For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

ভিনগ্রহে কি তবে প্রাণের সন্ধান মিলেছে, এলিয়েনদের সঙ্গে যুঝতে নয়া উদ্যোগ নাসার

পৃথিবীর বাইরে কোনও গ্রহে প্রাণ আছে কি না, তা জানার চেষ্টা নিরন্তর চালিয়ে যাচ্ছে নাসা। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা মহাবিশ্বের অন্য গ্রহে প্রাণের স্পন্দন নেই একথা জোর গলায় কখনও বলেননি। এখনও বলছেন না।

  • |
Google Oneindia Bengali News

পৃথিবীর বাইরে কোনও গ্রহে প্রাণ আছে কি না, তা জানার চেষ্টা নিরন্তর চালিয়ে যাচ্ছে নাসা। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা মহাবিশ্বের অন্য গ্রহে প্রাণের স্পন্দন নেই একথা জোর গলায় কখনও বলেননি। এখনও বলছেন না। বরং তারা বলছেন এলিয়েন অর্থাৎ ভিনগ্রহীরা থাকতেও পারেন। কোনওদিন তাঁদের সঙ্গে দেখা হতেই পারে। তার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।

ভিনগ্রহে কি তবে প্রাণের সন্ধান! এলিয়েনদের নয়া উদ্যোগ নাসার

নাসা শুধু প্রস্তুত থাকার বার্তা দিয়েই ক্ষান্ত নয়, এলিয়েনদের সমান ক্ষমতাসম্পন্ন মানুষ তৈরিরর উদ্যোগ নিয়ে ফেলেছেন তাঁরা। তবে কি মহাকাশ গবেষণায় তাঁরা এমন কিছু পেয়েছেন, যা থেকে তাঁরা বিশ্বাস করতে শুরু করেছেন এলিয়েনদের অস্তিত্ব। তা বুঝতে পেরেই তাঁরা এলিয়েনদের সমগোত্রীয় মানুষ বানানোর পরিকল্পনা করেছে।

এই গবেষণা ক্ষেত্রে সম্প্রতি নাসা এক ব্রিটিশ যাজককে নিয়োগ করেছ। ব্রিটিশ ধর্মযাজক রেভারেন্ড ড. অ্যান্ড্রু ডেভিসনকে এলিয়নের মতো মানুষ তৈরির গুরু দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। নাসার দাবি, এলিয়নেদর নিয়ে গবেষণায় তাঁরা জানতে পেরেছেন ভিনগ্রহীদের খোঁজ পেতে আর বেশি দেরি নেই। তাই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে নাসা।

কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্মতত্ত্ব নিয়ে গবেষণা করেন অ্যান্ড্রু ডেভিসন। সম্প্রতি তাঁর একটি বই প্রকাশিত হবে, সেখানে তিনি এলিয়েনদের নিয়ে নানা তত্ত্বকথা বলেছেন। গবেষণালব্ধ অনেক বিষয় তিনি উত্থাপন করেছেন। ভিনগ্রহের প্রাণীদের হদিস মিললে পৃথিবীর মানুষ তাঁদের কী চোখে দেখবেন, তা নিয়ে উত্তর খুঁজেছেন তাঁর গবেষণায়।

অ্যান্ড্রু ডেভিসন মনে করছেন, এলিয়নদের খোঁজ মিললে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টির ইতিহাস নিয়ে অনেক নতুন তথ্য জানা যাবে। তাতা সব ধর্মের মানুষের সব রকম ধারণা তাতে বদলে যেতে পারে। তা নিয়েই ডেভিসন গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। এখন নাসা তাঁকে যুক্ত করেছে নিজেদের গবেষণায়। তাঁকে দিয়ে এলিয়নদের প্রকৃতি বোঝার চেষ্টা চালাচ্ছে নাসা।

বড়দিনে নাসা থেকে একটি শক্তিশালী টেলিস্কোপ পাঠানো হয়েছে মহাকাশে। জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ মহাকাশে প্রতিস্থাপনের পর তা মহাকাশের খুঁটিনাটি এবং যাবতীয় তথ্যের অনুসন্ধান করবে। সেই সকল তথ্য অনুধাবন করে, ছবি তুলে পাঠাবে। মহাবিশ্বের যাবতীয় তথ্য সরবরাহ করে এই টেলিস্কোপ জ্যোতির্বিজ্ঞানের গবেষণাকে অন্য মার্গে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে নাসাকে।

মহাকাশে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ নিক্ষেপ করতে রকেট উৎক্ষেপণের সঙ্গে সঙ্গে জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের মহাকাশে একটি টেলিস্কোপ পাঠানোর ২৫ বছরের দীর্ঘ স্বপ্নপূরণ হয়েছে। এই টেলিস্কোপ আমাদের প্রাণের উৎসের উত্তর খুঁজে এনে দিতে পারবে মহাবিশ্বে। জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ হল কিংবদন্তি হাবল স্পেস টেলিস্কোপের উত্তরসূরি। ইউরোপের ফ্রেঞ্চ গায়ানা স্পেসপোর্ট থেকে শক্তিশালী আরিয়ান-৫ রকেটে তার নিজ গ্রহ থেকে প্রায় ১৫ লক্ষ কিলোমিটার দূরে তা প্রতিস্থাপন করবে।

English summary
NASA appoints a priest to find Elien power in Earth to fight with others planet’s resident. NASA sent James Webb Space Telescope to space to know life in others planet.
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X