'ইউরোপীয়ান সামার' এখন অতীত, পারা চড়েছে ৪৩ ডিগ্রিতে, তাপ প্রবাহে পুড়ছে ইউরোপ
'ইরোপীয়ান সামার' এখন অতীত, পারা চড়েছে ৪৩ ডিগ্রিতে, তাপ প্রবাহে পুড়ছে ইউরোপ
ইউরোপীয়ান সামারের মনোরম আবহাওয়া এখন অতীত। এশিয়ার একাধিক গ্রীষ্ম প্রধান দেশের তালিকায় নাম লিিখয়ে ফেলেছে ফ্রান্স, স্পেন, পর্তুগাল, ইতালি, গ্রীস এমনকী লন্ডনও। তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়ে গিয়েছে এই সব দেশে। কোথাও কোথাও আবার তাপমাত্রার পারদ ৪৩ ডিগ্রি পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছে। গরমে হিমসিম অবস্থা ইউরোপবাসীর। সমুদ্র সৈকতে আর রোদ পোয়ানোর সাহস দেখাতে পারছেন না কেউ।
দহনে পুড়ছে ইউরোপ
গত কয়েক বছর ধরে ইউরোপের দেশ গুলির তাপমাত্রা বাড়ছে। গরমে ৪০ ডিগ্রি পার করে যাচ্ছে তাপমাত্রা। শীত প্রধান দেশ বলেই পরিচিত ইউরোপ। কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব যে কী ভয়ঙ্কর সেটা হারে হারে টের পাচ্ছে ইউরোপের বাসিন্দারা। তাপমাত্রা যে ৪০ ডিগ্রি পার করে যেতে পারে ইউরোপে সেকথা স্বপ্নেও কখনও ভাবেননি তাঁরা। রুম হিটার িনয়ে থাকা ইউরোপ বাসী এখন এসি আর ফ্যানের পিছনে দৌড়চ্ছেন।
৪৩ ডিগ্রি চড়েছে পারদ
ইউরোপের
একাধিক
দেশের
তাপমাত্রা
৪০
ডিগ্রি
পার
করে
গিয়েছে।
স্পেনে
তাপ
প্রবাহের
সতর্কতা
জারি
করেছে
হাওয়া
অফিস।
ব্রিটেেনর
অবস্থা
খারাপ।
গরমে
হাঁসফাঁস
করছেন
ব্রিটেনবাসী।
তাপমাত্রা
৩৭
ডিগ্রি
ছাড়িয়ে
গিয়েছে।
২০১৯
সালে
তাপমাত্রার
পারদ
অনেকটাই
চড়েছিল।
তারপরে
আবার
২০২২
সালে
তাপমাত্রার
পারদ
এতটা
চড়ল।
ফ্রান্সের
অবস্থা
একই
রকম
সেখানে
তাপমাত্রার
পারদ
চড়েছে
৩৯
ডিগ্রিতে।
ব্রিটেেনর
কোনও
কোনও
জায়গায়
তাপমাত্রার
পারদ
প্রায়
৪০
ডিগ্রিতে
পৌঁছে
গিয়েছে।
দহনে পুড়ছে প্যারিস
প্যারিসের মত শৈল্পিক শহরও দহনে পুড়ছে। গরম আর রোদে অতিষ্ট শহরবাসী। গরমের ভয় প্যারিসের রাস্তায় বেরোচ্ছে না কেউ। খাঁ খাঁ করছে শহর। অথচ প্যারিসের গ্রীষ্ম প্রিয় ছিল শহরবাসীর। পর্যটকরা বেড়াতে আসতেন গরমের সময় প্যারিসে। কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে গরমের দাপট প্যারিসে এতটাই বেড়েছে যে পর্যটকরাও আসতে ভয় পাচ্ছেন। ফরান্সের একাধিক জায়গায় দাবানল দেখা গিয়েছে। গরমের কারণেই দাবানল দেখা গিয়েছে। স্লোভানিয়াতেও ছড়িয়ে পড়েছে দাবানল।
পুড়ছে পোর্তুগাল
দহনে পুড়ছে পোর্তুগালও। সমুদ্রের উপকূলবর্তী দেশ পর্তুগাল। সেকারণে গ্রীষ্মের দাপট আরো বেশি করে বোঝা যাচ্ছে এখােন। আরব সাগর দিয়ে হু হু করে ঢুকছে গরম হাওয়া। গরম হাওয়ার দাপটে পোর্তুগালের একাধিক জায়গায় দাবানল দেখা দিচ্ছে। এই নিয়ে সতর্ক করা হয়েছে বাসিন্দাদের। দাবানলের কারণে বন্যপ্রাণও সংকটে পড়েছে। রেকর্ড তাপমাত্রায় পুড়ছে ইতালি- গ্রিসও।