ইজরায়েলে দুর্নীতিতে যুক্ত! অভিযোগ ওড়াল শিল্পপতি রতন টাটার অফিস
ইজরায়েলে দুর্নীতিতে যুক্ত থাকার কথা অস্বীকার করা হল শিল্পপতি রতন টাটার অফিস থেকে। এর আগে ইজরায়েলের পুলিশ প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানইয়াহুর সঙ্গে দুর্নীতিতে অভিযুক্ত করেছিল শিল্পপতি রতন টাটাকে।
ইজরায়েলে দুর্নীতিতে যুক্ত থাকার কথা অস্বীকার করা হল শিল্পপতি রতন টাটার অফিস থেকে। এর আগে ইজরায়েলের পুলিশ প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানইয়াহুর সঙ্গে দুর্নীতিতে অভিযুক্ত করেছিল শিল্পপতি রতন টাটাকে।
কেস নম্বর ১০০০। যেখানে প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানইয়াহু, তাঁর স্ত্রী সারার বিরুদ্ধে অবৈধ উপহার গ্রহণের অভিযোগ আনা হয়েছে। উপহার দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে ইজরায়েলে জন্মগ্রহণকারী হলিউড প্রোডিউসার মিলচান এবং অস্ট্রেলিয়ার রিসর্ট মালিক জেমস প্যাকার এবং ভারতীয় শিল্পপতি।
প্রশাসনের অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানইয়াহু ইজরায়েলের স্বার্থের বিরুদ্ধে কাজ করেছেন। ইজরায়েল-জর্ডন সীমানায় ফ্রি ট্রেড জোন তৈরির জন্য নেতানইয়াহু মিলচানকে সাহায্য করেছেন। এই ফ্রি ট্রেড জোনের পার্টনারসিপে রয়েছেন ভারতের শিল্পপতি রতন টাটাও।
ইজরায়েল প্রতিরক্ষা দফতরের প্রস্তাবের বিরুদ্ধেই ইজরায়েল-জর্ডন সীমানায় ফ্রি ট্রেড জোন তৈরি করা হয়েছে বলে অভিযোগ। এই প্রোজেক্টের ফলে বিস্তর লাভ হওয়ার সম্ভাবনা ছিল মিলচান ও রতন টাটার। যদিও প্রোজেক্টটি শেষ পর্যন্ত পরিত্যক্ত হয়। কেননা প্রোজেক্টের নিরপত্তার জন্য প্রচুর খরচ হয়ে যেত। এমনটাই বলেছে নিউজ পোর্টাল।
যদিও এই তথ্য উড়িয়ে দিয়েছে শিল্পপতি রতন টাটার অফিস। রতন টাকা সম্পর্কে রিপোর্টটিকে ভুল বলেই বর্ণনা করা হয়েছে।
সংবাদ মাধ্যমে রতন টাটার অফিস থেকে পাঠানো ইমেলে ইজরায়েলের আধিকারিকদের সঙ্গে রতন টাটার বৈঠকের কথা অস্বীকার করা হয়নি। কিন্তু এই বৈঠক সম্পর্কে ইজরায়েলের মিডিয়ায় যা বলা হচ্ছে তা পুরোপুরি অসত্য বলেই বর্ণনা করা হয়েছে।