ভয় ধরাচ্ছে পাকিস্তানের সংখ্যালঘু নিপীড়ন! খ্রিস্টান মা-ছেলেকে নির্মম ভাবে হত্যা ইমরানের দেশে
ভয় ধরাচ্ছে পাকিস্তানের সংখ্যালঘু নিপীড়ন! খ্রিস্টান মা-ছেলেকে নির্মম ভাবে হত্যা ইমরানের দেশে
সংখ্যালঘুদের
উপর
নির্যাতন
ক্রমেই
বাঁধ
ভাঙছে
পাকিস্তানে।
এবার
ইসলাম
ধর্মের
সমালোচনা
করার
জেরে
এক
খ্রিস্টান
পরিবারের
মা
ও
ছেলেকে
নির্মম
ভাবে
হত্যা
করা
হয়েছে
বলে
জানা
যাচ্ছে।
সূত্রের
খবর,
বাদানুবাদ
চলার
সময়েই
উন্মত্তা
জনতার
মধ্যে
থেকে
গুলি
করে
হত্যা
করা
হয়
ইয়াসমিন
ও
তার
ছেলে
উসমান
মসিহকে।
ঘটনাটি
ঘটেছে
পাকিস্তানের
পাঞ্জাব
প্রদেশের
গুজরানওয়ালা
শহরে।
এদিকে প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, প্রাথমিক ভাবে ধর্ম নিয়ে কথা কাটাকাটির জেরে পাড়া-প্রতিবেশীদের রোষের মুখে পড়েন ওই খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী মহিলা। পড়ে মাকে বাঁচাতে ছেলে ছুটে এলে উন্মত্ত জনতার হাত থেকে রেহাই মেলেনি তারও। সূত্রের খবর, প্রতিবেশীদের মধ্যে সব থেকে বেশি মারমুখী হতে দেখা যায় মোহাম্মদ হাসান নামে এক ব্যক্তিকে। তখনই চলে গুলি। এদিকে কিছুদিন আগেই পাকিস্তানে লাভ জেহাদের শিকার হতে দেখা যায় ১৩ বছরের এক খ্রিস্টান কিশোরীকে। ঘটনাটি ঘটে করাচিতে। সেখানেই এক ৪৪ বছরের মুসলিম ব্যক্তির বিরুদ্ধে ওই কিশোরিকে বলপূর্বক ধর্মান্তরিত ও বিয়ে করার অভিযোগ ওঠে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সিন্ধু প্রদেশ সহ পাকিস্তানের বিভিন্ন অঞ্চলে হিন্দুদের উপর নির্যাতন দিনে দিনে বেরেই চলেছে। রেহাই মিলছে না খ্রিস্টান সহ অন্যান্য ধর্মাবলম্বী মানুষদের। এদিকে এই বিষয়ে ভারত ও পাকিস্তানের বেশ কয়েকটি সংখ্যালঘু গোষ্ঠী একাধিকবার আন্তর্জাতিক মঞ্চে সরব হলেও বিশেষ কোনও হেলদোল দেখা যায়নি ইমরান খান প্রশাসনের। এদিকে ধর্মীয় হানাহানির জেরে কয়েক দিন আগেই সংখ্যালঘু অধ্যুষিত পাকিস্তানের সিন্ধুপ্রদেশে একটি মন্দির ভেঙে গুড়িয়ে দেয় উন্মত্ত জনতা। হামলা চালানো হয় ৩০০-র বেশি হিন্দু পরিবারের উপর। যা নিয়েও এখনও বিশেষ কোনও পদক্ষেপ নেয়নি পাকিস্তান সরকার। এমতাবস্থায় গুজরানওয়ালা শহরে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী মা-ছেলের হত্যায় নতুন করে বাড়ছে উদ্বেগ।
প্রবল ভূমিকম্প আসন্ন! বছরের শেষে বিজ্ঞানীদের কোন সতর্কবার্তা