নবমী নিশিতে পুজোর আনন্দ চেটে পুটে নিতে মরিয়া বঙ্গবাসী, প্রবাসেও তার আঁচ
নবমী নিশিতে পুজোর আনন্দ চেটে পুটে নিতে মরিয়া বঙ্গবাসী, প্রবাসেও তার আঁচ
নবমী নিশি পার হলেই আকাশে -বাতাসে বাজবে বিষাদের সুর। তাই শেষ মুহূর্তের উৎসবের আনন্দ চেটেপটে উপভোগ করতে মরিয়া বঙ্গবাসী। নবমীর সকাল থেকে তা মণ্ডপে মণ্ডপে মানুষের ঢল নেমেছে। যেদিকে ঠাকুর দেখা বাকি সেদিকে ঠাকুর দেখতে ছুটছেন সকলে। কেউ ভিড় করছেন নর্থে তো কেউ ছুটছেন সাউথে। কেউ আবার বেহালার পুজো দেখা সেরে নিচ্ছেন। শেষ লগ্নে পুজোর আনন্দে মেতেছেন প্রবাসরাও। স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোয় বঙ্গীয় সংস্কৃতি পরিষদের পুজো ঘিরেও সেই উন্মাদনা।
নবমী নিশি থেকেই মন খারাপ হতে শুরু করে বাঙালির। চারদিন চোখের পলকে যেন শেষ হয়ে যায়। সকলকে কাঁদিয়ে এবার কৈলাসে ফিরে যাবেন উমা। ঘর খালি হয়ে যাবে। সেকারণে নবমীর দিন রাস্তায় ভড় থাকে একটু বেশি। প্রবাসে তার আঁচ পড়েছে। সুদূর স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোয় বাঙালিদের পুজোর ধুম খুব বেশি। স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোয় বঙ্গীয় পরিষদের পুজোতেও সেই আনন্দ দেখতে পাওয়া যায়।
প্রতিবছরই ধুমুধাম করে এখানে দুর্গাপুজোর আয়োজন করা হয়। করোনার কারণে গত ২ বছর ধরে প্রবাসে দুর্গাপুজোয় ভাঁটা পড়েছিল। এবার তাই বাধভাঙা আনন্দে মেতেছেন প্রবাসীরা। ৪২ বছর ধরে গ্লাসগোর এই দুর্গাপুজো হয়ে আসছে। সেকারণে একটু বেশি সমারোহে এবারের দুর্গাপুজো করছেন গ্লাুুসগোর বাসিন্দারা। তাঁরা নিষ্ঠাভরেই প্রতিবছরের মতো এবছর চার দিন ধরে দুর্গাপুজো করছেন।