For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

পিঁয়াজের ঝাঁঝ নিয়ে 'মাতামাতি' আর দুর্নীতির নিয়ে প্রশ্ন

  • By Bbc Bengali

বিশ্বে পিঁয়াজের সব চেয়ে বড় রফতানিকারক ভারত যখন রফতানি নিষিদ্ধ করে তখন বাংলাদেশের মত আমদানি-নির্ভর দেশে তার দাম বাড়তে বাধ্য। কিন্তু সেটা কি খবর?

বিবিসি এবং বাংলাদেশের গণমাধ্যম পিঁয়াজ নিয়ে বেশি মাতামাতি করে ফেলেছে, সেরকম অভিযোগ করে লিখেছেন বগুড়ার শেরপুর থেকে সম্পদ পোদ্দার বলরাম:

''বাংলাদেশে পিঁয়াজ একটি সাধারণ সবজি। আমরা এটিকে মসলা হিসেবে ব্যবহার করে থাকি। চাষাবাদের তারতম্য ও আমদানি রপ্তানির কারণে এর দাম প্রায়ই ওঠানামা করে। এটা কাঁচাবাজারে নিত্যদিনের সাধারণ একটি ঘটনা। কিন্তু গত সপ্তাহে এই সাধারণ জিনিসের দাম বৃদ্ধিতে বিবিসিসহ অন্যান্য মিডিয়ায় ব্যাপক মাতামাতি দেখলাম। অনেক মিডিয়া এটিকে লিড নিউজ করলো।

''আমি গণমাধ্যমের উপর সম্মান রেখেই বলছি, এই সাধারণ বিষয়কে এতো গুরুত্ব দেবার আদৌ কি কোন প্রয়োজন ছিল?''

পিঁয়াজ যে বাংলাদেশ - শুধু বাংলাদেশ না, গোটা দক্ষিণ এশিয়ার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি সবজি তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না মি. বলরাম। বাংলাদেশে রান্না-বান্নার জন্য পিঁয়াজ যেমন অপরিহার্য, তেমনি ভারতের মত দেশে পিঁয়াজ তাদের অর্থনীতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পণ্য। সেই পিঁয়াজের রফতানি যখন ভারত নিষিদ্ধ করে এবং তার জের ধরে পণ্যটির দাম বাংলাদেশে হু হু করে বেড়ে যায়, তখন এই ঘটনা নিয়ে গণমাধ্যমে মাতামাতি তো হবেই। আপনাকে ধন্যবাদ।

পিঁয়াজের মত আরেকটি বিষয় নিয়ে বাংলাদেশে তোলপাড় চলছে, আর তা হচ্ছে দুর্নীতি। দুর্নীতি নিয়ে বিক্ষুব্ধ মাদারীপুর টেকের হাটের বাসিন্দা আহমেদ নাজির:

''দেশে প্রতিনিয়ত দুর্নীতি হয়েই চলছে। আমি কোন রাজনৈতিক দল সমর্থন করি না। বর্তমানে দেশের সরকার ১২ বছর ক্ষমতায় রয়েছে। এর মধ্যে দুর্নীতির কোন সুরাহা করতে পারে নাই। মাদক ও সন্ত্রাসের এর বিরুদ্ধে 'জিরো টলারেন্স' নীতি ঘোষণা করেছে , এর জন্যে সরকারকে সাধুবাদ জানাই। কিন্তু দুর্নীতির বিরুদ্ধে আগে কেন 'জিরো টলারেন্স' নীতি ঘোষণা করে নাই?

''সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে নিম্ন পর্যায় পর্যন্ত দুর্নীতি রয়েছে। যার প্রমাণ আমি নিজে, আমার জন্মের সনদ-এর জন্য ৩০০ টাকা প্রদান করতে হয়েছে।''

সাংঘাতিক একটা উদাহরণ দিয়েছেন মি. নাজির। আমার মনে হয় বাংলাদেশে বেশিরভাগ মানুষের সেরকম কোন না কোন অভিজ্ঞতা আছে, বিশেষ করে সরকারি সেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে। কিন্তু দুর্নীতি এমন ভাবে জেঁকে বসেছে যে কে কার বিরুদ্ধে অভিযান চালাবে, সেটা নিয়েই প্রশ্ন। আপনাকে ধন্যবাদ।

দুর্নীতির প্রসঙ্গ যখন আসে, পুলিশের কথা তো দূরে থাকতে পারে না। পুলিশের প্রসঙ্গে পরের চিঠি, লিখেছেন খুলনার দাকোপ থেকে মুকুল সরদার:

