পাক অধিকৃত কাশ্মীর, গিলগিটে রাতারাতি গুম হয়ে যাচ্ছেন কারা! চিনের চাপে ইমরানের বিষাক্ত ষড়যন্ত্র
গোটা গিলগিট বালতিস্তান থেকে শুরু করে পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীর জুড়ে একের পর এক 'পরিবর্তন' আনতে চাইছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। পরিবর্তনের উন্নয়নের মোড়কের অন্দরে গোটা পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীর জুড়ে একাধিক রক্তবন্যার করুণ আর্তনাদ ভেসে বেড়াচ্ছে। চিন আর পাকিস্তানি সেনার মদতে কীভাবে পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীর ধীরে ধীরে মৃত্যুপুরী হয়ে যাচ্ছে দেখে নেওয়া যাক। খোঁজ নেওয়া যাক, কোন বিশেষ জনজাতিকে রাতের অন্ধকারে গুম করছে ইমরান সরকার!
ইমরানের বিষ নিশানায় কারা?
'হিউম্যান লাইভস ম্যাটর' শীর্ষক একটি রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীর জুড়ে শিখ জনজাতির অধিকাংশ মানুষকে হয় গুম করা হচ্ছে নয়তো বনেদী শিখদের খুন করা হচ্ছে। এমনকি ধীরে ধীরে এলাকায় শিয়া মুসলিমদের সংখ্যাও কমতে শুরু করেছে বলে দাবি রিপোর্টের। যার দ্বারা পিওকেতে জনজাতীর ঘরানা পরিবর্তনের চেষ্টায় রয়েছে ইমরান সরকার।
চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে ভাষা!
রিপোর্টে
দেখা
গিয়েছে,
পাকিস্তান
অধিকৃত
জম্মু
ও
কাশ্মীরে
পাঞ্জাবী
উচ্চবর্ণের
সম্প্রদয়ারে
ওপর
জোর
করে
চাপিয়ে
দেওয়া
হচ্ছে
উর্দুর
ভাষা।
যেখানে
এলাকার
অধিকাংশ
মানুষই
মিশ্র
ভাষায়
কথা
বলেন।
এদিকে,
ভারত
সংবিধানে
কাশ্মীরের
ডোগরি,
কাশ্মীরি
ও
উর্দু
তিন
ভাষাকেই
স্থান
দিয়েছে।
আর
এর
থেকেই
বোঝা
যাচ্ছে
প্রাক
স্বাধীনতা
যুগের
মুসলিম
লিগ
ধর্মী
কার্যকলাপই
চালিয়ে
যাচ্ছে
ইমরান
সরকার।
কেন চিনের চাপ বাড়ছে পিওকেতে?
উল্লেখ্য, পাকিস্তান-চিন ইকোনমিক করিডর ঘিরে পিওকে এখন চিনের ফোকাসে। এলাকার সঙ্গে ভারতের নাড়ির চান ছিন্ন করতে চিন তৎপরতায় রয়েছে পাকিস্তানের থেকেও বেশি! এর হাত ধরেই এলাকার ভাষাগত, ধর্মগত দিক থেকে পরিবর্তন আনতে পাকিস্তানকে বাধ্য করছে চিন। আর সেই পরিবর্তন রক্তক্ষয়ের হিসাবে করে যাচ্ছে ইমরান ও পাকিস্তানি সেনা।
মানুষের ন্যূনতম অধিকার নেই পিওকেতে!
রাতারাতি মানুষ গুম হয়ে যাচ্ছেন, ধর্মের বিরুদ্ধে মত তুললেই তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে, এমন বহু ধরনের ঘটনা গিলগিট , পিওকে জুড়ে প্রতিনিয়ত হয়ে যাচ্ছে। উল্লেখ্য, মানুষের ন্যূনতম বাঁচার ্ধিকার কেড়ে নেওয়া হচ্ছে বলে দাবি রিপোর্টের। উল্লেখ্য, এখানে সংবাদমাধ্যমের খবরও পাকিস্তান সরকার সেন্সরের মাধ্যমে কাটছাঁট করে প্রকাশ করছে। প্রসঙ্গত, এই সমস্ত কিছুর নেপথ্যে পাকিস্তানি গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই রয়েছে বলে খবর।
সংবিধান ও পিওকে , গিলগিট
রিপোর্টে
দাবি
করা
হয়েছে,
নির্দিষ্ট
কোনও
সংবিধানের
আওতায়
নেই
পাকিস্তানের
অধিকৃত
কাশ্মীর।
এমনকি
গিলগিট
বালতিস্তানেও
তাইই
রয়েছে।
পুতুল
খেলার
মতো
করে
এখানের
মানুষের
ভাবধারার
সঙ্গে
খেলে
বেড়াচ্ছে
ইমরান
সরকার!
যেভাবে
পাকিস্তান
সরকারের
ইচ্ছে
হচ্ছে
সেভাবে
নিত্যদিন
এই
এলাকার
সাংবিধানিক
আইনও
পরিবর্তন
করা
হচ্ছে।
যার
জেরে
ক্রমাগত
জীবন্ত
নরকে
পরিণত
হচ্ছে
পাকিস্তান
অধিকৃত
কাশ্মীর।