For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

করোনায় মৃত্যু শুরুর ১ বছর: বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা কতটা পাল্টেছে

করোনায় মৃত্যু শুরুর ১ বছর: বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা কতটা পাল্টেছে

  • By Bbc Bengali

বাংলাদেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতে জায়গা সংকুলান হয়না অনেক রোগীর
Getty Images
বাংলাদেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতে জায়গা সংকুলান হয়না অনেক রোগীর

বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম মৃত্যুর এক বছর হলো আজ ১৮ই মার্চ এবং এক বছর আগে করোনাভাইরাস সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার পরে দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার যে নাজুক চিত্র বেরিয়ে এসেছিলো তার কতটা পরিবর্তন হয়েছে তা নিয়েও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।

করোনা চিকিৎসা বা ব্যবস্থাপনায় কিছুটা অগ্রগতি দেখা গেলেও যথাযথ উপকরণের অভাব, স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে অভিযোগ, হাসপাতালে সেবার অভাব, জরুরি সেবা নিশ্চিতে ব্যাপক দুর্বলতার পাশাপাশি একের পর এক দুর্নীতির খবরও গত এক বছরে মূলত সরকারি স্বাস্থ্য খাতের বেহাল দশাকেই তুলে ধরেছে।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডাঃ মুশতাক হোসেন বলছেন, এই এক বছরে কোভিড-১৯ সেবা বাড়লেও সামগ্রিক চিকিৎসা ব্যবস্থার কাঠামোগত উন্নয়ন খুব একটা হয়নি।

"এটা ঠিক যে এখন ২০ হাজারের ওপর টেস্ট হচ্ছে। কিন্তু বাস্তবতা হলো এখন রোগীর সংখ্যাও কম কিন্তু এটি যদি কোন কারণে বেড়ে দ্বিগুণ বা তিনগুণ হয় তাহলে তা সামাল দেয়া কঠিন হয়ে দাঁড়াবে," বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন তিনি।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক বেনজির আহমেদ বলছেন করোনা ব্যবস্থাপনায় চিকিৎসক, নার্সসহ কর্মীদের অভিজ্ঞতা বেড়েছে কিন্তু করোনাকে শিক্ষা হিসেবে নিয়ে সার্বিক স্বাস্থ্যখাতের সক্ষমতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে কোন পরিবর্তন আসেনি।

"এমনকি করোনার ক্ষেত্রেও জেলা উপজেলায় বরাদ্দ, স্বেচ্ছাসেবীদের অর্থ দেয়াসহ নানা কিছুতে সংকট তীব্রতর হয়েছে। ফলে স্বাস্থ্য বিভাগের মধ্যেও হতাশাজনক ক্লান্তি দেখা যাচ্ছে। আর রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা জোরদারের ক্ষেত্রে অবস্থার বরং অবনতি হয়েছে," বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন তিনি।

বিবিসি বাংলায় আরও পড়ুন:

স্বাস্থ্যখাতে বাজেট বরাদ্দ ও ব্যয়ের সংকট কী কাটবে?

বিশ্ব মহামারি শেষ হতে কতদিন লাগবে?

টাকা-পয়সা কি ভাইরাস ছড়ানোর মাধ্যম?

করোনাভাইরাস ঠেকাতে যে সাতটি বিষয় মনে রাখবেন

নতুন করোনাভাইরাস কত দ্রুত ছড়ায়? কতটা উদ্বেগের?

বাংলাদেশের হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসক, সেবিকা, টেকনিশিয়ানের সংকট রয়েছে
Getty Images
বাংলাদেশের হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসক, সেবিকা, টেকনিশিয়ানের সংকট রয়েছে

বাংলাদেশে প্রথম করেনা সংক্রমণ চিহ্নিত হয়েছিলো গত বছরের ৮ই মার্চ আর প্রথম মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিলো এর ১০ দিন পর, ১৮ই মার্চ।

এর আগে ২০১৯ সালের ৩১শে ডিসেম্বর চীনের উহান শহরে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের তথ্য প্রকাশ করা হয় এবং ২০২০ সালের ৪ঠা জানুয়ারি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা চীনে ভাইরাসটির প্রাদুর্ভাবের কথা ঘোষণা করে।

