চিন সফর কোরিয়ার কিমের, দুই কমিউনিস্ট দেশের মধ্যে নতুন সন্ধির ইঙ্গিত
২০১১ সালে উত্তর কোরিয়ার শাসক পদে বসার পরে এই প্রথম বিদেশ সফরে চিনে গেলেন কিম জং উন। তবে এই সফর বেসরকারি বলে জানা গিয়েছে। চিনের সরকারি সংবাদসংস্থা এই খবর জানিয়েছে।
২০১১ সালে উত্তর কোরিয়ার শাসক পদে বসার পরে এই প্রথম বিদেশ সফরে চিনে গেলেন কিম জং উন। তবে এই সফর বেসরকারি বলে জানা গিয়েছে। চিনের সরকারি সংবাদসংস্থা এই খবর জানিয়েছে।
কিমের এই চিন সফরের আলাদা তাৎপর্য রয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। দক্ষিণ কোরিয়া ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্মেলনে করার কথা রয়েছে উত্তর কোরিয়ার। তার আগে বন্ধু দেশ চিনের সঙ্গে পরামর্শ করতেই কিম বেজিংয়ে গিয়েছেন বলে মনে করা হচ্ছে।
Chinese President Xi Jinping held talks with North Korea's Kim Jong Un in Beijing pic.twitter.com/E3OR4iDKrT
— ANI (@ANI) March 28, 2018
চিন প্রথম থেকেই উত্তর কোরিয়ার সবচেয়ে কাছের বন্ধু রাষ্ট্র। তবে পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কোরিয়ার উচ্চাশাকে অনেক সময় চিন ভালোভাবে নেয়নি। তবে সেজন্য বন্ধুত্বে সেভাবে চিড় ধরেনি। কিম চিনে গিয়ে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে দেখা করেছেন।
জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে কিম ২৫-২৮ মার্চ চিনে বেসরকারি সফরে এসেছেন বলে জিনহুয়া নিউজ জানিয়েছে। বদলে কিমও উত্তর কোরিয়ায় যাওয়ার জন্য জিনপিংকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
এর আগে কিমের বাবা কিম জং দ্বিতীয় ২০০০ সালে চিন সফরে এসে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াং জেমিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তারপর থেকে বেজিং ও পিয়ংইয়ংয়ের সম্পর্ক মজবুত হয়।