Russia-Ukraine Crisis: ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের নিন্দায় রাষ্ট্রসংঘে ভোটাভুটি! বিরত থাকল ভারত-সহ তিন দেশ
ইউক্রেনে (Ukraine) রাশিয়ার (Russia) আগ্রাসন নিয়ে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে (UNSC) ভোটাভুটি। আমেরিকার (usa) নেতৃত্বেই এই প্রস্তাব আনা হয়। যেখানে ভোটদানে বিরত থাকল ভারত (india)। ভারতের তরফে বলা হয়েছে একমাত্র আলো
ইউক্রেনে (Ukraine) রাশিয়ার (Russia) আগ্রাসন নিয়ে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে (UNSC) ভোটাভুটি। আমেরিকার (usa) নেতৃত্বেই এই প্রস্তাব আনা হয়। যেখানে ভোটদানে বিরত থাকল ভারত (india)। ভারতের তরফে বলা হয়েছে একমাত্র আলোচনার মাধ্যমেই বিরোধ মেটানো যেতে পারে। কূটনীতির পথেই সমস্যার সমাধানের ওপরে জোর দিয়েছে ভারত।
|
রাশিয়ার ভেটো
রাষ্ট্রসংঘে আমেরিকার নেতৃত্বে আনা প্রস্তাবে স্থায়ী সদস্য হিসেবে রাশিয়া আগেই ভেটো দেয়। যার ফলে প্রস্তাবটি পাশ হয়নি। অন্যদিকে ১১ টি দেশ এর পক্ষে ভোট দেয়। দেশগুলি হল, অস্ট্রেলিয়া, এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, জর্জিয়া, জার্মানি, ইতালি, লিচেনস্টাইন, নিথুয়ানিয়া, লুস্কেমবার্গ, নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে, পোল্যান্ড।
ভোটদানে অনুপস্থিত ভারত
ভোটদানে অনুপস্থিত থাকে ভারত। একইসঙ্গে ভোটদানের অনুপস্থিত ছিল রাশিয়া ও ভারতের প্রতিবেশী চিনও। অনুপস্থিত ছিল সংযুক্ত আরব আমীরসাহীও। ভারতের তরফে সব সদস্য রাষ্ট্রকে আন্তর্জাতিক আইন এবং রাষ্ট্রসংঘরে নীতিকে সম্মান জানানোর আহ্বান করা হয়েছে। এই বিষয়গুলিকেই গঠনমূলক বলে মন্তব্য করা হয়েছে ভারতের তরফে। পাশাপাশি ইউক্রেনে আটকে পড়া ছাত্রছাত্রীদের সরিয়ে নিয়ে আসাও অগ্রাধিকার বলেও জানানো হয়েছে ভারতের তরফে।
পরিস্থিতির ব্যাখ্যা
ভারতের তরফে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে বলা হয়েছে, ইউক্রেনের বর্তমান পরিস্থিতির জেরে ভারত বিব্রত। হিংসা বন্ধ করার আহ্বান জানিয়ে সব ধরনের প্রচেষ্টা চালানোর আহ্বান জানানো হয়েছে ভারতের তরফে। ভারতের তরফে রাষ্ট্রসংঘে প্রতিনিধিত্ব করেছেন সেখানে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি টিএস তিরুমূর্তি। তিনি বলেছেন একমাত্র আলোচনায় পার্থক্য এবং বিরোধের নিষ্পত্তি করতে পারে। সেই পথে ফিরে যাওয়ার আহ্বান জানান তিনি। সেই কারণেই ভারত ভোটদানে বিরত থাকছে বলেও জানান তিরুমূর্তি।
মস্কোর সঙ্গে গভীর সম্পর্ক
একথা
উল্লেখ
করা
যেতে
পারে,
প্রতিরক্ষা
ক্ষেত্রে
ভারতের
সঙ্গে
রাশিয়ার
গভীর
সম্পর্ক
রয়েছে।
সেক্ষেত্রে
ভারত
কী
করে
তার
দিকে
লক্ষ্য
ছিল
বিভিন্ন
দেশের।
রাষ্ট্রসংঘের
তরফে
ইউক্রেনের
সার্বভৌমত্ব,
স্বাধীনতা,
ঐক্য
এবং
আঞ্চলিক
অখণ্ডতার
কথাও
বলা
হয়েছে।
পাশাপাশি
রাষ্ট্রসংঘের
প্রস্তাবে
ইউক্রেনের
বিরুদ্ধে
রাশিয়ার
আগ্রাসনের
নিন্দা
করা
হয়েছে।
রাশিয়া
ইউক্রেনের
বিরুদ্ধে
শক্তি
প্রদর্শন
বন্ধ
করবে
বলেও
আশাপ্রকাশ
করা
হয়েছে।
রাশিয়া
আন্তর্জাতিকভাবে
স্বীকৃত
সীমানার
মধ্যে
ইউক্রেনের
ভূখণ্ড
থেকে
সম্পূর্ণ
এবং
নিঃশর্তভাবে
সামরিক
বাহিনী
প্রত্যাহার
করতে
হবে
বলেও
প্রস্তাবে
বলা
হয়েছে।
প্রসঙ্গত
বৃহস্পতিবার
রাশিয়ার
রাষ্ট্রপতি
ভ্লাদিমির
পুতিনের
সঙ্গে
টেলিফোনে
কথা
হয়
ভারতের
প্রধানমন্ত্রী
নরেন্দ্র
মোদীর।
সেই
সময়
প্রধানমন্ত্রী
হিংসা
বন্ধ
করে
কূটনৈতিক
পথে
সমস্যার
সমাধানের
আবেদন
জানান।
ভোররাতে আনিসের বাড়িতে পুলিশ! গ্রামবাসীদের বিক্ষোভে দেহ তা তুলেই ফিরলেন সরকারি আধিকারিকরা