ট্রাম্পের দেশে বর্ণবিদ্বেষের বিষ-বাষ্প, করোনাকালে মার্কিন-এশীয়রাই সর্বাধিক বর্ণবৈষম্যের শিকার
শ্বেতাঙ্গ পুলিশের হাতে আমেরিকার কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েডের হত্যা ঘিরে সারা পৃথিবী জুড়েই বেজে উঠেছে বর্ণবিদ্বেষের দামামা। একজন কালো মানুষের হত্যায় প্রতিবাদ বিক্ষোভে সামিল হয়েছেন লক্ষ লক্ষ মানুষ। সমীক্ষা বলছে অন্যান্য জাতির তুলনায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সর্বাধিক বর্ণবিদ্বেষের শিকার এশীয়-আমেরিকানরা। অর্থাৎ সেখানে বসবাসকারী এশীয় বংশোদ্ভূত কালো চামড়ার মানুষজন।
আমেরিকার পুলিশ ফ্লয়েডকে ৯মিনিট হাঁটু চাপা দিয়ে রাখার পর, ফ্লয়েডের মুখ দিয়ে গোঙানির সাথে বেড়িয়ে এসেছিল কয়েকটি শব্দ 'আই কান্ট ব্রিদ'। আসলে এই বাক্যটি কেবল শেষ সময়ে ফ্লয়েডের উচ্চারিত কিছু কথা নয়, বছরের পর বছর ধরে আমেরিকার কৃষ্ণাঙ্গরা বর্ণবিদ্বেষের শিকার হয়ে এভাবেই দমবন্ধ অবস্থার শিকার। এই ঘটনা আমেরিকায় নতুন না, গড়পড়তা হিসাবে প্রতি বছরে বর্ণবিদ্বেষের শিকার হয়ে প্রায় এক হাজার করে কৃষ্ণাঙ্গ নিহত হন। এত প্রতিবাদ বিক্ষোভের পরেও সেই বর্ণবৈষম্য এখনও বহাল রয়েছে।
সম্প্রতি পিউ রিসার্চ সেন্টারের একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, এই মহামারী চলাকালীন আমেরিকায় সর্বাধিক বর্ণবিদ্বেষের শিকার হয়েছেন মার্কিন-এশীয়রা। দেখা যাচ্ছে, এশিয়ান এবং কৃষ্ণাঙ্গ উত্তরদাতাদের ১০ জনের মধ্যে চারজন অর্থাৎ যথাক্রমে ৩৮% এবং ৩৯% বলছেন, এই মহামারীর মধ্যে তাদের বর্ণ এবং জাতির কারণে তাদের জনসমাজে তীব্র অসম্মান ও অবমাননার মুখে পড়তে হয়েছে। যেখানে স্পেনের বাসিন্দাদের মাত্র ২৭% এবং শ্বেতাঙ্গদের মাত্র ১৩% এই পরিস্থিতির শিকার।
পাশাপাশি, ৪২% কৃষ্ণাঙ্গ এবং ৩৬% মার্কিন-এশীয়দের অভিযোগ মহামারী কালে তারা নিজেদের সুরক্ষার জন্য জনসমক্ষে মাস্ক ব্যবহার করলেও বাড়ছে বিপদ, হতে হচ্ছে সন্দেহের শিকার। জাতিগত বিদ্বেষের কারণে এই একই পরিস্থিতির শিকার ২৩% স্পেনীয় বাসিন্দা এবং ৪% শ্বেতাঙ্গরাও।
সমীক্ষায় দেখা গেছে মহামারীর আগের থেকে মহামারীর সময়কালে কৃষ্ণাঙ্গদের তাদের জাতিগত সত্ত্বা ও তাদের গায়ের রঙের জন্য প্রতিনিয়ত কৌতুক, ঠাট্টা, বিদ্রূপের শিকার হতে হয়েছে। প্রায় ৫৮% আমেরিকার প্রবাসী এশিয়ানরা জানিয়েছেন মহামারীর আগের থেকে মহামারী চলাকালীন সময়ে তারা অনেক বেশি বর্ণবৈষম্য ও জাতিবিদ্বেষের শিকার হয়েছেন।