''বাংলাদেশে পুলিশের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নতুন কোন ঘটনা নয়। আবার পুলিশ বাহিনীর সবাই দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত এমনটাও নয়। প্রশ্ন হচ্ছে, পুলিশ বাহিনীকে দুর্নীতি মুক্ত করা সম্ভব হচ্ছে না ঠিক কী কারণে? নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে দুর্নীতিবাজ পুলিশদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি নিশ্চিত করাটা খুব জরুরি বলেই আমার মনে হয়। অন্যথায় পুলিশের উপর সাধারণ মানুষের কোন আস্থাই থাকবে না।''

পুলিশ বাহিনীকে কেন দুর্নীতি মুক্ত করা সম্ভব হচ্ছে না, সেটা অনেক আলোচনার বিষয় মি. সরদার। তবে দুর্নীতিবাজ পুলিশদের যেমন বিচার করা জরুরি, তেমনি জরুরি হচ্ছে কোনও দল বা নেতার রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের জন্য পুলিশকে ব্যবহার বন্ধ করা। পুলিশকে স্বাধীনভাবে নিজের দায়িত্ব পালনের সুযোগ দিয়ে তারপর তাদেরকে জবাবদিহি করাতে পারবেন। আপনাকে ধন্যবাদ।

এবারে নতুন একজন পত্রলেখকের চিঠি, লিখেছেন ময়মনসিংহ থেকে প্রশান্ত চন্দ্র দাস, যিনি একজন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী:

''সেপ্টেম্বর মাসের ২৯ তারিখে প্রতিবন্ধীত্ব বিষয়ক প্রতিবেদনের পূর্বে শুধু মাত্র 'প্রতিবন্ধীদের', এই কথাটি বলা হয়েছে, যা আমার কাছে আপত্তিকর। কারণ, আপনারা লক্ষ্য করলে দেখবেন একজন কর্মকর্তা তার বক্তব্যে সবসময় বলেছেন প্রতিবন্ধী ব্যক্তি বা অন্য কোন বিশেষ্য।

''আমার কথা হলো, আপনারা যখন প্রতিবন্ধী বলবেন, তার সাথে কোন বিশেষ্য জুড়ে দিবেন। কারণ এতে শব্দটি শুনতেও ভালো লাগবে অপর দিকে যারা এই শ্রেণীভুক্ত আছেন তারাও একটু হলেও সম্মান বোধ করবেন। তার মানে হলো প্রতিবন্ধী না বলে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী বা ব্যক্তি বলার অনুরোধ জানাচ্ছি।''

গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ের দিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ মি. দাস। আপনি ঠিকই বলেছেন, একজন প্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে শুধু প্রতিবন্ধী বলা ঠিক না। বিষয়টির দিকে আমরা অবশ্যই নজর রাখবো।

পরের চিঠি লিখেছেন পটুয়াখালীর মৌকরণ থেকে শাহিন তালুকদার:

''এমপি, মন্ত্রী মহোদয়েরা সব সময় দেখি প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসায় ব্যস্ত। তার নির্দেশে যদি সব কিছু হয়, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী বা তার মন্ত্রণালয় কী করেন?''

ভাল প্রশ্ন করেছেন মি. তালুকদার। চিন্তার বিষয়ই বটে, সব কিছুর জন্যই যদি প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ লাগে, তাহলে মন্ত্রীদের প্রয়োজন কী? তবে আমার মনে হয়, কাজগুলো মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারাই করছেন, কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের কথা বলা হয় কাজটার গুরুত্ব বোঝানোর জন্য এবং যাতে কর্মকর্তারা বোঝেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী বিষয়টির দিকে নজর রাখছেন। এখানে চিন্তার বিষয় হচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী যদি কোন বিষয়ের দিকে নজর না দেন, তাহলে কি প্রয়োজনীয় কাজও হবে না? আপনাকে ধন্যবাদ।

বিবিসি প্রবাহ অনুষ্ঠানের টাইটেল সিকুয়েন্স
BBC
বিবিসি প্রবাহ অনুষ্ঠানের টাইটেল সিকুয়েন্স

এবারে আমাদের টেলিভিশন অনুষ্ঠান বিবিসি প্রবাহ নিয়ে দুটি ছোট প্রশ্ন করে লিখেছেন পঞ্চগড় থেকে মোহাম্মদ উজ্জ্বল ইসলাম:  

''বিবিসি বাংলার টেলিভিশন অনুষ্ঠানের শুরুতে ঢাকার যানজটযুক্ত সড়কগুলোর পাশাপাশি রিকশাচালকদের ছবি কেন দেখানো হয়? এবং বিভিন্ন সময়ে যে সমস্ত ছবি প্রবাহ টিভির জন্য বিবিসি বাংলার ফেসবুক মেসেঞ্জারে চাওয়া হয়,তার সাথে মোবাইল নম্বর,ছবি তোলার স্থান,ইমেইল আইডি কেন চাওয়া হয়?''

