নভেম্বর থেকেই খুলে যাচ্ছে কর্তারপুর করিডর, জানাল বিদেশমন্ত্রক
বালাকোট এয়ার স্ট্রাইক আর কাশ্মীরের ৩৭০ ধারা বিলোপের পর থেকে কর্তারপুর করিডর নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছিল। যদিও পাকিস্তান কর্তারপুর করিডর বন্ধ করার বিষয়ে কোনও উদ্যোগ নেয়নি।
বালাকোট এয়ার স্ট্রাইক আর কাশ্মীরের ৩৭০ ধারা বিলোপের পর থেকে কর্তারপুর করিডর নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছিল। যদিও পাকিস্তান কর্তারপুর করিডর বন্ধ করার বিষয়ে কোনও উদ্যোগ নেয়নি।
ইমরান খান ক্ষমতায় আসার পরেই এই কর্তারপুর করিডর ভারতীয়দের জন্য খুলে দেওয়ার উদ্যোগ নেয়। ভারতও তাতে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল।
বিদেশমন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে নভেম্বরের ১১ তারিখ থেকে কর্তারপুর করিডর ভারতীয়দের জন্য খুলে দেওয়া হবে। অর্থাৎ ১১ তারিখ থেকেই ভারতের শিখ পূণ্যার্থীরা কর্তারপুর করিডর গিয়ে পূণ্যস্থানে যেতে পারবেন।
বিদেশমন্ত্রকের অতিরিক্ত সচিব গোবিন্দ মোহন জানিয়েছেন, এই কর্তারপুর করিডরের জন্য তিনটি ভাগে কাজ হচ্ছে। প্রথমটি সাড়ে তিন কিলোমিটার দীর্ঘ গুরুদাসপুর-বাটালা হাইওয়ে তৈরি হচ্ছে। অক্টোবরের ৩১ তারিখের মধ্যে যার নির্মাণ প্রায় শেষ হয়ে যাবে।
ইতিমধ্যেই হাইওয়ের ৭০ শতাংশ কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে। দ্বিতীয়ভাগটি হল যাত্রীদের জন্য টার্মিনাল তৈরি করা। যার নির্মান চলছে। এই টার্মিনালেই শিখ পূন্যার্থীদের অভিবাসন দেওয়া হবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই কাজ শেষ করার চেষ্টা চালাচ্ছে ভারত।
[ সিঙ্গুরে কারখানা তাড়িয়ে সরষের বীজ ছড়িয়ে পদ্ম ফুটিয়েছেন মমতা, আক্রমণ সূর্যকান্তর]
কয়েকদিন আসেই এই করিডরের কাজ খতিয়ে দেখার জন্য পাক সীমান্তে গিয়েছিলেন। সেখানে পাকিস্তানের দিকের কাজ দেখেছেন অতিরিক্ত বিদেশ সচিব। এরপর গুরুদাসপুরে উচ্চ পদস্থ সরকারি আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকও করেন তিনি। ১১ নভেম্বর টার্গেট করেই এগোচ্ছেন তাঁরা।
[মমতা-মোদী সাক্ষাৎ নিয়ে মুখ খুললেন মুকুল, কৌশলী মন্তব্যে বাড়িয়ে দিলেন জল্পনা]