চাপে ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস, আনা হতে পারে অনাস্থা প্রস্তাব
Array
তিনি ব্রিটেনে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন চলতি বছরেই। বরিস জনসনেত জায়গা নেওয়ার পরে কেটেছে মাত্র কয়েকটা মাস। আর তার মধ্যেই তাকে এখন নিজের গদি বাঁচানোর লড়াইয়ে নেমে পড়তে হয়েছে। তিনি লিজ ট্রাস। এই মুহূর্তে তিনি বেশ চাপে রয়েছেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রীর অবস্থা মোটেই ভালো নয়। অনাস্থা প্রস্তাব আসতে চলেছে তাঁর বিরুদ্ধে।
ক্ষমতাচ্যুত করার চেষ্টা
সূত্রের খবর বলছে যে প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাসকে ক্ষমতাচ্যুত করার চেষ্টা করতে পারেন ব্রিটিশ এমপিরা। আর তারা এই চেষ্টা করবেন চলতি সপ্তাহেই। খবর মিলছে যে একশোরও বেশি সাংসদ যারা কনজারভেটিভ পার্টির তাঁরা ট্রাসের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনতে চলেছেন।
বিপুল জনপ্রিয়তা
বিপুল জনপ্রিয়তা নিয়ে লিজ ট্রাস ব্রিটেনে প্রধানমন্ত্রীর পদে বসেন। তারপর তিনি সে দেশের দায়িত্ব নিয়েছেন। এরপরে কেটেছে মাত্র একটি মাস। আর তার মধ্যেই অনাস্থা প্রস্তাব! কমিটির প্রধান গ্রাহাম ব্র্যাডির কাছে অনাস্থা প্রস্তাব জমা পড়তে পারে। আর তা জমা দিতে পারেন একশো জনেরও বেশি এমপি।
সময় শেষ
এখন
তাদের
'সময়
শেষ'।
চিঠির
মাধ্যমে
ট্রাসকে
এমনটা
বলার
চেষ্টাও
করা
হয়েছে
বলে
জানা
গিয়েছে
একটি
বিশেষ
সূত্র
মারফত।
এই
পদক্ষেপের
বিরোধিতা
করছেন
কমিটির
প্রধান
গ্রাহাম
ব্র্যাডি।
তিনি
এমপিদের
এই
পদক্ষেপের
একেবারেই
বিরুদ্ধে।
তিনি
মনে
করছেন
যে
এর
মধ্যেই
তেমন
কিছু
হয়ে
যায়নি।
তাই
তাঁর
মতে
আরও
একটি
সুযোগ
দেওয়া
উচিত
ট্রাসকে।
নবনিযুক্ত
চ্যান্সেলর
জেরেমি
হান্টে।
তিনি
আগামী
৩১
অক্টোবর
বাজেটে
পেশ
করবেন।
কমিটির
প্রধান
মনে
করছেন
ট্রাসের
অর্থনৈতিক
কৌশল
নির্ধারণের
একটি
সুযোগ
পাওয়া
উচিত।
এর
আগে
তাই
অনাস্থা
প্রস্তাব
আনা
ঠিক
হবে
না।
এমপিরা
লিজ
ট্রাসের
বিরুদ্ধে
অনাস্থা
আনার
একাধিক
কারণ
তুলে
ধরেছেন।
নির্বাচনী
প্রচারের
সময়
তিনি
কর
কমানো
নিয়ে
কথা
বলেছিলেন।
তিনি
এই
কর
কমিয়ে
দেওয়ার
জন্য
প্রশংসিত
হয়েছিলেন।
এখন
সেটাই
তাকে
সমস্যায়
ফেলে
দিয়েছে।
তার
কর
কমানোর
সিদ্ধান্তের
কটাক্ষ
করেছেন
মার্কিন
প্রেসিডেন্ট
জো
বাইডেনও।
মুদ্রাস্ফীতি
হচ্ছে
বিশ্বজুড়ে।
তাই
এই
পরিস্থিতি
কর
কমানোর
সিদ্ধান্ত
বড়
ভুল
হবে
হচ্ছে
বলে
মনে
করেন
তিনি।
এটা
পার্টিতে
অসন্তোষের
জন্ম
দিয়েছে
বলে
খবর
মিলছে।
এক মাস আগেই
ব্রিটেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন লিজ ট্রাস এক মাস আগেই। ঋষি সুনাককে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পরাজিত করেছিলেন লিজ। না হলে ভোটের আগে বড় সম্ভাবনা ছিল তিনি ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী ঋষির। ৮১৩২৬ ভোট পান লিজ ট্রাস। ৬০৩৯৯ ভোট পান ঋষি সুনাক।
শুরু কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন, কীভাবে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভোট দেবেন কংগ্রেস নেতারা? জেনে নিন