ঢাকা শহর যেহেতু রিক্সার জন্য বিখ্যাত, তাই রিকশাচালকদের ছবি তো থাকতেই হবে মি. ইসলাম, এবং রাস্তার দৃশ্য যদি দিতে হয় তাহলে যানজট এড়ানো তো সম্ভব না। আর ছবি যখন চাওয়া হয় তখন যোগাযোগের জন্য মোবাইল ফোন এবং ইমেইল ঠিকানা চাওয়া হয় - যদি আমাদের কোন প্রশ্ন থাকে, ছবিগুলো যেহেতু আমাদের যাচাই করে তারপরই অনুষ্ঠানে ব্যবহার করতে হয়। আপনাকে ধন্যবাদ।

চলমান রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্প্রতি জাতিসংঘে যে ভাষণ দিয়েছেন, তার প্রেক্ষিতে লিখেছেন খুলনার কপিলমুনি থেকে মোহাম্মদ শিমুল বিল্লাহ:

''মানবিক কারণে বাংলাদেশ ১১ লক্ষ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে। তবে সেটা বাংলাদেশের জন্য আজ বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে । আমি মনে করি বাংলাদেশের প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত এবং নিকটতম প্রতিবেশী রাষ্ট্র চীন যদি কূটনৈতিক মধ্যস্থতার মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর ব্যাপারে সহযোগিতা করে, তাহলে এই ভার বাংলাদেশকে আর বহন করতে হবে না।''

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে চীন যে একটি বড় ভূমিকা পালন করতে পারে তা নিয়ে কোন সন্দেহ নেই মি. শিমুল বিল্লাহ। তবে চীন যেহেতু মিয়ানমার সরকার এবং সামরিক বাহিনীর সাথে ঘনিষ্ঠ, তাই আমার মনে হয় তারা এমন কোন পদক্ষেপ নেবে না, যেটা সে দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায়। এই অচলাবস্থা বাংলাদেশের জন্য সত্যিই হতাশাব্যঞ্জক। আপনাকে ধন্যবাদ।

সেরাজুর রহমান এবং কমল বোস প্রীতিভাজনেসু রেকর্ডিং-এর এক মুহূর্তে।
BBC
সেরাজুর রহমান এবং কমল বোস প্রীতিভাজনেসু রেকর্ডিং-এর এক মুহূর্তে।

বিবিসি বাংলা এ'মাসের ১১ তারিখে ৭৮ বছর পূর্ণ করবে। সে উপলক্ষে কিছু প্রশংসা করে লিখেছেন দিনাজপুরের পার্বতীপুর থেকে মেনহাজুল ইসলাম তারেক:

''ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্র থাকাকালে ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশে এক অস্থির রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বিবিসি শোনা শুরু করি আমি এবং আজ অবধি তা অব্যাহত আছে। ইদানীং গণমাধ্যমের নানা ধরণ এবং সামাজিক মাধ্যমের দ্রুত বিস্তারে বিবিসি'র জনপ্রিয়তায় ভাগ বসেছে বটে, তবে আমি মনে করি বাংলাদেশে এখনও অন্যতম জনপ্রিয় গণমাধ্যম বিবিসি। দীর্ঘদিন যাবত প্রীতিভাজনেষু অনুষ্ঠানে শ্রোতাদের অভিযোগ, প্রশংসা, সমালোচনা, সুখ-দুঃখ যেভাবে তুলে ধরা হয়, তা সত্যিই অসাধারণ।''

আপনাকেও ধন্যবাদ মি. ইসলাম, ২৩ বছর ধরে বিবিসি বাংলা শোনা জন্য এবং নিয়মিত চিঠি লেখার জন্য।

পরের চিঠি লিখেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মোহাম্মদ শাহ নেওয়াজ হুসাইন:

''আপনাদের অনেকের পরিচয় স্মরণিকা থেকে জেনেছি কিন্তু অনেকের পরিচয় জানতে পারিনি। বিশেষ করে মুন্নি আক্তার ও সানজানা চৌধুরী সম্পর্কে যদি জানাতেন তবে কৃতজ্ঞ থাকতাম। তারা কি বিবিসি বাংলায় কাজ করার আগে অন্য কোন মিডিয়ায় কাজ করত?''

