২০ জানুয়ারি শপথ গ্রহণ তার আগে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে উত্তাল মার্কিনরা
বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী দেশের প্রেসিডেন্ট হিসাবে ডোনাল্ড ট্রাম্প শপথ নিতে চলেছেন আগামী ২০ শে জানুয়াারি। আর তার আগেই, গোটা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে বয়ে চলেছে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ।
ওয়াশিংটন, ১৬ জানুয়ারি : বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী দেশের প্রেসিডেন্ট হিসাবে ডোনাল্ড ট্রাম্প শপথ নিতে চলেছেন আগামী ২০ জানুয়াারি। আর তার আগেই, গোটা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে বয়ে চলেছে নব নির্বাচিত প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ঝড়।
মার্কিন
যুক্তরাষ্ট্রের
২০
জন
প্রথম
সারির
ডেমোক্র্যাটিক
কর্মী
ইতিমধ্যেই
এই
শপথ
গ্রহণ
অনুষ্ঠানকে
বয়কট
করছেন
বলে
জানিয়েছেন।
আমেরিকার
৪৫
তম
প্রেসিডেন্টের
শপথ
পাঠের
আগেই
দেশ
জোড়া
এই
প্রতিবাদে
সেদেশের
রাজনৈতিক
পরিস্থিতির
ছবি
আরও
স্পষ্ট
হয়েছে
।
প্রতিবাদীদের
অনেকেরই
দাবি
এই
গোটা
নির্বাচন
একটি
প্রহসন
মাত্র।
নির্বাচনকে
'চুরি'
করা
নির্বাচন
বলতেও
তারা
পিছপা
হচ্ছেন
না।
জানা
গিয়েছে,
শপথ
পাঠের
পর,
যখন
উজ্জাপন
চলবে,প্রতিবাদীরা
সেই
সময়ে
সংঘবদ্ধভাবে
তার
বিরোধিতাও
করবেন।
ফলে
পরিস্থিতি
সঙ্কটজনক
হতে
চলেছে
বলে
অনেকেই
মনে
করছেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে এর আগে ২০০০ সালে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী অল গোরেকে হারিয়ে রিপাবলিকান জর্জ বুশের 'প্রেসিডেন্ট নির্বাচন' জিতে যাওয়ার ঘটনাও ছিল বিতর্কিত। সে সময়ও আমেরিকা জুড়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক হিংসা দেখা গিয়েছিল।
এদিকে, এসবের মাঝেই এবার ' ন্যাটো' বা 'নর্থ অ্যাটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজেশনকে' কার্যত নসাৎ করলেন ট্রাম্প। 'টাইমস অফ লন্ডনে' প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে ট্রাম্পের মতে 'ন্যাটো' একটি 'পুরোনো' সংগঠন। সন্ত্রাস দমনে এই ন্যাটোর ভূমিকা প্রায় কিছুই নেই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে ন্যাটোভূক্ত দেশ গুলি সেভাব উদ্যোগ নেয়নি বলেও এদিন তিনি ইঙ্গিত দেন । উল্লেখ্য ৯/১১ -এরপর, আমেরিকার তরফে 'তালিবান সন্ত্রাস দমনের' যুদ্ধে, ন্যাটো প্রাসঙ্গিক হয়ে পড়ে।
অন্যদিকে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই কোটিপতি ব্যবসায়ী তথা প্রেসিডেন্টকে ঘিরে যখন একের পর এক নেতিবাচক শিরোনাম উঠে আসছে, তখনই সেদেশের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা জানিয়েছেন ,প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রাম্পকে ছোট করে দেখা ঠিক হবেনা ।