চিন নিঃসাড়ে কীভাবে অরুণাচলের সীমান্ত ধরে আস্তানা গাড়ছে! রিপোর্টে কোন তথ্য
শুধু লাদাখ নয়। জিনপিংএর একনায়কতন্ত্রের অধীনে থাকা চিন বগুদিন ধরেই অরুণাচলকেও আস্তানা হিসাবে নিশানা করেছে। আর সেকারণেই অরুণাচল প্রদেশের সীমান্ত ঘেঁসে নিঃসাড়ে একের পর এক কর্মকাণ্ড করে চলেছে চিনের লাল ফৌজ।
অরুণাচলে নিশানা ড্রাগনবাহিনীর
অরুণাচলপ্রদেশের সীমান্ত ঘেঁসে চিনের দিকে একের পর এক ইমারত গড়ে চলেছে চিন । সেখানে তিব্বতের নিঙ্গচি এলাকায় লালফৌজ নিজের সেনা ঘাঁটি শক্ত করেছে। স্যাটেলাইট তথ্য ও গুগল আর্থের ছবি তেমনই বেশ কিছু তথ্য তুলে ধরছে। ছোট বিমানবন্দর ছাড়াও সেখানে একটি এয়ারস্ট্রিপ তৈরি করে নিয়েছে চিনের সেনা।
২০১৭ সালে নতুন নির্মাণ
নিঙ্গচি এলাকায় ডোকলাম সংঘাতের সময়ই চিন একাধিক ইমারত গড়তে থাকে। ব্রিটিশ আমলের মতো 'ক্রস শেপ' করা একটি হেলিপোর্ট অরুণচাল সীমান্ত ঘেঁসা এলাকায় রয়েছে । সেখান থেকেই বোঝা যায় ব্রিটিশ শাসিত ভারতে যে এলাকা অরুণাচলের অংশ ছিল, তা দখলে করে নিয়েছে চিন। নয়তো ব্রিটিশ আমলের হেলিপোর্ট চিনে থাকার কথা নয়। কারণ চিনকে কখনও শাসন করেনি ব্রিটেন।
এক্সপ্রেসওয়ে থেকে ব়্যাডার
২০০১ সালে অরুণাচল সীমান্তে নজরদারির জন্য নতুন ব়্যাডার তৈরি করে চিন। এছাড়াও লাসা , নিংচি এক্সপ্রেসওয়ে তৈরির কাজ ২০১৮ সালে শেষ করে দেয় চিন। ফলে অরুণাচল সীমান্তের ওপারে চিনের সেনার যাতায়াতে যেমন সুবিধা হতে শুরু করেছে, তেমনই অরুণাচলকে নিশানা বানানোর ছক কষাও শুরু করেছে বেজিং।
কোন ইঙ্গিত ইমারত গঠন ঘিরে?
যেভাবে এতদিনে অরুণাচল প্রদেশ বরাবর চিন একের পর এক ইমারত গঠন শুরু করেছে, তাতে স্পষ্ট যে আগামী দিনে চিন ভারতের অরুণাচল সীমান্তে বিশাল সংখ্যক সেনা মোতায়েন করতে পারে। অন্তত এক সাম্প্রতিক মিডিয়া রিপোর্ট সে খবরই দিচ্ছে।
লক্ষ্য ৩০ হাজার কোটির কোষাগার পূরণ ! ১০৯ জোড়া রুটের প্যাসেঞ্জার ট্রেনের ভার এবার বেসরকারি হাতে