বিমানের মুখে মাস্ক! করোনাকালেই নতুন চমক ইন্দোনেশিয়ার বিমান সংস্থার
বিমানের মুখে মাস্ক! করোনাকালেই নতুন চমক ইন্দোনেশিয়ার বিমান সংস্থার
করোনা
কাবু
গোটা
বিশ্ব।
ভ্যাকসিন
না
আসা
পর্যন্ত
নিস্তার
নেই
এই
মারণ
ভাইরাসের
হাত
থেকে।
এদিকে
করোনাকালীন
এই
পরিস্থিতিতে
মাস্ক,
স্যানিটাইজারই
যেন
হয়ে
উঠেছে
আমাদের
প্রাত্যহিক
জীবনের
অঙ্গ।
যদিও
প্রথম
করোনা
সংক্রমণের
পর
প্রায়
৯
মাসের
বেশি
সময়
কেটে
গেলেও
করোনা
বিধি
মানতে
এখনও
যথেষ্ট
উদাসীনতা
দেখা
যাচ্ছে
বহু
মানুষের
মধ্যেই।
তার
জেরে
একাধিক
দেশেই
হুহু
করে
বাড়ছে
কোভিড
সংক্রমণ।
এমতাবস্থায়
মাস্ক
সংক্রান্ত
সচেতনতা
বাড়াতে
অভিনব
উদ্যেগ
নিতে
দেখা
গেল
ইন্দোনেশিয়ার
বিমান
সংস্থা
'গারুদা
ইন্দোনেশিয়াকে।’
সূত্রের খবর, করোনাকালে মাস্ক সংক্রান্ত সচেতনা বৃদ্ধিতে এবার আস্ত একটি 'মাস্কড প্লেন’ নিয়েই হাজির হয়েছে এই ইন্দোনেশিয়ান বিমান সংস্থা। এয়ারবাস এ ৩৩০-৯০০ নিও প্লেনটিকেই বর্তমানে নতুন রূপে হাজির করেছে গারুদা ইন্দোনেশিয়ার। বর্তমানে তার ভোলবদলে এমন ভাবে রঙ করা হয়েছে যাতে সামনে থেকে দেখলে মনে হবে আদপেই যেন কেউ প্লেনটির মুখে একটি নীল রঙের সার্জিক্যাল মাস্ক পরিয়ে দিয়েছে। এদিকে ২০১৯ সালের অক্টোবর মাসেই প্রথম পরিষেবা শুরু করে এয়ারবাস এ ৩৩০-৯০০ নিও।
একই সাথে প্লেনটির তলদেশে ইন্দোনেশিয়ান ভাষায় লেখা রয়েছে "আইও পাকাই মাস্কার" যার বাংলা তর্জমা করলে দাঁড়ায় 'এসো মাস্ক পরি’। করোনাকালীন পরিস্থিতিতে মারণ ভাইরাসের ছোঁয়াচ থেকে বাঁচতে ও মাস্ক সংক্রান্ত সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যেই এই নয়া প্রচারাভিযান চালানো হচ্ছে বলে ইন্দোনেশিয়ান বিমান সংস্থার তরফ থেকে জানানো হয়েছে। এদিকে ইতিমধ্যএই এইঅ বিশেষ বিমান উড়ান সূচিরও একটি নির্ঘন্ট প্রকাশ করেছে গারুদা ইন্দোনেশিয়া। পাশাপাশি যে কেউই ইচ্ছা করলে বিমান বন্দরে এসে প্লেনটির দর্শন করতে পারেন বলেও বিমান সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে। অন্যদিকে বর্তমানে অন্তর্দেশীয় উড়ানের ক্ষেত্রেই বিমানটির ব্যবহার হলেও খুব শীঘ্রই জাপানের উদ্দেশেও রওনা দেবে এয়ারবাস এ ৩৩০-৯০০ নিও।
কলকাতার পর উত্তর ২৪ পরগনা ৬০ হাজারের গণ্ডি ছাড়াল করোনা সংক্রমণে, বাড়ছে মৃত্যুও