সলোমন দ্বীপপুঞ্জে ভয়াবহ ভূমিকম্প! জারি সুনামি সতর্কতা
ভয়াবহ ভূমিকম্প সলমন দ্বীপপুঞ্জে। এদিন সেখানে রিখটার স্কেলে সাত মাত্রার ভূমিকম্প হয়। সেখানে এমন কম্পন হয়েছে যে টেলিভিশন-সহ অন্য জিনিসপত্র মাটিতে পড়ে গিয়েছে। এদিকে এই ভূমিকম্পের পরেই সেখানে সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়।
ভয়াবহ ভূমিকম্প সলমন দ্বীপপুঞ্জে। এদিন সেখানে রিখটার স্কেলে সাত মাত্রার ভূমিকম্প হয়। সেখানে এমন কম্পন হয়েছে যে টেলিভিশন-সহ অন্য জিনিসপত্র মাটিতে পড়ে গিয়েছে। এদিকে এই ভূমিকম্পের পরেই সেখানে সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়।
সলোমন দ্বীপপুঞ্জের কর্তৃপক্ষের তরফে মঙ্গলবার জানানো হয়েছে দেশটির দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলে রিখটার স্কেল সাত মাত্রার দুটি ভূমিকম্প হয়। প্রথম ভূমিকম্পটি ম্যালাঙ্গো এলাকার প্রায় ১৬ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিমে ভূপৃষ্ঠ থেকে ১৫ কিমি গভীরে আঘাত হানে। প্রায় ৩০ মিনিট পরে ছয় মাত্রার দ্বিতীয় ভূমিকম্পটি হয়। প্রথম ভূমিকম্পটি প্রায় ২০ সেকেন্ড স্থায়ী ছিল বলে সেখানকার সংবাদ মাধ্যমে বলা হয়েছে।
সলোমন আইনল্যান্ডস মেটিওরোলজিক্যাল সার্ভিসের তরফে জানানো হয়েছে আপাতত সুনামির কোনও সতর্কতা নেই। তবে উপকূলীয় এলারায় অস্বাভাবিক সমুদ্র স্রোত সম্পর্কে সতর্ক করা হয়েছে। প্রথম ভূমিকম্পের পরবর্তী সময়ে আফটারশক অব্যাহত থাকায় সাধারণ মানুষকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে প্রশাসনের তরফে।
ভূমিকম্পের পরবর্তী সময়ে দ্বীপজুড়ে ব্যাপক বিদ্যুৎ বিভ্রাটের খবর পাওয়া গিয়েছে। সলোমন আইল্যান্ড ব্রডকাস্টির সংস্থার তরফে সোশ্যাল মিডিয়ায় বলা হয়েছে, সেখান সব রেডিও পরিষেবা বন্ধ ছিল। সেখানকার ন্যাশনাল ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অফিসের তরফে বলা হয়েছে, স্থানীয় মানুষজন ভূমিকম্প অনুভব করেছেন, তবে ক্ষয়ক্ষতির রিপোর্ট পুরোপুরিভাবে পাওয়া যায়নি।
এদিকে
শুক্রবার
ইন্দোনেশিয়ায়
হওয়া
ভূমিকম্পে
মৃতের
সংখ্যা
বেড়ে
১৬০
পেরিয়ে
গিয়েছে।
অন্যদিকে
নিরাপদ
স্থানে
সরানো
হয়েছে
১৩
হাজারের
বেশি
মানুষকে।
পশ্চিম
জাভার
সভর্নর
বলেছেন,
মৃত
ও
আহতের
সংখ্যা
আরও
বাড়তে
পারে,
কেননা
অনেকে
এখনও
বিভিন্ন
জায়গায়
আটকা
পড়ে
রয়েছেন।
মৃতজের
বেশিরভাগই
বাড়ি
ধসে,
বাড়ি
চাপা
পড়ে
মারা
গিয়েছেন।
ভূমিকম্পের
সঙ্গে
সঙ্গে
পশ্চিম
জাভার
সায়াং
হাসপাতাল
বিদ্যুৎহীন
হয়ে
পড়ে।
সেই
কারণে
আহত
ব্যক্তিদেরহ
চিকিৎসার
ব্যবস্থাও
ঠিক
মতো
করা
যায়নি।
প্রসঙ্গত
শুক্রবার
পশ্চিম
জাভায়
ভূমিকম্পের
মাত্রা
ছিল
৫.৪।
এই
ভূমিকম্পের
কেন্দ্রস্থল
ছিল
পশ্চিম
জাভার
সিয়াঞ্জুর
অঞ্চলে।
ভূপৃষ্ঠ
থেকে
১০
কিমি
গভীরে
এই
ভূমিকম্পের
কেন্দ্রস্থল
ছিল।