মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরওয়ানা জারি! ইরান-আমেরিকা যুদ্ধের আবহ তুঙ্গে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরওয়ানা জারি! ইরান-আমেরিকা যুদ্ধের আবহ তুঙ্গে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরওয়ানা জারি করল ইরান। উল্লেখ্য, করোনার অতিমারীর সংকটকালে ফের একবার এভাবেই উস্কে গেল মার্কিন-ইরান যুদ্ধের আবহ।
বাগদাদ চেয়েছে সাহায্য
এদিন বাগদাদের তরফে ইন্টারপোলের কাছ থেকে সাহায্য চাওয়া হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে ইরানের তরফে মার্কিন প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরওয়ানা জারি হয়েছে। ট্রাম্পকে খুঁজে দিতে যেন ইন্টারপোল সাহায্য করে।
জানুয়ারির প্রতিশোধের প্রথম ধাপ জুনে!
জানুয়ারি মাসের শুরুতেই ইরানের সেনা প্রধান কাশেম সুলেমানিকে হত্যা করে আমেরিকা। ড্রোন হামলায় সেদিন ইরাকের মাটিতে সুলেমানির সফরকালে তাঁকে হত্যা করে দায় স্বীকার করে আমেরিকা। যার প্রতিশোধ নিতে ফুঁসে ওঠে ইরান।মনে করা হচ্ছে , সেই প্রতিশোধের প্রথম ধাপ এবছরের জুন মাসে শুরু হল।
মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুরু ইরানে
ইরানের সেনা প্রধান যে হত্যাকাণ্ডের দিন ইরাকেই থাকবেন তা বাইরের দেশ জানল কী করে? বা তাঁর গতিবিধি সম্পর্কীয় তথ্য কীভাবে পাচার হয়েছে? এই প্রশ্ন সামনে রেখে তদন্তে নেমেছিল ইরান প্রশাসন। যার উত্তরে সেদেশের এক ব্যক্তির নাম উঠে এসেছে। সেই ব্যক্তি মার্কিন মুলুকের সিআইএ এজেন্ট বলে জানা যায়। আর সেই সিআইএ এজেন্টকেই মৃত্যু দণ্ডের সাজা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে ইরান।
৫ মাসের মধ্যেই..
গত ৩ রা জানুয়ারি ২০২০ সালে ইরাকের বুকে ড্রোন হামলায় ইরানের সেনা প্রধান সুলেমানিকে নিকেশ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। নিকেশের নেপথ্যে কারণ হিসাবে মার্কিন মুলুক জানায়, সুলেমানির আধিপত্য মধ্যপ্রাচ্যে বাড়ছিল। যে আস্ফালন মার্কিনিদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারত। আর তা আঁচ করেই এই হত্যা করা হয়। আর তার ৫ মাস কাটতে না কাটতেই ধীরে ধীরে প্রতিশোধের ঘুঁটি সাজাতে শুরু করল ইরান। সেদেশের মার্কিনি সিআইএ গুপ্তচরদের হত্যা ইতিমধ্যেই করতে শুরু করেছে ইরান। এবার ট্রাম্পকে নিয়ে বড়সড় পদক্ষেপ নিতেই ইরান যে প্রতিশোধ স্পৃহায় জ্বলছে তা স্পষ্ট হল।
লাদাখ উত্তেজনার বড় ফ্যাক্টর জিনজিয়াং! যেভাবে সেই প্রদেশের উইঘুরদের দমিয়ে রাখে চিনের কমিউনিস্টরা