শুধু ভারতীয় সেনা আধিকারিকই না লাদাখ সীমান্তে সেনা সংঘর্ষে নিহত চিনা কমান্ডিং অফিসার
শুধু ভারতীয় সেনা আধিকারিকই না লাদাখ সীমান্তে সেনা সংঘর্ষে নিহত চিনা কমান্ডিং অফিসার
গালওয়ান
উপত্যকায়
সেনা
সংঘর্ষে
চিনের
অনেক
সেনা-জওয়ানই
মারা
গিয়েছে।
ইতিমধ্যেই
ভারতের
এই
দাবি
মেনে
নিয়েছে
বেজিং।
বর্তমানে
সূত্রের
খবর,
লাদাখ
সীমান্তের
প্রকৃত
নিয়ন্ত্রণ
রেখা
বরাবর
সোমবার
রাতের
ওই
রক্তক্ষয়ী
সেনা
সংঘর্ষে
এক
পিপলস
লিবারেশন
আর্মির
এক
কমান্ডিং
অফিসারও
মারা
গেছেন।
প্রায় ৪৫ বছর পর ভারত-চিন সীমান্তে আবারও ঝরল প্রাণ। যদিও এর আগেই চিনের গ্লোবাল টাইমসের এক রিপোর্টারের টুইটে পাঁচ চিনা সেনার মৃত্যুর খবর সম্পর্কে অবগত করা হয়। পাশাপাশি ১১ জন আহত হয়েছেন বলেও জানানো হয়। এমনকি এশিয়া নিউজের একটি প্রতিবেদনেও চিনা সেনার পাঁচজন এবং ভারতীয় সেনার ৩ জন হতাহতের খবর বলা হয়। যদিও পরে জানা যায় চিনা পক্ষের আহত ও নিহতের সংখ্যা ৪০-র অধিক। যদিও মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত চিনা তাদের সেনা মৃত্যুর কথা সরকারি ভাবে স্বীকারই করেনি। যদিও একাধিক সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে এই সংঘর্ষেই প্রাণ হারিয়েছেন পিএলএ-র এক বরিষ্ঠ সেনা আধিকারিক।
এদিকে ১৯৬৭ সালে নাথুলাতে দুই দেশের সেনা সংঘর্ষের পর এটাই সব থেকে বড় সংঘর্ষ বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। লালফৌজ ও ভারতীয় সেনার ওই সংঘর্ষে সেই সময় ৮০ জন ভারতীয় জন নিহত হয়েছিলেন পাশাপাশি চিনের দিক থেকে ৩০০ জন সেনা জওয়ান মারা যান। এদিকে বর্তমানে আকসাই চিন এলাকা থেকে লাদাখ ঘিরে বয়ে চলা প্রাচীন গালওয়ান নদী উপত্যকা অঞ্চলই ভারত ও চিনের চলতি সংঘাতের কারণ হয়ে উঠেছে। ভারতীয় ভূখণ্ডের মধ্যে থাকা ওই এলাকার একটা বড় অংশকে নিজেদের বলে দাবি করছে চিন। এদিকে ১৯৬২-র যুদ্ধের সময়ও যে জায়গা গুলিতে ভারত ও চিনের লড়াই বড় আকার ধারণ করেছিল সেগুলির মধ্যে অন্যতম গালওয়ান উপত্যকা।
রক্তক্ষয়ী সেনা সংঘর্ষের পর গালওয়ান উপত্যকায় প্রথমবার সার্বভৌমত্বের দাবি চিনের