেছিল। তবে নাসার পিকাসো তরফে যে কমপ্যাক্ট বায়োফাইন্ডার আনা হয়, তা সর্বশেষ রঙিন সংস্করণ বলে দাবি করা হয়েছে।

বিশাল গ্রহের ল্যান্ডস্কেপে জৈবিক অবশিষ্টাংশের প্রমাণ

বিশাল গ্রহের ল্যান্ডস্কেপে জৈবিক অবশিষ্টাংশের প্রমাণ

বিশাল গ্রহের ল্যান্ডস্কেপে জৈবিক অবশিষ্টাংশের প্রমাণ পাওয়া একটি বিশাল চ্যালেঞ্জ। গবেষকরা প্রাচীন সবুজ নদীর মাছের জীবাশ্মগুলিতে বায়োফাইন্ডারের শনাক্তকরণ ক্ষমতা পরীক্ষা করেছে এবং পরীক্ষাগার স্পেকট্রোস্কোপি বিশ্লেষণ, ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপি স্ক্যানিং এবং ফ্লুরোসেন্স লাইফটাইম ইমেজিং মাইক্রোস্কোপির মাধ্যমে পরীক্ষা করে সঠিক সিদ্ধান্ত পৌঁছতে সক্ষম হচ্ছে।

জৈবিক অবশিষ্টাংশগুলি লক্ষ লক্ষ বছর বেঁচে থাকতে পারে

জৈবিক অবশিষ্টাংশগুলি লক্ষ লক্ষ বছর বেঁচে থাকতে পারে

মিসরা বলেন, "জৈব-অবশেষ কত দ্রুত জীবাশ্ম প্রক্রিয়ায় খনিজ দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয় সে সম্পর্কে কিছু অজানা আছে। তবে আমাদের অনুসন্ধানগুলি আরও একবার নিশ্চিত করে যে জৈবিক অবশিষ্টাংশগুলি লক্ষ লক্ষ বছর বেঁচে থাকতে পারে এবং ফ্লুরোসেন্স ইমেজিং ব্যবহার করে বাস্তব সময়ে এই সেগুলিকে শনাক্ত করা যায়।"

বায়োফাইন্ডারকে মঙ্গল বা অন্য গ্রহে রোভারে বসানো হয় যদি

বায়োফাইন্ডারকে মঙ্গল বা অন্য গ্রহে রোভারে বসানো হয় যদি

প্রাণের সন্ধান পাওয়া নাসা বা অন্যান্য আন্তর্জাতিক মহাকাশ সংস্থার অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। মিসরার কথায়, "যদি বায়োফাইন্ডারকে মঙ্গল গ্রহে বা অন্য কোনও গ্রহে রোভারে বসানো হয়, তাহলে আমরা দ্রুত বৃহৎ এলাকা স্ক্যান করে অতীত জীবনের প্রমাণ শনাক্ত করতে সক্ষম হব। তিনি আরও বলেন, "আমরা আশা করি যে ফ্লুরোসেন্স ইমেজিং ভবিষ্যতে নাসার মিশনে কার্যকর ভূমিকা নেবে।"

এলিয়েনদের ঘরের খোঁজ নাসার

এলিয়েনদের ঘরের খোঁজ নাসার

শুধু অত্যাধুনিক যন্ত্র আবিষ্কারেই থেমে নেনাসা। সম্প্রতি মঙ্গলে এলিয়েনদের ঘরের খোঁজ চালাচছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। সে জন্য নাসা জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ পাঠিয়েছে মাহকাশে। নাসার পাঠানো সেই টেলিস্কোপ সম্প্রতি একটি ছবি প্রকাশ্যে এনেছে। তাঁরা এলিয়েনদের দেখা পেতে ফাঁদও পেতেছে মহাকাশে। বিবস্ত্র মোহিনীদের পাঠিয়ে এলিয়েনদের পৃথিবীতে নিয়ে আসাই লক্ষ্য। সেই লক্ষ্যে নাসা কাজ শুরু করে দিয়েছে।

পাথরের গায়ে ঘরে ঢোকার দরজা

পাথরের গায়ে ঘরে ঢোকার দরজা

নাসা সম্প্রতি মহাকাশ থেকে একটি ছবি পেয়েছে, যেখানে এলিয়েনদের ঘরের দরজা দেখতে পেয়েছেন তাঁরা। গত ৭ মে সেই ছবিটি তোলা হয়েছে। নাসার রোভার কিউরিওসিটি যানের মাস্টক্যাম দিয়ে ওই ছবি তোলা হয়েছে। প্রকাশিত সাদা-কালো ছবিটি এক পলক দেখে মনে হবে পাথরের গায়ে ঘরে ঢোকার দরজা। সেখানে কিছু খোদাই করে রাখা হয়েছে।

এলিয়েনদের ঘরের দরজা নাকি...

এলিয়েনদের ঘরের দরজা নাকি...

জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, ওটি আসলে এলিয়েনদের ঘরের দরজা। তবে কেউ কেউ মনে করছেন, সেই ভাবনা ভুল। ওটা মঙ্গল গ্রহের মধ্যভাগ। নাসার বিজ্ঞানীরা অবশ্য শেষমেশ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে, এলিয়েনদের ঘরের দরজা বা মঙ্গলের মধ্যভাগ বলে নয়, ছবিতে যা দেখা যাচ্ছে তা আসলে পাথরের ভাঙা অংশ। মঙ্গলে ভূমিকম্পের জেরে ওই ধরনের দরজার আকৃতি হয়েছে ওই পাথরের।

এলিয়নদের পৃথিবীতে আনার পরিকল্পনা

এলিয়নদের পৃথিবীতে আনার পরিকল্পনা

তবে এলিয়নদের ঘরের দরজা হোক বা না হোক, তা নিয়ে চিন্তা নেই মহাকাশবিজ্ঞানীদের। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা এখন এলিয়েনদের আকৃষ্ট করতে চাইছেন। মহাকাশ থেকে তাঁদের খুঁজে পৃথিবীতে আনতে চাইছেন। সেজন্য নাসা বিস্তর ভাবনা-চিন্তা চালাচ্ছে। অনেক ভেবে তাঁরা একটি পন্থাও খুঁজে পেয়েছেন।

এলিয়েনদের আকৃষ্ট করতে মহিলাদের ছবি

এলিয়েনদের আকৃষ্ট করতে মহিলাদের ছবি

নাসা চাইছে, সুন্দরী মহিলাদের ছবি পাঠিয়ে এলিয়েনদের আকৃষ্ট করতে। তা হলে সেই ছবি দেখে সটান মহাকাশে ল্যান্ড করতে পারে এলিয়েনদের মহাকাশ যান। কী ধরনের ছবি পাটিয়ে এলিয়েনদের আকৃষ্ট করা যায়, তা নিয়েও গবেষণা চালাচ্ছে নাসা। ভি্নগ্রহীরা কেমন ছবি দেখলে আকৃষ্ট হতে পারে, সেই ভাবনা থেকে বিবস্ত্র ছবি পাঠানোর পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। ছবি বাছাইয়ের কাজ শুরু করেছে নাসা।

কলকাতা নামে শহর রয়েছে বিশ্বের তিনটি দেশে, জানেন কোথায় কোথায় রয়েছে সেই জায়গাকলকাতা নামে শহর রয়েছে বিশ্বের তিনটি দেশে, জানেন কোথায় কোথায় রয়েছে সেই জায়গা

English summary
Scientists invent a new tool that could improve detection of extraterrestrial life
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X