হারের আগেই হেরে বসলেন ইমরান! রাষ্ট্রসংঘের ভারত-পাক সম্মুখ সমরের আগে ব্যাকফুটে পাক প্রধানমন্ত্রী
১৪ ফেব্রুয়ারির পুলওয়ামা হামলা, ২৬ ফেব্রুয়ারির ভারতের এয়ার স্ট্রাইক, ২৭ ফেব্রুয়ারিতে উইং কমান্ডার অভিনন্দন বর্তমানের পাক মাটিতে অবতরণের ঘটনা, আর এরপর ৫ অগাস্ট কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা তুলে নেওয়ার সিদ্ধা
১৪ ফেব্রুয়ারির পুলওয়ামা হামলা, ২৬ ফেব্রুয়ারির ভারতের এয়ার স্ট্রাইক, ২৭ ফেব্রুয়ারিতে উইং কমান্ডার অভিনন্দন বর্তমানের পাক মাটিতে অবতরণের ঘটনা, আর এরপর ৫ অগাস্ট কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত। ভারত-পাকিস্তান দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে এই সমস্ত সাম্প্রতিক অধ্যায় পার করে আজ দুই দেশের রাষ্ট্রনেতারা কার্যত সম্মুখ সমরে নামতে চলেছেন রাষ্ট্রসংঘের সাধারণসভাকে ঘিরে।
কাশ্মীর নিয়ে রাষ্ট্রসংঘে আশাবাদী নন ইমরান!
এক সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকারে পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান দাবি করেন যে, কাশ্মীর প্রসঙ্গে তিনি মোটেও আশাবাদী নন রাষ্ট্রসংঘের সভায়। এর আগে এই ইস্যুতে বহুবার আন্তর্জাতিক মঞ্চের দরজায় কড়া নেড়েও লাভের লাভ হয়নি ইসলামাবাদের। ফলে রাষ্ট্রসংঘের বৈঠকের আগে শুরু থেকেই ব্যাকফুটে ইমরান শিবির। তবে ইমরান ওই সাক্ষাৎকারে দাবি করেছেন, 'অন্তত বিশ্ব জানতে পারবে যে কাশ্মীরে কিভাবে গণহত্যা চলছে ।'
'কাশ্মীরের কথা জানাতে নিউ ইয়র্কে আমি'
ওই সাক্ষাৎকারে ইমরান দাবি করেন যে কাশ্মীরের কথা জানাতেই তিনি নিউ ই.র্কে এসেছেন। পাক প্রধানমন্ত্রীর দাবি, 'বাকি সমস্ত পরের কথা, সবচেয়ে আগে হল আমি কাশ্মীরের কথা জানাতে নিউ ইয়র্কে এসেছি। বিশ্ব এটা বুঝছে না যে আমরা বড় বিপদের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি।'
সার্ক-এর জবাব রাষ্ট্রসংঘে?
সার্ক সম্মেলনে ভারতীয় বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্করের বক্তব্যকে বয়কট করেন পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী মেহমুদ শাহ কুরেশি। যাকে ভারত 'নাটক' বলে ইতিমধ্যেই আখ্যা দিয়ে দিয়েছে। এরপর আজ যাবতীয় ইস্যুতে পকিস্তানকে 'জবাব' দেওয়ার গুরু দায়িত্ব দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কাঁধে। ৭৪ তম রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় আজ মোদীর হাইভেল্টেজ ভাষণে যে কাশ্মীর ঠাঁই পাবেই তা বলাই বাহুল্য। এর পর সন্ত্রাস থেকে উন্নয়ন প্রসঙ্গে মোদী শিবির কোন কূটনৈতিক চাল পাকিস্তানের সামেন রাখে সেদিকে নজর বিশ্ব রাজনীতির।
[ শুক্রবার নয় সিবিআই অফিসে! চিঠি নিয়ে নিজের অবস্থান জানালেন মুকুল রায়]
[রাত পোহালেই দেবীপক্ষের সূচনা! কোথায় কেমন বৃষ্টি, খবর দিল আবহাওয়া দফতর]