এ প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ৪ঠা জানুয়ারি থেকেই দেশের বিমানবন্দরসহ সব স্থল ও নৌবন্দরে বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের স্ক্রিনিং শুরু করে।

পহেলা মার্চ সব সরকারি বেসরকারি হাসপাতালে শয্যা সংখ্যার আনুপাতিক হারে আইসোলেশন ইউনিট খোলার নির্দেশ দেয়া হয় এবং ৪ঠা মার্চ সমন্বিত করোনা কন্ট্রোল রুম চালু করা হয়।

এর সাতদিন পর ৮ই মার্চ দেশের প্রথম করোনা সংক্রমিত ব্যক্তি শনাক্তের পর তা দ্রুত নারায়ণগঞ্জ, মাদারীপুরের শিবচর ও ঢাকার মিরপুরে ছড়িয়ে পড়ে।

বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই দেশের নাজুক স্বাস্থ্য ব্যবস্থার চিত্রটি বেরিয়ে আসে
Getty Images
বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই দেশের নাজুক স্বাস্থ্য ব্যবস্থার চিত্রটি বেরিয়ে আসে

শুরুর দিকের স্বাস্থ্য অবকাঠামো

স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্য অনুযায়ী শুরুতে আইইডিসিআর ছাড়া দেশে করোনা পরীক্ষার জন্য আর কোথাও আরটি পিসিআর ল্যাবরেটরি ছিলো না।

তা দিয়ে গত বছর ১৮ই মার্চ মাত্র দশটি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছিলো আর তাতে পজিটিভ হয়েছিলেন ৪ জন।

পরদিন ১৯শে মার্চ স্বাস্থ্য বিভাগ নিয়মিত ব্রিফিং-এ প্রথম কোন ব্যক্তির মৃত্যুর কথা জানায় অর্থাৎ করোনায় সংক্রমিত হয়ে ১৮ই মার্চ ওই ব্যক্তি মারা গিয়েছিলেন।

সেদিনই জানানো হয়েছিলো যে নতুন করে ১৬টি আরটি পিসিআর মেশিন ক্রয় করার প্রক্রিয়া চলছে যার মধ্যে সাতটি দ্রুত পাওয়া যাবে।

এছাড়া চিকিৎসক, নার্সসহ স্বাস্থ্য কর্মীদের জন্য ৬ হাজার সেট পিপিই মজুত আছে এবং এর আগে আরও প্রায় সাত হাজার পিপিই হাসপাতালগুলোতে সরবরাহ করা হয়েছিলো বলে জানানো হয়েছিলো।

ওদিকে গত বছর মার্চে সরকারি হাসপাতালে ৫০৮টি আইসিইউ শয্যা ও বেসরকারি হাসপাতালে ৭৩৭টি আইসিইউ শয্যা ছিলো এবং ভেন্টিলেটর ছিলো ১৬৪টি।

সরকারের স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী ওই সময় দেশে সরকারি হাসপাতালে ৬৫৪টি এবং এসব হাসপাতালে মোট শয্যার সংখ্যা ছিলো ৫১,৩১৬টি। আর বেসরকারি হাসপাতাল ছিলো ৫,০৫৫টি, যেখানে মোট শয্যার সংখ্যা ছিলো ৯০ হাজার ৫৮৭টি।

তখন ঢাকায় আইসোলেশন শয্যা ছিলো ১ হাজার ৫০টি । আর ঢাকা মহানগরীর বাইরে ঢাকার অন্যান্য জেলায় আইসোলেশন বিছানার সংখ্যা ২২৭, চট্টগ্রামে ৪৪১, রাজশাহীতে ৫৫৮, বরিশালে ৪২৯, রংপুরে ৫২৫, সিলেটে ৬৬৪, ময়মনসিংহ ৯০, খুলনায় ৫৩১।

গত বছর ১৮ই মার্চ বাংলাদেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম এক ব্যক্তির মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা বিভাগ
Getty Images
গত বছর ১৮ই মার্চ বাংলাদেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম এক ব্যক্তির মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা বিভাগ

