নামী রেস্তোরাঁয় ৩ বছরের পুরনো মটন দিয়ে রান্না! চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘিরে মর্মান্তিক পরিণতি
গোটা কলকাতা জুড়ে কিছুদিন আগেই ভাগাড়ের মাংস নিয়ে শোরগোল পড়ে যায়। বিভিন্ন নামী রেস্তোরাঁর একাধিক জায়গায় পাওয়া যায় ভাগাড়ের মাংসের নমুনা।
গোটা কলকাতা জুড়ে কিছুদিন আগেই ভাগাড়ের মাংস নিয়ে শোরগোল পড়ে যায়। বিভিন্ন নামী রেস্তোরাঁর একাধিক জায়গায় পাওয়া যায় ভাগাড়ের মাংসের নমুনা। আর এবার ৩ বছরের পুরনো মাংস দিয়ে রেস্তোরাঁয় রানা ঘিরে শোর গোল পড়ে গেল সুদূর পাকিস্তানের করাচিতে। এক শিশুর মৃত্যু ঘিরে পর্দাফাঁস হয় গোটা ঘটনার।
পাকিস্তানের প্রথম সারির সংবাদপত্রে দ্যা ডন-এ প্রকাশিত খবর অনুযায়ী করাচির অ্যারিজোনা গ্রিল-এ বিক্রি করা হচ্ছিল ৩ বছরের বাসী মাংসের রান্নার পদ। এই মটনের খাদ্যযোগ্য থাকার মেয়াদকাল ফুরোয় ২০১৫ সালে। তারপর পঁচে যাওয়া ৮০ কেজি মাংস দিয়েই চলছিল রেস্তোরাঁর রান্না। এক শিশুর মৃত্যুর কারণ হিসাবে তার পরিবার ওই রেস্তোরাঁর দিকে আঙুল তুলেছে। পরিবারের দাবি, ওই রেস্তোরার মাংস খেয়েই খাদ্যে বিষক্রিয়া হয়ে মারা যায় তাদের সন্তান। পরিবারের আরও এক শিশু আপাতত ভর্তি হাসপাতালে। জানা গিয়েছে, অসুস্থ ওই শিশুটিও এই রেস্তোরাঁতে খাবার খেয়েছিল।
[আরও পড়ুন: বিশ্বসেরা বাংলার রসগোল্লায় রসেবশে উৎসব পালন, মমতার বাংলা মিষ্টি হাবে মিষ্টিমুখী]
গোটা ঘটনায় একাধিক তথ্য অভিযোগ পাল্টা অভিযোগ উঠে আসছে। ঘটনার অভিযোগ পেয়েই করাচি পুলিশ তদন্তে শুরু করে, আর সেই তদন্তের সূত্রেই এই তথ্য উঠে আসে। আপাতত করাচির 'অ্যারিজোনা গ্রিল' রেস্তোরাঁ সিল করে দেওয়া হয়েছে। এদিকে, রেস্তোরাঁর তরফে যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।
[আরও পড়ুন:আর্থিক সংকট দূর করতে বাড়িতে রাখবেন না এই জানিসগুলি , কয়েকটি বাস্তু টিপস ]
[আরও পড়ুন:চলন্ত ট্রেনে ঝুলছেন যাত্রী! উদ্ধারে যা করলেন আরপিএফ কর্মী, দেখুন ভিডিও]