জঙ্গি মাসুদ আজহারের সঙ্গে দলাই লামার তুলনা! হামিদ মীরের টুইট ঘিরে তোলপাড়
ষ্ট্রসংঘের তরফে মাসুদ আজহারকে বিশ্বসন্ত্রাসবাদীর তকমা দেওয়ার সময় বেঁকে বসে চিন। আর তার জন্যই জঙ্গি সংগঠন জইশের প্রধান মাসুদকে সন্ত্রাসবাদীর তালিকায় আনতে পারেনি রাষ্ট্রসংঘ।
রাষ্ট্রসংঘের তরফে মাসুদ আজহারকে বিশ্বসন্ত্রাসবাদীর তকমা দেওয়ার সময় বেঁকে বসে চিন। আর তার জন্যই জঙ্গি সংগঠন জইশের প্রধান মাসুদকে সন্ত্রাসবাদীর তালিকায় আনতে পারেনি রাষ্ট্রসংঘ। বিষয়টি নিয়ে বেশ ক্ষুব্ধ ভারত। এদিকে এমন পরিস্থিতিতে দলাই লামার সঙ্গে জঙ্গি মাসুদের তুলনা চেনে চরম বিপাকে পাকিস্তানের সাংবাদিক হামিদ মীর।
হামিদ মীর এদিন এক টুইট বার্তায় জানান, 'এটা খুব সহজেই বোঝা যাচ্ছে যে মাসুজ আজহারের বিরুদ্ধে চিন কেন রেজলিউশন ব্লক করেছে রাষ্ট্রসংঘে। চিনের শত্রুকে ভারত আশ্রয় দিয়ে রেখেছে বহু বছর ধরে। আর তার নাম দলাই লামা।' আর এভাবে তিব্বতীয় ধর্মগুরু দালাই লামার সঙ্গে জঙ্গি মাসুদ আজহারের তুলনা টানার পাকিস্তানি সংবাদিক হামিদ মীরকে ঘিরে ব্যাপক তোলপাড় শুরু হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে।
It’s very easy to understand why China blocked resolution against Masood Azhar in UNSC?India sheltering an enemy of China since decades and his name is Dalai Lama https://t.co/Pc3BnbaO2Z
— Hamid Mir (@HamidMirPAK) March 13, 2019
Comparing a nonviolent peace award winner #DalaiLama with a terrorist #MasoodAzhar !!! Now we know why Pakistan is a Begger Nation. Go baba beg for some money from China & Saudi.
— mumbaikaengineer (@Faltuuengineer) March 14, 2019
A REAL GEM! One have to accept this from the #Pakistani journalists.
— Optimus (@The_Nation_Hood) March 14, 2019
They can claim to be sovereign and true, but they can't hide from their paymasters.
This @HamidMirPAK is a Paki journalist and he likens a global terrorist #HafizSaeed to a Noble laureate #DalaiLama . Waah! https://t.co/FJZ7V3JtRA
উল্লেখ্য, ১৯৫৯ সালে তিব্বতের সঙ্গে চিন প্রাশাসনের উত্তেজনার মধ্যে ভারতে চলে আসেন দলাই লামা।এই বিখ্যাত বৌদ্ধ ধর্মগুরু তখন থেকেই এদেশে বসবাস শুরু করেন। ১৯৮৯ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হন দালাই লামা। আর সেই বৌদ্ধগুরুর সঙ্গেই পুলওয়ামা কাণ্ডে জওয়ানদের হত্যার নেপথ্য খলনায়ক জঙ্গি মাসুদ আজহারের তুলনা করেছেন পাকিস্তানি সাংবাদিক।