তখন সরকারি স্বাস্থ্যখাতে কর্মরত মোট চিকিৎসকের সংখ্যা ছিলো ২৫ হাজার ৬১৫ জন।

আর চিকিৎসক, সেবিকা ও নানা পর্যায়ের হাসপাতাল কর্মী মিলে মোট জনবল কর্মরত রয়েছেন ৭৮ হাজার ৩০০ জন।

মূলত এরপর থেকে ক্রমাগত নমুনা পরীক্ষার ব্যবস্থা বাড়ানোর চেষ্টা চালাতে থাকে স্বাস্থ্য বিভাগ।

পহেলা এপ্রিল ব্রিফিং এ জানানো হয়েছিলো যে ছয়টি প্রতিষ্ঠানে কোভিড পরীক্ষায় মোট ১৫৭ জনের কোভিড-১৯ পরীক্ষা হয়েছে।

ওই দিন পর্যন্ত ৩ লাখ ৩৯ হাজার ৪৫০টি পিপিই এবং ২১০০০ পিসিআর কিটস বিতরণের তথ্য দেয়া হয়।

একই সঙ্গে করোনা চিকিৎসা সেবা দেয়ার জন্য স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে ওই দিন ২০ হাজার ২৪৭ চিকিৎসক নিবন্ধিত হয়েছিলো ।

পহেলা এপ্রিল ছয়টি প্রতিষ্ঠানে পিসিআর পরীক্ষা হয়েছে আর পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত ছিলো আরও ছয়টি প্রতিষ্ঠান।

আর প্রথম মৃত্যুর দু'মাস পর ১৮ই মে স্বাস্থ্য বিভাগ ৪২টি প্রতিষ্ঠানে ৯৭৮৮টি নমুনা পরীক্ষার খবর দেয়।

ওই দিন জানানো হয় যে প্রায় বিশ লাখ পিপিই বিতরণ করা হয়েছে এবং মজুদ আছে আরও প্রায় চার লাখ।

এর দু'মাস পর ১৮ই জুলাই মোট ৮০টি পরীক্ষাগারে নমুনা সংগ্রহ ও পরীক্ষায় মোট ১০ হাজার ৯২৩টি নমুনা পরীক্ষার কথা জানিয়েছিলো স্বাস্থ্য বিভাগ।

পিপিই সহ করোনা সংক্রান্ত উপকরণ সরবরাহ কিছুটা বেড়েছে
Getty Images
পিপিই সহ করোনা সংক্রান্ত উপকরণ সরবরাহ কিছুটা বেড়েছে

স্বাস্থ্য অবকাঠামো: এখন যে অবস্থা

স্বাস্থ্য বিভাগের হিসেবে এখন ১৬৩টি কেন্দ্রে কোভিড-১৯ শনাক্তকরণ পরীক্ষা হচ্ছে যার মধ্যে আরটি পিসিআর ল্যাবরেটরি আছে ১১৮টি।

তবে এর মধ্যে সরকারি ল্যাব আছে মাত্র ৫১টি।

সব মিলিয়ে এ মূহুর্তে সারাদেশে কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালে মোট ১০ হাজার ৩০৫টি সাধারণ শয্যা ও ৫৫৮টি আইসিইউ শয্যা আছে।

পাশাপাশি এখন দেশে অক্সিজেন সিলিন্ডার আছে ১২ হাজার ৭৭৩টি। আর হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা আছে ৭১৫টি এবং অক্সিজেন কনসেনট্রেটর আছে ৬৬০টি।

তবে কোভিড ও নন-কোভিড মিলিয়ে এ মূহুর্তে অক্সিজেন সিলিন্ডার আছে ২৪ হাজার ৭১১টি, আইসিইউ ৬৮৮ এবং ভেন্টিলেটর আছে ৬২০টি।

আর ১১৮টি প্রতিষ্ঠানে আরটি পিসিআর টেস্ট করার তথ্য দেয়া হয়েছে ১৭ই মার্চ পর্যন্ত যাতে নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ২৪ হাজার ২৭৫টি।

কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে এ সময়ের মধ্যে নতুন করে ২ হাজার চিকিৎসক ও ৪ হাজার নার্স নিয়োগ দিয়েছে সরকার।

