পদ থেকে সরে যান, জনমত নিয়ে নিজেই বিপাকে টুইটার কর্তা ইলন মাস্ক
পদ থেকে সরে যান, জনমত নিয়ে নিজেই বিপাকে টুইটার কর্তা ইলন মাস্ক
তাঁর কি টুইটার কর্তার পদে থাকা উচিত? এই নিয়ে টুইটারে ভোটাভুটি শুরু করেছিলেন ইলন মাস্ক। সেই ভোটাভুটির ফলাফল প্রকাশ্যে আসার পর যাকে বলে বিপাকে পড়েছেন টুইটার কর্তা। ভোটাভুটিতে ৫০ শতাংশের বেশি ইউজার ইলন মাস্কের পদত্যাগের পক্ষে ভোট দিয়েছেন। আর মাত্র ৩০ শতাংশ মানুষ ভোট দিয়েছেন তাঁর পক্ষে। জনমত দেখার পর কী করবেন টুইটার কর্তা এই নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা।
নিজের
কৌশলই
বুমেরাং
হয়ে
ফিরে
এসেছে
ইলন
মাস্কের
কাছে।
টুইটারের
মালিকানা
নিজের
হাতে
পাওয়ার
পর
থেকেই
আগ্রাসী
হয়ে
উঠেছিলেন
তিনি।
শয়ে
শয়ে
কর্মী
ছাঁটাই
করেছেন।
নীচু
তলা
থেকে
উপরতলা
পর্যন্ত
একাধিক
কর্মী
ছাঁটাই
করেছেন
তিনি।
টুইটার
ব্যবহারকারীদেরও
নানা
নিয়ম
কানুনে
বাঁধার
চেষ্টা
চালাচ্ছেন
তিনি।
গত
কয়েক
মাস
ধরে
নিজের
কিছু
সিদ্ধান্ত
নেওয়ার
আগে
টুইটারে
ওপিনিয়ন
পোল
নিতে
শুরু
করেন।
প্রাক্তন
মার্কিন
প্রেসিডেন্ট
ডোনাল্ড
ট্রাম্পের
টুইটার
চালু
করতেই
টুইটারে
ওপিনিয়ন
পোল
নিয়েছিলেন
ইলন
মাস্ক।
তারপরেই নিজের টুইটারের প্রধান পদে থাকা নিয়ে জনমত সমীক্ষা করেন ইলন মাস্ট। নিজের জন্য ওপিনিয়ন পোল বুেমরাং হয়ে এসেছে। তাঁকে টুইটার পদে না চেয়েই বেশিরভাগ ইউজার ভোট দিয়েছেন। এবার কী করবেন মাস্ক। সত্যিই কি ইউজারদের মত মাথা পেতে নেবেন? না উপেক্ষা করবেন।
তৃণমূল কর্মীকে মারধরের অভিযোগে গ্রেফতার কেষ্ট, কী বলছেন অভিযোগকারী তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী