রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন নিয়ে পড়শি দেশে চিঠি এস জয়শংকরের, ভারতের আশ্বাসে খুশি বাংলাদেশ
সম্প্রতি
বাস্তুচ্যুত
রোহিঙ্গা
জনগোষ্ঠীকে
আশ্রয়
দিয়ে
বাংলাদেশ
যে
মানবিকতার
পরিচয়
দিয়েছে
তার
ভূয়সী
প্রশংসা
করেন
ভারতের
বিদেমমন্ত্রী
এস
জয়শংকর।
বর্তমানে
ভারতের
সমর্থন
পেয়ে
কিছুটা
হলেও
স্বস্তিতে
বাংলাদেশ
প্রশাসন।
এদিন
সেকথাই
জানালেন
বাংলাদেশের
বিদেশমন্ত্রী
এ.কে
আবদুল
মোমেন।
সম্প্রতি
এই
বিষয়ে
জয়শংকরের
তরফে
আবদুল
মোমেনকে
৮ই
জুলাই
একটি
চিঠিও
পাঠানো
হয়েছে
বলে
জানা
যাচ্ছে।
এদিকে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট মায়ানমারের সামরিক বাহিনীর গণহত্যার হাত থেকে পরিত্রাণ পেতে প্রায় ৭ লক্ষ রোহিঙ্গা শরণার্থী বাংলাদেশে আশ্রয় নেয় বলে জানা যায়। তার আগেও মায়ানমার সরকারের নির্যাতনের শিকার হয়ে বেশ কয়েক দফায় ৩ লক্ষের বেশি রোহিঙ্গা শরনার্থী বাংলাদেশে পালিয়ে আসে বলে খবর। এদিকে তারপর থেকেই এই রোহিঙ্গাদের মায়ানমারে ফেরানোর বিষয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
যদিও এই ক্ষেত্রে শুরু থেকেই বাংলাদেশের পাশে রয়েছে ভারত। সূত্রের খবর, বর্তমানে বাংলাদেশের কক্সবাজারের ৩৪টি রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে সব মিলিয়ে অন্তত ১১ লাখ রোহিঙ্গা রয়েছেন। সূত্রের খবর, ওই লক্ষ লক্ষ রোহিঙ্গা শরনার্থীকে দ্রুততার সঙ্গে সম্মানজনক ভাবে ও নিরাপদে মায়ানমারে ফেরত পাঠানোর ব্যাপারেই ভারতের সমর্থনের কথাই চিঠিতে লিখএছেন জয়শংকর। এই প্রসঙ্গে বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী বলেন, “দ্বিপাক্ষিক উন্নয়নের জন্য ভারত-বাংলাদেশ সর্বদা একসাথে কাজ চালিয়ে যাবে বলেও জানিয়েছেন জয়শংকর। তার এই কথায় আমরা খুবই খুশি।”