শ্বেতাঙ্গ পুলিশের হাতে আমেরিকার কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েডের হত্যা ঘিরে সারা পৃথিবী জুড়েই বেজে উঠেছে বর্ণবিদ্বেষের দামামা। একজন কালো মানুষের হত্যায় প্রতিবাদ বিক্ষোভে সামিল হয়েছেন লক্ষ লক্ষ মানুষ। সমীক্ষা বলছে অন্যান্য জাতির তুলনায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সর্বাধিক বর্ণবিদ্বেষের শিকার এশীয়-আমেরিকানরা। অর্থাৎ সেখানে বসবাসকারী এশীয় বংশোদ্ভূত কালো চামড়ার মানুষজন।
আমেরিকার পুলিশ ফ্লয়েডকে ৯মিনিট হাঁটু চাপা দিয়ে রাখার পর, ফ্লয়েডের মুখ দিয়ে গোঙানির সাথে বেড়িয়ে এসেছিল কয়েকটি শব্দ 'আই কান্ট ব্রিদ'। আসলে এই বাক্যটি কেবল শেষ সময়ে ফ্লয়েডের উচ্চারিত কিছু কথা নয়, বছরের পর বছর ধরে আমেরিকার কৃষ্ণাঙ্গরা বর্ণবিদ্বেষের শিকার হয়ে এভাবেই দমবন্ধ অবস্থার শিকার। এই ঘটনা আমেরিকায় নতুন না, গড়পড়তা হিসাবে প্রতি বছরে বর্ণবিদ্বেষের শিকার হয়ে প্রায় এক হাজার করে কৃষ্ণাঙ্গ নিহত হন। এত প্রতিবাদ বিক্ষোভের পরেও সেই বর্ণবৈষম্য এখনও বহাল রয়েছে।
সম্প্রতি পিউ রিসার্চ সেন্টারের একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, এই মহামারী চলাকালীন আমেরিকায় সর্বাধিক বর্ণবিদ্বেষের শিকার হয়েছেন মার্কিন-এশীয়রা। দেখা যাচ্ছে, এশিয়ান এবং কৃষ্ণাঙ্গ উত্তরদাতাদের ১০ জনের মধ্যে চারজন অর্থাৎ যথাক্রমে ৩৮% এবং ৩৯% বলছেন, এই মহামারীর মধ্যে তাদের বর্ণ এবং জাতির কারণে তাদের জনসমাজে তীব্র অসম্মান ও অবমাননার মুখে পড়তে হয়েছে। যেখানে স্পেনের বাসিন্দাদের মাত্র ২৭% এবং শ্বেতাঙ্গদের মাত্র ১৩% এই পরিস্থিতির শিকার।
পাশাপাশি, ৪২% কৃষ্ণাঙ্গ এবং ৩৬% মার্কিন-এশীয়দের অভিযোগ মহামারী কালে তারা নিজেদের সুরক্ষার জন্য জনসমক্ষে মাস্ক ব্যবহার করলেও বাড়ছে বিপদ, হতে হচ্ছে সন্দেহের শিকার। জাতিগত বিদ্বেষের কারণে এই একই পরিস্থিতির শিকার ২৩% স্পেনীয় বাসিন্দা এবং ৪% শ্বেতাঙ্গরাও।
সমীক্ষায় দেখা গেছে মহামারীর আগের থেকে মহামারীর সময়কালে কৃষ্ণাঙ্গদের তাদের জাতিগত সত্ত্বা ও তাদের গায়ের রঙের জন্য প্রতিনিয়ত কৌতুক, ঠাট্টা, বিদ্রূপের শিকার হতে হয়েছে। প্রায় ৫৮% আমেরিকার প্রবাসী এশিয়ানরা জানিয়েছেন মহামারীর আগের থেকে মহামারী চলাকালীন সময়ে তারা অনেক বেশি বর্ণবৈষম্য ও জাতিবিদ্বেষের শিকার হয়েছেন।