এছাড়া সারা দেশে ৫ হাজার ১০০ ডাক্তার ও ১ হাজার ৭০০ নার্সকে করোনা ভাইরাস ব্যবস্থাপনা ও ইনফেকশন প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে।

১৭ই মার্চ পর্যন্ত দেশে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৩৩ লাখ ৪ হাজার ৮৫৭টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে আর বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হয়েছে ১০ লাখ ২৩ হাজার ৪১২টি।

বাংলাদেশে আবার বাড়ছে করোনা সংক্রমণ
Getty Images
বাংলাদেশে আবার বাড়ছে করোনা সংক্রমণ

প্রত্যাশিত অগ্রগতি কতটা হয়েছে?

করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালগুলোতে এ রোগের চিকিৎসার ক্ষেত্রে পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও রোগীর সংখ্যা অনেক বেড়ে গেলে পরিস্থিতি কেমন হবে তা নিয়ে সন্দেহ আছে বিশেষজ্ঞদের মধ্যেই।

আবার করোনার বাইরে দেশে প্রতিদিন বিপুল সংখ্যক মানুষ নানা চিকিৎসার জন্য হাসপাতালগুলোতে যেতে হয়।

এসব হাসপাতালে জরুরি সেবা থেকে শুরু করে সার্বিক অবকাঠামোগত ক্ষেত্রে নতুন কোন পরিবর্তন এসেছে বলে মনে করছেন না বিশেষজ্ঞরা।

মুশতাক হোসেন বলছেন করোনা চিকিৎসা ও ব্যবস্থাপনায় অভিজ্ঞতা বেড়েছে আবার উপকরণও সহজলভ্য হয়েছে। কিন্তু এই এক বছরে সামগ্রিক চিকিৎসা ব্যবস্থার কাঠামোগত কোন পরিবর্তন হয়নি।

"এমনকি করোনাও যদিও ২/৩ গুণ বেড়ে যায় তাহলে সামাল দেয়া কঠিন হবে। রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা ও চিকিৎসা সুবিধা আরও অনেক বাড়াতে হবে। কোভিড-উত্তর চিকিৎসা বা পুনর্বাসনকেও প্রাতিষ্ঠানিক করা যায়নি। হাসপাতালগুলো এমনকি পরিচ্ছন্নতা শতভাগ নিশ্চিত করা যায়নি। এটি না করে পিপিই দিলে লাভ নেই," বলছিলেন তিনি।

তিনি বলেন স্বাস্থ্য খাতের পাঁচটি বিভাগে - প্রতিরোধমূলক, অবকাঠামো উন্নয়নমূলক, চিকিৎসা, পুনর্বাসন, উপশমমূলক — এর সবগুলোতেই উন্নতির দরকার। কিন্তু এখানে রোগ প্রতিরোধ ও চিকিৎসার ক্ষেত্রে খুব বেশি পরিবর্তন আসেনি।

"দেশের সব হাসপাতালে আইসোলেশন বা যথাযথ জরুরি সেবা সুবিধাই নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি এখনো।"

আর বেনজির আহমেদ বলেন অবকাঠামোগত সুবিধার আদৌ কোন উন্নতি হয়নি।

"করোনা আসার পর স্বাস্থ্য খাতের যে দুর্বল ও ভঙ্গুর চিত্র প্রকাশিত হয়েছে সেটিকে বিবেচনায় নিয়ে এতে পরিবর্তন এনে সক্ষমতা বাড়াতে কোন কাজই হয়নি," বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন তিনি।

তিনি বলেন, জনস্বাস্থ্যে সক্ষমতা বাড়েনি বরং স্বেচ্ছাসেবীদের প্রতিশ্রুত অর্থ না দেয়া, মাঠ পর্যায়ে অর্থ বরাদ্দের সংকটে স্বাস্থ্য বিভাগেই ক্লান্তিকর হতাশা তৈরি হয়েছে বলে তিনি মনে করেন।

যদিও গত ৭ই জানুয়ারি জাতির উদ্দেশ্যে দেয়া ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন স্বাস্থ্য খাতে দেশে ব্যাপক ইতিবাচক পরিবর্তন হয়েছে।

English summary
One year of corona death : Is there any change in Bangladesh's health system
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X