নাগরিকত্ব আইন প্রসঙ্গে জাতিসংঘে পাকিস্তানকে কটাক্ষ ভারতের
মঙ্গলবারই নাগরিকত্ব আইন নিয়ে ভারত সরকারের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানাতে দেখা যায় পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে। একটি টুইট বার্তায় ইমরান জানান নতুন এই আইনের পর অনেক ভারতীয় মুসলিমই আগামীতে দেশ ছাড়তে চলেছেন। যদিও তারপরই পাল্টা জবাবে ভারত পাকিস্তানকে নিজের দেশে সংখ্যালঘুদের উপর বিশেষ নজরদারির কথা বলে।

এবার জেনেভায় জাতি সংঘের একটি বিশেষ অধিবেশনে নাগরিকত্ব আইনের পক্ষে কথা বলতে দেখা গেল ভারতীয় রাষ্ট্রদূত রাজীব কে চন্দ্রকে। পাশাপাশি নাগরকিত্ব ইস্যুতে পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের টুইটেরও কড়া ভাষায় জবাব দিতে দেখা যায় তাকে।
জাতিসংঘের প্রথম গ্লোবাল রিফিউজি ফোরামে এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, “ মানবাধিকার প্রশ্নে পাকিস্তান স্বঘোষিত সেরা একটি দেশ। একাধিক নিন্দাজনক আইন, ক্রমাগত নিপীড়ন, নির্মম নির্যাতন এবং জোরপূর্বক ধর্মান্তরিত করণের কারণে ১৯৪৭ সালে পাকিস্তানের ২৩ শতাংশ সংখ্যালঘুর পরিমাণ বর্তমানে ৩ শতাংশে পৌঁছেছে। ”
কিন্তু অন্যদিকে ভারত বরাবর বিশ্বজুড়ে শরণার্থীদের স্বাগত জানিয়ে এসেছে বলেও ওই বিবৃতিতে উল্লেখ করেন তিনি। এই প্রসঙ্গে ওই বিবৃতিতে তিনি লেখেন, “আমাদের সমৃদ্ধ ইতিহাসের পাতায় চোখ রাখলেই দেখা যায় ভারত সর্বদা অত্যাচারিতদের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের সহায়তা দিয়ে এসেছে।” তাই বর্তমানে নাগরিকত্ব আইনের মাধ্যমে 'গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায়’ 'যথাযথ’ ভাবে সেই চেষ্টা চলছে বলেও এদিন জাতি সংঘের মঞ্চে উল্লেখ করেন তিনি।
নির্ভয়াকে ধর্ষণের সময় নাবালক ছিল পবন, পুর্নবিবেচনার আবেদন খারিজ দিল্লি হাইকোর্টে