বৃহস্পতির প্রলয়ঙ্কর ঝড়, সম্প্রতি নাসা-র কাছে এসেছে সেই ছবি
বৃহস্পতির প্রলয়ঙ্কর ঝড়। ছবি পাঠিয়েছে নাসার জুনো স্পেসক্রাফট। জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের হাতে এসে পৌঁছেছে এখনও পর্যন্ত বৃহস্পতির সবচেয়ে কাছের ছবি। লাল ক্ষতের মতো দেখতে এলাকাটির নাম "গ্রেট রেড স্পট"
বৃহস্পতির প্রলয়ঙ্কর ঝড়। ছবি পাঠিয়েছে নাসার জুনো স্পেসক্রাফট। জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের হাতে এসে পৌঁছেছে এখনও পর্যন্ত বৃহস্পতির সবচেয়ে কাছের ছবি। নাম "গ্রেট রেড স্পট"।
নাসার তৈরি জুনো স্পেসক্রাফট সম্প্রতি পৌঁছে গিয়েছিল বৃহস্পতির কাছাকাছি। আর তুলেছে এখন পর্যন্ত বৃহস্পতির সব চেয়ে কাছের ছবি।
২০১১ সালে ১.১ বিলিয়ন ডলারের জুনোকে পাঠানো হয় মহাকাশে। ২০১৬-র জুলাইয়ে জুনো পৌঁছে যায় বৃহস্পতির কক্ষে।
এই বছরের ১১ জুলাই মঙ্গলবার বৃহস্পতির সবচেয়ে স্পর্শকাতর স্থানে পৌঁছয় জুনো। এখানেই হয়ে চলেছে ভয়ঙ্কর ঝড়। যে এলাকার ছবি উঠে এসেছে, সেই এলাকাটি দেখতে লাল দগদগে ক্ষতের মতো। সেখানেই চলছে বৃহস্পতির ভয়ঙ্কর ঝড়। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এলাকাটির নাম দিয়েছেন, 'গ্রেট রেড স্পট'।
বিজ্ঞানীদের অনুমান ঝড়টি চলছে ১৭-শ শতাব্দী থেকে। আর গত ১৮০ বছর ধরে বিজ্ঞানীরা ঝড়টিকে পর্যবেক্ষণ করছেন।
Spot spotted! #JunoCam raw images from my #Jupiter #GreatRedSpot flyby are available now. Download, process + share https://t.co/zx6fcc7Fzu pic.twitter.com/NJafDJVVW6
— NASA's Juno Mission (@NASAJuno) July 12, 2017
নাসার জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, বৃহস্পতির ওপর প্রায় ৩৫০ বছর ধরে চলা ঝড়টির এলাকায় প্রায় ১০০০০ বর্গ মাইল বা ১৬০০০ বর্গ কিলোমিটার। তবে এতদিন ধরে ঠিক কী কারণে এই বিধ্বংসী ঝড়টি হয়ে চলেছে, তার কোনও কারণ উদ্ধার করতে পারেননি জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা।