মৃদু উপসর্গের করোনা রোগীদের শরীরে অ্যান্টিবটি কতদিন থাকে? আশাব্যঞ্জক রিপোর্ট প্রকাশ্যে
মৃদু উপসর্গের করোনা রোগীদের শরীরে অ্যান্টিবটি কতদিন থাকে? আশাজনক রিপোর্ট প্রকাশ্যে
অনেক করোনা রোগীই মৃদু উপসর্গে। তেমন কোনও উপসর্গ দেখা যায় না তাঁদের। সমীক্ষা বলছে তাঁদের শরীরে অ্যান্টিবডি বেশিদিন স্থায়ী হয়। সুস্থ হওয়ার পরেও করোনার সঙ্গে যুদ্ধ করার মতো একজন করোনা আক্রান্ত রোগীর শরীরে যতদিন অ্যান্টিবডি থাকে তার থেকে বেশি সময় পর্যন্ত মৃদু উপসর্গে করোনা আক্রান্ত রোগীর শরীরেরে অ্যান্টিবডি থাকে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা। আর এই তথ্য বেশ ব্যঞ্জক বলে মনে করছেন চিকিৎসকরা।
মৃদু উপর্গের করোনা রোগী
করোনার সেকেন্ড ওয়েভের মধ্যে মৃদু উপসর্গের করোনা রোগীর সংখ্যা অনেকটাই কম। কিন্তু এদের থেকে সংক্রমণ ছড়ানোর সম্ভাবনা বেশি থাকে। কারণ এঁরা অনেকেই বুঝতে পারেন না তাঁদের শরীরে করোনা সংক্রমণ হয়েছে। ফলে আইসোলেশন বা কোয়ারেন্টাইনে তারা থাকেন না। যদি বোঝাও যায় তাহলে তাঁরা বাড়িতেই থাকেন। হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার প্রয়োজন হয় না তাঁদের।
মৃদু উপর্গের করোনা রোগী
করোনার সেকেন্ড ওয়েভের মধ্যে মৃদু উপসর্গের করোনা রোগীর সংখ্যা অনেকটাই কম। কিন্তু এদের থেকে সংক্রমণ ছড়ানোর সম্ভাবনা বেশি থাকে। কারণ এঁরা অনেকেই বুঝতে পারেন না তাঁদের শরীরে করোনা সংক্রমণ হয়েছে। ফলে আইসোলেশন বা কোয়ারেন্টাইনে তারা থাকেন না। যদি বোঝাও যায় তাহলে তাঁরা বাড়িতেই থাকেন। হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার প্রয়োজন হয় না তাঁদের।
অ্যান্টিবডির স্থায়ীত্ব কম
গবেষকরা পরীক্ষা করে দেখেছেন যাঁরা মৃদু উপসর্গের করোনা রোগী তাঁরা সেরে ওঠার পর তাঁদের শরীরে বেশি সময় পর্যন্ত স্থায়ী হয় করোনা ভাইরাসের অ্যান্টিবডি। তুলনামূলক ভাবে কম সময় পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত অন্যরোগীদের শরীরে অ্যান্টিবডি বেশিদিন স্থায়ী হয়। গবেষকরা দেখেছেন করোনা সংক্রমণের প্রথম উপসর্গ দেখা দেওয়ার ১১ মাস পর তাঁদের শরীরে অ্যান্টিবডি প্রস্তুত কারক সেলগুলি সমান থাকে। সংক্রমিত ব্যক্তির শরীরে অ্যান্টিবডি প্রস্তুতকারক সেলগুলি সবচেয়ে বেশি মাত্রায় অ্যান্টিবডি উৎপাদন শুরু করে। সংক্রমণ কমে যাওয়ার পর সেটা থমকে যায় অনেকটাই কিন্তু কখনও জিরোতে পরিণত হয় না। মৃদু উপসর্গের করোনা আক্রান্তদের ক্ষেত্রে সেই অ্যান্টিবডি সেল উৎপাদন অনেক বেশি থাকে।
মৃদু উপসর্গের অ্যান্টিবডির স্থায়ীত্ব বেশি
মৃদু উপসর্গের অ্যান্টিবডি প্রস্তুত কারক সেল গুলি বেশি মাত্রায় সক্রিয় থাকে। তুলনামূলক ভাবে বেশি সংক্রমিত রোগীর শরীরে অ্যান্টিবডির উৎপাদন কম হয়। করেনা মুক্ত হয়ে ওঠার পরেও তাঁদের শরীরে অ্যান্টিবডি সেলের উৎপাদন অনেকটাই কমে যায়।