তাহলে যে কোনও সময়ে ইস্তফা দেবেন Elon Musk! নিজের করা ভোটেই বিপদে Twitter কর্তা
নিজের করা ভোটেই চাপে পড়লেন টুইটার কর্তা এলন মাস্ক! আর এরপরেই জল্পনা তৈরি হয়েছে তাহলে কি এবার টুইটারের সিইও ছাড়বেন মাস্ক। যদিও এই বিষয়ে জল্পনা জিইয়ে রেখেছেন তিনি। এলন মাস্ক সম্প্রতি টুইটারে একটি পোল দিয়েছিলেন। তাঁর কি টুই
নিজের করা ভোটেই চাপে পড়লেন টুইটার কর্তা এলন মাস্ক! আর এরপরেই জল্পনা তৈরি হয়েছে তাহলে কি এবার টুইটারের সিইও ছাড়বেন মাস্ক। যদিও এই বিষয়ে জল্পনা জিইয়ে রেখেছেন তিনি। এলন মাস্ক সম্প্রতি টুইটারে একটি পোল দিয়েছিলেন। তাঁর কি টুইটারের হেড হিসাবে থাকা উচিৎ? না ছেড়ে দেওয়া উচিৎ।
ইউজারদের কাছে এমনটাই প্রশ্ন করে সেই পোল ক্রিয়েট করেছিলেন মাস্ক। আর সেই ভোটের ফাইনাল জবাব চলে এসেছে। আর তা সামনে আসার পরেই সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে শুরু হয়েছে জোর জল্পনা।
কি বলছে অধিকাংশ মানুষ
মোট ১২ ঘন্টা ছিল সেই পোল। আর যেখানে 57.5% টুইটার ইউজার বলছেন, সিইও পদ এখনই মাস্কের ছাড়া উচিৎ। তবে 42.5% শতাংশ মানুষ চান টুইটারের দায়িত্বে মাস্ক থাকুন। তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে এই ভোটে 17.5 মিলিয়নেরও বেশি মানুষ অংশ নিয়েছিলেন। এবং নিজের ভোট দিয়েছিলেন। তবভে এই ভোটের ফলাফল এমনটা সামনে আসতেই নানা জল্পনা তৈরি হয়েছে। তাহলে কি ইউজারদের রায় মেনে ট্যিউটার কর্তা থেকে সরে যাবেন মাস্ক?
পদ ছাড়ার সিদ্ধান্ত খুব একটা বিস্ময়কর হবে না।
যদিও ইলন মাস্কের টুইটারের সিইও পদ ছাড়ার সিদ্ধান্ত খুব একটা বিস্ময়কর হবে না। কারণ টুইটারের দায়িত্ব নেওয়ার পরেই মাস্ক জানিয়েছিলেন, অস্থায়ী ভাবে এই দায়িত্ব তিনি নিচ্ছেন। সেখানে দাঁড়িয়ে এই ভোটের ফলাফল দেখে অনেকেই বলছেন, সম্ভবত টুইটারের দায়িত্ব সুরক্ষিত কোনও হাতে দিতে পারেন ইলন মাস্ক। এর আগেও টুইটার কর্তা একাধিক বিষয়ের উপর পোল করেছেন। তবে এবার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে।
টানাপোড়েনের পর ইলন মাস্ক টুইটার কেনেন।
বলে রাখা প্রয়োজন, দীর্ঘ টানাপোড়েনের পর ইলন মাস্ক টুইটার কেনেন। টুইটার কেনা নিয়ে রীতিমত টানাপোড়েন চলছিল ইলন মাস্কের সঙ্গে। কয়েকশো কোটি বিলিয়ন ডলার দিয়ে টুইটার কেনার সিদ্ধান্ত নেন মাস্ক। প্রথমে নিজেই টুইটারে সেকথা জানিয়েছিলেন। কিন্তু তারপর জানা যায় টুইটার বন্ধ করার পরিকল্পনা নিয়েই জনপ্রিয় এই সোশ্যাল মিডিয়া সাইটটি কিনেছেন তিনি। যদিও মার্কিন ধনকুবের সেই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছিলেন। আর এর মধ্যেই মাস্ক টুইটারের দায়িত্ব নেন। আর এরপর থেকেই একের পর এক সিদ্ধান্ত ঘিরে রীতিমত হৈচৈ পড়ে যায়। কখনও কর্মী ছাঁটাই করেছেন তো কখনও অফিস বন্ধের নির্দেশ দেন। এমনকি কর্মীদের কাজের সময় নিয়েও মাস্কের নির্দেশ ঘিরে বিতর্ক তৈরি হয়। আর এর মধ্যে এই ভোট যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।