ওয়াকি-টকি মামলায় কারাদণ্ড সু কি-র, ৪ বছরের জেলের সাজা মায়ানমারের আদালতের
ওয়াকি-টকি মামলায় কারাদণ্ড সু কি-র, ৪ বছরের জেলের সাজা মায়ানমারের আদালতের
মায়ানমারের বহিস্কৃত নেত্রী আন সান সু কিকে ৪ বছরের কারাদণ্ডের সাজা দিল সেনা বাহিনী। ওয়াকি টকি মামলায় তাঁকে ৪ বছরের সাজা দেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। লাইসেন্স ছাড়াই ওয়াকি টকি ব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে জননেত্রীর বিরুদ্ধে। ৭৬ বছর বয়সী নোবেল জয়ী বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের করা হয়েছে।
{image-_118646874
bengali.oneindia.com}
সুকির শাসনের অবসান ঘটিয়ে এবার সেনা শাসন জারি হয়েছে মায়ানমারে। তারপরেই সুকিকে ১০০ বছরের কারাদন্ডের সাজা ঘোষণা করা হয়। তখন থেকেই বন্দি রয়েছেন তিনি। মায়ানমারে শান্তি স্থাপনের জন্য তাঁতে নোেবল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু মায়ানমারে বেশিদিন শান্তি কায়েম রাখতে পারেননি তিনি। সুকির বিরুদ্ধে বিদ্রোহী হয়ে উঠেছিল সেনা। বিশেষ করে রোহিঙ্গাদের বিতারণের ঘটনার পর থেকেই অশান্ত হয়ে ওঠে মায়ানমার।
তারপরেই সুকির শাসনের অবসান ঘটিনে েসনা শাসন শুরু হয় মায়ানমারে। সেনাবাহিনী সুকিকে গ্রেফতার করে ১০০ বছরের কারাদণ্ডের সাজা ঘোষণা করে। প্রায় ১২টি মামলা রয়েছে সুকির বিরুদ্ধে। তারমধ্যে এই ওয়াকি টকি মামলাটিও ছিল। তাঁর বিরুদ্ধে বেআইনি ভাবে ওয়াকি টকি ব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে। এই নিয়ে জোর জল্পনা শুরু হয়ে গিয়েছে রাজনৈতিক মহলে।
সুকির এই কারাদণ্ডের সাজা ঘোষণায আন্তর্জাতিক মহলে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। যেহেতু সুকিকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল। মানবাধিকারের জন্য লড়াই করেছিলেন সুকি। মায়ানমারে সেনা বাহিনীর অপশাসন েথকে মুক্ত করার জন্য লড়াই চালিয়েছিলেন তিনি। সেই সুকির বিরুদ্ধেই রোিহঙ্গাদের মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ ওঠে। এই নিয়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছিল আন্তর্জাতিক মহলে। মায়ানমারে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন সুকি। সেই সুকিকে সেনা বাহিনীর হাতে পরাস্ত হতে হয়েছে। জেলে রয়েছেন তিনি। ৭৬ বছর বয়সী সুকিকে ১০০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ তিনি জীবিত থাকতে আর মুক্ত হতে পারবেন না।