ইউক্রনে বিশাল হামলা রুশ সেনার, ১১ শিশু সহ মৃত ২৪
ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধ এখনও চলছে। মাঝে মাঝেই একে অপরের দিকে হামলা করছে। এর বলই হচ্ছে বহু সাধারণ মানুষ। যেমন ইউক্রেন অভিযোগ করেছে রাশিয়ার সৈন্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে। তাদের অভিযোগ যে রুশ সৈন্যের হামলায় মারা গিয়েছে ২৪ জন সাধারণ ইউক্রেনীয়। ঘটনায় মৃতদের মধ্যে রয়েছে শিশুরাও। জানা গিয়েছে ইউক্রেনের কুপিআন্সক নামে একটি শহর আছে যা রুশ সেনা নতুন করে দখল করেছে। সেখানেই হামলা চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। একটি কনভয় দিয়ে চালানো হয় হামলা।
কীভাবে চালানো হয় ওই হামলা?
ইউক্রেনের সেনা নিজেই দেখিয়েছে কীভাবে চালানো হয়েছিল ওই হামলা। একটি গাড়ি থেকে নাগাড়ে বেরিয়ে আসতে থাকে বুলেট। খুব কাছ থেকে কুরিলিভকা শহরের বহু মানুষের উপর চালানো হয়ে গুলি। এই গ্রামটি কুপিয়ান্সক থেকে খুব কাছেই অবস্থিত। সেখানেই চলে হামলা। খারকিভের গভর্নর ওলেগ সিনেগুবোভ নিজেই জানিয়েছেন যে ২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। তিনি এও জানিয়েছেন এই ঘটনায় যারা মারা গিয়েছেন তাদের মধ্যে সন্তানসম্ভবা মহিলা থেকে শুরু করে ১৩ জন শিশুও মারা গিয়েছে এই ঘটনায়। রুশ সেনারা সাধারণ মানুষের উপর খুব কাছ থেকে গুলি চালায়।
কী বলেছে খারকিভের সরকার?
খারকিভের সরকারের পক্ষে জানানো হয়েছে, '৩০ সেপ্টেম্বর ঘটনার তদন্ত করতে সেখানে গিয়েছেন তদন্তকারী দল। সেখানে গিয়ে তাঁরা দেখেন সাতটি গাড়ির উপর নির্বিচারে গুলি চালানো হয়েছে। সেই গুলিতে বহু মানুষ মারা গিয়েছে"
তবে ঘটনাটি সামনে এসেছে অনেক পরে। আসল এই ঘটনা ঘটে ২৫ সেপ্টেম্বর। বহু আহতকে উদ্ধার করে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হয়েছে রুশ সেনার হাত থেকে বাঁচাতে।
কী বলছে ইউক্রেন?
ইউক্রেনের
সরকারি
সূত্রে
জানা
গিয়েছে,
দুটো
গাড়ি
সম্পূর্ণ
ভস্মীভূত
হয়ে
যায়
হামলায়।
ওতেই
বহু
শিশু
ও
মহিলা
ছিল।
তাঁরা
জীবন্ত
অবস্থায়
পুড়ে
গিয়ে
মারা
যায়।
কর্তৃপক্ষ
স্পষ্ট
জানিয়েছে
এর
পিছনে
স্পষ্টভাবে
হাত
রয়েছে
রুশ
সেনার।
তারাই
এই
ঘটনা
ঘটিয়েছে।
অনেককে
ওই
মৃত্যুপুরি
থেকে
বের
করে
আনা
হয়েছে।
আরও
বহু
মানুষকে
উদ্ধার
করার
চেষ্টা
চলছে।
ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি
জানা গিয়েছে ১১ জনের দেহ পাওয়া গিয়েছে এমন খারাপ ভাবে দগ্ধ হয়ে যাওয়া অবস্থায় যে তাদের পরিচয় জানাই যাচ্ছে না। ইউক্রেনের সিকিউরিটি সার্ভিসের প্রধান ভাসিল মালিউংক জানিয়েছেন, "রুশ সেনারা আসল লড়াই ক্ষেত্রে জিততে পারছে না। তাই তারা এভাবে নৃশংস ভাবে সাধারণ মানুষের উপর হামলা করছে। এটা কাপুরুষতার পরিচয়।"
১২৭ থেকে ১৭৪, ইন্দোনেশিয়ায় লাফিয়ে বাড়ছে পদদলিত হয়ে মৃতের সংখ্যা