এখানে তাদের পরিচয়ের বিস্তারিত বলা সম্ভব না মি. হুসাইন, তবে এটা ঠিক, মুন্নি এবং সানজানা আমাদের সর্বশেষ স্মরণিকা প্রকাশের পরে বিবিসিতে যোগ দিয়েছিলেন বলেই তাদের পরিচয় সেখানে ছিল না। এটুকু বলতে পারি দু'জনই বাংলাদেশে টেলিভিশনে কাজ করতেন, মুন্নি চ্যানেল ২৪-এ, আর সানজানা সময় টিভিতে। আপনাকে ধন্যবাদ।

আরেকটু হাল্কা একটু প্রশংসা করে লিখেছেন রংপুরের পীরগাছা থেকে এ টি এম আতাউর রহমান:

''বিবিসি বাংলা সংবাদ ভাল লাগে। চ্যানেল আইতে বিবিসি প্রবাহ দেখি। প্রতিদিন বিবিসি শুনি ও শেয়ার করি, প্রচার করি নিয়মিত। কিন্তু বিবিসি বাংলাদেশ সংলাপ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এবং বাংলাদেশে আর কোন শ্রোতা সম্মেলন না হওয়ায় আমরা মিলিত হতে পারছি না।''

সংলাপ অনুষ্ঠানটি বন্ধ হলেও, শ্রোতা সম্মেলন একেবারে বন্ধ হয়ে যায়নি মি. রহমান। তবে সম্মেলনের ধরণটা পরিবর্তন করা হবে যেহেতু আমরা এখন শুধু আর রেডিওতে নেই। আশা করি শীঘ্রই দর্শক-পাঠকদের সাথে মিলিত হতে পারবো। আপনাকে ধন্যবাদ।

পরের চিঠি লিখেছেন কুড়িগ্রামের উলিপুর থেকে এস এম আব্দুস সামাদ:

''আমি মনে করি বিবিসি বাংলা একমাত্র নিরপেক্ষ গণমাধ্যম। বিবিসির প্রতি আমার এমনি আস্থা। তবে বিবিসি সম্পর্কে আরো একটু জানতে চাই। তা হলো, বিবিসি বাংলা বিশ্বে কতটি রাষ্ট্রে খবর প্রচারে নিয়োজিত? নাকি শুধু বাংলাদেশ আর ভারতেই সকাল সন্ধ্যায় খবর প্রচার করে থাকেন?''

বিবিসি সারা বিশ্বে ৪০টি ভাষায় অনুষ্ঠান প্রচার করে মি. সামাদ। আর বিবিসি বাংলা মূলত বাংলাদেশ আর ভারতেই রেডিও অনুষ্ঠান প্রচার করলেও, মধ্যপ্রাচ্য এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াও প্রচার করা হয়। আর আজকাল তো যে দেশেই বাঙালি আছে সেখানেই তারা ইন্টারনেটের মাধ্যমে রেডিও অনুষ্ঠান শুনতে পান, ওয়েবসাইট পড়তে পান এবং ইউ টিউব আর ফেসবুকের মাধ্যমে আমাদের ভিডিওগুলোও দেখতে পান। আপনাকে ধন্যবাদ।

সব শেষে ছোট একটি প্রশ্ন করেছেন ঢাকার লক্ষ্মীবাজার থেকে জহিন মুমতাহিনাহ:

''বিবিসি বাংলার ফেসবুক পাতায় কোন মন্তব্য করলে দেখা যায়, Top fan. আমার প্রশ্ন টপ ফ্যান কী এবং এটা নির্ধারণের উপায় কী?''

সবাই মন্তব্য করলে Top Fan আসে না জহিন মুমতাহিনাহ। যারা আমাদের পাতায় বেশ সক্রিয়, অর্থাৎ যারা নিয়মিত আমাদের পোস্ট লাইক বা শেয়ার করেন, কমেন্ট করেন তাদের স্বীকৃতি স্বরূপ এই Top Fan badge টা দেয়া হয়। আপনাকে ধন্যবাদ।

এবারে কিছু চিঠির প্রাপ্তি স্বীকার করা যাক:

ফাইয়াজ ইসলাম ফাহিম, গাইবান্ধা।

মাহবুবা ফেরদৌসি হ্যাপি, গেণ্ডারিয়া, ঢাকা।

মোহাম্মদ আবুদল হক। বড়কমলাবাড়ী। লালমনিরহাট।

মোহাম্মদ মিঠন আলী সরদার, দুর্গাপুর, রাজশাহী।

মোহাম্মদ আজিনুর রহমান লিমন, ডিমলা, নীলফামারী।

অনিন্দ্য সরকার, কালীগঞ্জ, সাতক্ষীরা।

অয়নাল হোসেন, দনিয়া, ঢাকা।

বিশ্বজিত কুমার মৃধা, সাতক্ষীরা ৷

হরিদাস রায় পপি রানী, ডোমার, নীলফামারী।

উসমান হারুন, দক্ষিণ সুরমা, সিলেট।

সুজন আহাম্মেদ বাবু, মাড়েয়া,পঞ্চগড়।

মোহাম্মদ সোহেল রানা হৃদয়, ঢাকা সেনানিবাস।

English summary
Onion juice creates controversy in Bangladesh
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X