ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধের মধ্যে বড় সিদ্ধান্ত পুতিনের! USA-এর নজরদারি ফাঁসে অভিযুক্ত স্নোডেনকে নাগরিকত্ব প্রদান
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধের মধ্যে বড় সিদ্ধান্ত পুতিনের! USA-এর নজরদারি ফাঁসে অভিযুক্ত স্নোডেনকে নাগরিকত্ব প্রদান
ইউক্রেন নিয়ে আমেরিকার সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েনের মধ্যে প্রাক্তন মার্কিন গোয়েন্দা কনট্র্যাক্টর এডওয়ার্ড স্নোডেনকে তাদের দেশের নাগরিকত্ব দেওয়ার কথা জানিয়েছে রাশিয়া। প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এই ঘোষণা করেছেন। তিনিই আমেরিকার ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সির কোন মাত্রায় নজরদারি চালায় তা সামনে এনেছিলেন। সেই ঘটনার নয় বছর পরে তিনি সরকারিভাবে রাশিয়ার আশ্রয় পেলেন।
আগেই আশ্রয় নিয়েছিলেন
২০১৩ সালে স্নোডেন গোপন ফাইল ফাঁস করার পরে রাশিয়ায় আশ্রয় নিয়েছিলেন। তিনি কাজ করতেন আমেরিকার ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সিতে। আমেরিকা নিজের দেশে এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে যেভাবে নজরদারি অভিযান চালায়, তা তিনি সবার সামনে আনেন।
গুপ্তচর বৃত্তির অভিযোগে ফৌজদারি মামলা
২০১৩ সালে এডওয়ার্ড স্নোডেন দেশ ছাড়ার পরে মার্কিন কর্তৃপক্ষ বিভিন্নভাবে তাঁকে দেশে ফেরানোর চেষ্টা করে। বছরের পর বছর ধরে তাঁকে ফৌজদারি বিচারের মুখোমুখি হওয়ার জন্য বলা হয়। যদিও স্লোডেন তা উপেক্ষাই করে যান।
বিদেশিদের নাগরিকত্ব প্রদান
রাশিয়ার
প্রেসিডেন্ট
স্লোডেন-সহ
৭২
জন
বিদেশিকে
দেশের
নাগরিকত্ব
প্রদানের
কথা
জানিয়েছেন।
তবে
এব্যাপারে
স্নোডেনের
কোনও
প্রতিক্রিয়া
পাওয়া
যায়নি।
তবে
দ্বিতীয়
বিশ্বযুদ্ধের
পর
থেকে
ইউক্রেনের
সঙ্গে
যুদ্ধে
রাশিয়া
সব
থেকে
বেশি
ক্ষতবিক্ষত
হয়েছে।
রাশিয়া
সরকার
সেই
যুদ্ধে
মৃত
রাশিয়ানদের
প্রতি
সমবেদনা
প্রকাশ
করার
পাঁচ
দিন
পরে
স্নোডেনকে
রাশিয়ার
নাগরিকত্ব
দেওয়া
হল।
তবে
তার
আগেই
বেশ
কিছু
রাশিয়ান
সংবাদ
মাধ্যমে
প্রশ্ন
করেছিলেন
স্নোডেনকে
সামরিক
পরিষেবার
জন্য
ডাকা
হবে
কিনা?
এর
উত্তরে
স্নোডেনের
আইনজীবী
আনাতোলি
কুচেরেনা
বলেছিলেন,
রাশিয়ার
সেনাবাহিনীতে
চাকরি
না
করায়
তাঁকে
ডাকা
যায়নি।
সঙ্গে
তিনি
আরও
বলেছিলেন,
স্নোডেনের
স্ত্রী
লিন্ডসে,
যিনি
২০২০
সালে
এক
পুত্র
সন্তানের
জন্ম
দিয়েছেন,
তিনিও
নাগরিকত্বের
জন্য
আবেদন
করবেন।
২০২২-এ
এসে
রাশিয়া
স্নোডেনকে
নাগরিকত্ব
দেওয়ার
কথা
ঘোষণা
করলেও,
২০২০
সালেই
তাঁকে
রাশিয়ায়
স্থায়ীভাবে
বসবাসের
অধিকার
দেওয়া
হয়েছিল।
যা
তাঁকে
রাশিয়ার
নাগরিকত্ব
পাওয়ার
পথকে
প্রশস্ত
করে।
স্নোডেনকে সার্টিফিকেট দিয়েছিলেন পুতিন
আমেরিকার
আদালতে
স্নোডেনকে
নিয়ে
সরকারের
তরফে
বলা
হয়েছিল,
সে
যে
কাজ
করেছে,
তা
আইন
বিরোধী।
তবে
স্নোডেন
জনসমক্ষে
যে
দাবি
করেছে,
তা
সত্যি
নয়
বলে
দাবি
করেছিলেন
আমেরিকার
গোয়েন্দা
বিভাগের
আধিকারিকরা।
অন্যদিকে
একটা
সময়ে
রাশিয়ার
প্রাক্তন
গুপ্তচর
প্রধান
বর্তমানের
প্রেসিডেন্ট
পুতিন
২০১৭
সালে
বলেছেন,
স্নোডেন
যে
কাজ
করেছিলেন,
তাতে
তাঁকে
বিশ্বাসঘাতক
বলা
যায়
না।
কাউকে বোকা বানাচ্ছেন না, আমেরিকার প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ বিদেশ মন্ত্রীর