ভোটের পরই গণনা, নিরাপত্তার স্বার্থে বেনজির সিদ্ধান্তে রবিবারই ভাগ্য নির্ধারণ ওপার বাংলায়
ভোট গ্রহণের পরই কালক্ষেপ না করে শুরু হয়ে যাবে ভোটগণনা। নিরাপত্তার স্বার্থে এমনই এক বেনজির সিদ্ধান্ত নিল বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন।
ভোট গ্রহণের পরই কালক্ষেপ না করে শুরু হয়ে যাবে ভোটগণনা। নিরাপত্তার স্বার্থে এমনই এক বেনজির সিদ্ধান্ত নিল বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। রাত পোহালেই রবিবার বাংলাদেশে ভোট। সকাল ৮টা থেকে বিকেল চারটে পর্যন্ত ভোট গ্রহণ করা হবে। ভোট গ্রহণ পর্ব শেষ হলেই পোলিং স্টেশনেই হবে ভোট গণনা।
রবিবার সন্ধ্যা থেকেই একের পর এক ফলাফল আসতে শুরু করবে বলে জানিয়েছে কমিশন। বাংলাদেশ নির্বাচনের আগে প্রতিবারের মতো এবারও হুমকির মুখে পড়েছেন নির্বাচন কমিশনের আধিকারিকরা। এবারও নিয়মিতও তাঁদের ফোনে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। হুমকি আসছে নির্বাচন ভবন উড়িয়ে দেওয়ারও।
এই আবহেই রবিবার বাংলাদেশের ২৯৯ আসনে ভোট গ্রহণ করা হবে। ভোট চলবে বিকেল চারটে পর্যন্ত। তারপরই নিরাপত্তার চাদরে মোড়া ভোটগ্রহণ কেন্দ্রেই ভোট গণনা শুরু হয়ে যাবে। এদিন প্রধানমন্ত্রী তথা আওয়ামি লিগের সভাপতি শেখ হাসিনা সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন সম্পন্ন করার আহ্বান জানান।
সেই লক্ষ্যে প্রশাসনের তরফে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদাও নিরাপত্তা বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছেন। দেশজুড়ে নিরাপত্তার জন্য মোতায়েন করা হয়েছে ৬ লক্ষ ৮ হাজার নিরাপত্তারক্ষী। যে কোনও পরিস্থিতি সামাল দিতে মোতায়েন রাখা হয়েছে বাড়তি পুলিশ, সেনাবাহিনী।