সন্তর্পণে বদলে গেল বিশ্বের অন্যতম শক্তিধর দেশের পতাকার রঙ! জানেন কি বদল ঘটল তাতে?
আর এই পরিস্থিতিতে ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি Emmanuel Macron তাঁদের দেশের জাতীয় পতাকার রঙ খুব সহজেই বদল করে দিয়েছে। বলে রাখা প্রয়োজন Macron ফ্রান্সের পতাকাতে নীল রঙয়ের ব্যবহার বেশি করতে শুরু করে দিয়েছেন। এবং আধিকারিকদেরও এই বি
দেশের পরিচয় পাওয়া যায় সে দেশের পতাকাতে। দেশের মানুষ তাঁদের জাতীয় পতাকার জন্যে আবেগ থাকে। আন্তজার্তিক ক্ষেত্রে খেলোয়ারদের তাঁদের দেশের জাতীয় পতাকার মাধ্যমে চেনা যায়। কয়েক বছর ধরে জাতীয় পতাকা চলে আসছে।
আর এই পরিস্থিতিতে ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি Emmanuel Macron তাঁদের দেশের জাতীয় পতাকার রঙ খুব সহজেই বদল করে দিয়েছে। বলে রাখা প্রয়োজন Macron ফ্রান্সের পতাকাতে নীল রঙয়ের ব্যবহার বেশি করতে শুরু করে দিয়েছেন। এবং আধিকারিকদেরও এই বিষয়টি নিশ্চিত করার কথা জানিয়েছে।
ডেলি মেলের প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি Emmanuel Macron জাতীয় পতাকার রঙ বদলের জন্যে ইতিমধ্যে নির্দেশ দিয়েছে। ১৭৯৩ সালে সে দেশে থাকা পতাকার রঙের মতো করার কথা বলেছেন। নীলের গাড় রঙ ফ্রান্সের ক্রান্তির প্রতীক। তবে বেশ কয়েকজন সরকারি আধিকারিক এই রঙ না করার কথা বলেছেন।
এমনকি এই রঙের বদলে দেশের ক্ষতি হতে পারে বলেও মত আধিকারিকদের। তবে মিস্টার প্রেসিডেন্টের মতে নয়া রঙ দেশের সঙ্গে যায়। ইতিমধ্যে বিভিন্ন সরকারি ভবণে নয়া পতাকা উড়ানো হয়েছে।
১৯৭৬ সালে প্রেসিডেন্ট গিসকার্ড ডি এসট্যাটিং-এর আমলে জাতীয় পতাকায় একটি নীল রঙ যোগ করে ফ্রান্স। ইউরোপের পতাকার সঙ্গে রঙ মেলাতেই এই নীল রঙ যোগ করা হয়। বিভিন্ন জায়গায় ইউরোপ ও ফ্রান্সের পতাকা উড়ত পাশাপাশি, তাই এইভাবে রঙ মেলানো হয়েছে।
এলিসি প্যালেসে রঙ বদলানোর কোনও বার্তা আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়নি। কোনও নির্দেশিকাও দেওয়া হয়নি। নতুন পতারা রঙ নিয়ে অবশ্য মতবিরোধ রয়েছে। ম্যাকরঁর এই সিদ্ধান্তে অনেকেই অসন্তুষ্ট। কেউ কেউ বলছেন, নতুন রঙ ইউরোপের পতাকার রঙের সঙ্গে মিলে যাচ্ছে।
এই রঙ সুন্দর নয় বলেও মন্তব্য করেছেন অনেকে। আবার অনেকেই ১৯৭৬-এর পতাকার কথা মনে করে নস্টালজিক হয়ে পড়েছেন। আবার অনেকে নতুন পতাকা বদল ঘিরে আপত্তি জানিয়েছেন। বিশেষ করে নতুন প্রজন্মের সে দেশের যুবক-যুবতিরা পতাকা বদ লের সিদ্ধান্তটা মেনে নিতে পারছেন না।