Russia-Ukraine War: এখনও পর্যন্ত রাশিয়ার সব থেকে বড় হামলা! মিসাইল বৃষ্টির জেরে ইউক্রেনে ব্ল্যাকআউট
রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা চালানোর পর থেকে এখনও পর্যন্ত সব থেকে বড় হামলাটি সংগঠিত হয়েছে শুক্রবার। ইউক্রেনের তরফে দাবি করা হয়েছে, রাশিয়া ৭০টির বেশি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে শুক্রবার। যার জেরে রাজধানী কিয়েভ সহ সমগ্র ইউক্
রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা চালানোর পর থেকে এখনও পর্যন্ত সব থেকে বড় হামলাটি সংগঠিত হয়েছে শুক্রবার।
ইউক্রেনের তরফে দাবি করা হয়েছে, রাশিয়া ৭০টির বেশি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে শুক্রবার। যার জেরে রাজধানী কিয়েভ সহ সমগ্র ইউক্রেন জুড়ে ব্ল্যাকআউট কার্যকর করা হয়।
ইউক্রেনের দাবি
ইউক্রেনের
তরফে
দাবি
করা
হয়েছে,
মধ্য
ক্রিভি
রিহ-তে
একটি
অ্যাপার্টমেন্টে
রকেট
হানায়
তিনজন
মারা
গিয়েছেন।
এছাড়াও
খেরসনের
দক্ষিণেও
রাশিয়ার
হামলায়
আরেকজনের
মৃত্যু
হয়েছে।
এর
আগে
বৃহস্পতিবার
কিয়েভ
সতর্ক
করে
দিয়ে
বলেছিল,
নতুন
বছরের
শুরুর
দিকে
মস্কো
সর্বাত্মক
আক্রমণের
পরিকল্পনা
করেছে।
তবে
গত
কয়েকমাসে
রাশিয়ার
বেশ
ক্ষতক্ষতি
হয়েছে।
রাশিয়া
এদফায়
ইউক্রেনের
পরিকাঠামোর
ওপরে
ক্ষেপণাস্ত্র
বর্ষণ
করতে
শুরু
করেছে।
শুক্রবার
যেসব
জায়গায়
রাশিয়া
হামলা
চালিয়েছে,
সেখানে
বরফ
ছড়িয়ে
থাকায়
ক্ষয়ক্ষতির
পরিমাণ
এখনও
বোঝা
যাচ্ছে
না।
আরও সাহায্যের জন্য আবেদন
রাশিয়ার হামলা তীব্র করার পরে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, রাশিয়ার কাছে আরও ব্যাপক হামলার জন্য পর্যাপ্ত ক্ষেপণাস্ত্র মজুত রয়েছে। রাশিয়ার মোকাবিলা করতে তিনি পশ্চিমী দেশগুলির কাছে আরও সাহায্য, উন্নত বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার জন্য আবেদন জানিয়েছেন। প্রেসিডেন্ট আরও বলেছেন, ইউক্রেন শক্রিশালী। তিনি চ্যালেঞ্জ করে বলেছেন, মস্কো যতই রকেট হামলা চালাক না কেন, শক্তির ভারসাম্যে তেমন কোনও পরিবর্তন হবে না। কেননা ২৪ ফেব্রুয়ারি হামলার এক বছরের হতে গেলেও ইউক্রেনের সামান্য অংশই দখল করতে পেরেছে রাশিয়া।
ইউক্রেন জুড়ে ব্ল্যাকআউট
শুক্রবারের হামলা শুরু হতেই, ইউক্রেন জুড়ে জরুরি ব্ল্যাকআউট করা হয়। ইউক্রেনের বিমান বাহিনী জানিয়েছে, রাশিয়া তাদের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে বিভ্রান্ত করতে ইউক্রেনের কাছে যুদ্ধবিমান উড়িয়েছে। ইউক্রেনের সেনাপ্রধান দাবি করেছেন, রাশিয়ার ৭৬ টি মিসাইলের মধ্যে ৬০ টিকে গুলি করে নামানো হয়েছে। রাশিয়ার হামলায় ইউক্রেনের অন্তত নটি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
আত্মসমর্পণ নয়
অনেক
ইউক্রেনবাসী
বাড়ি
ছেড়ে
বিভিন্ন
জায়গায়
আশ্রয়
শিবিরে
রয়েছে।
তারা
বলছেন,
রাশিয়া
তাঁদেরকে
দাস
বানাতে
চায়।
কিন্তু
তাঁরা
আত্মসমর্পণ
করবেন
না।
তবে
ইউক্রেনবাসীকে
ধৈর্য
ধরার
আহ্বান
জানিয়েছেন
প্রেসিডেন্ট
জেলেনস্কি।
বিদ্যুৎ
ব্যবহারে
দেশবাসীকে
আরও
সাশ্রয়ী
হওয়ার
আহ্বান
জানিয়েছেন
তিনি।
এদিকে
রাশিয়ার
বাহিনী
ইউক্রেনের
এক
পঞ্চমাংশ
দখল
করার
পরে
ইউক্রেনের
হামলায়
১২
জনের
মৃত্যু
হয়েছে।
ইউক্রেন
এই
হামলা
চালিয়েছে,
রাশিয়ার
অধিকৃত
পূর্ব
ইউক্রেনে।