For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

মার্কিন গণতন্ত্রকে পরিহাসে পরিণত করে নিজের মেয়াদ শেষ করছেন ট্রাম্প!

Google Oneindia Bengali News

ওয়াশিংটনে মার্কিন ক্যাপিটল ভবনে হামলা-সংঘর্ষের ঘটনায় অভূতপূর্ব বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির মুখে একপর্যায়ে কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশন স্থগিত করা হয় ওয়াশিংটনে। আর এই ঘটনা মার্কিন গণতন্ত্রের উপর এক কালো দাগ হয়ে থেকে যাবে চিরকাল। আর এই ঘটনার নেপথ্যে মূল কারণ আর কেউ নন, বরং মার্কিন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প স্বয়ং।

ভোটে কারচুপির অভিযোগ

ভোটে কারচুপির অভিযোগ

ভোটে কারচুপি হয়েছে বলে আগে থেকেই অভিযোগ তুলছিল রিপাবলিকানরা। আজ আবারও সেই একই দাবিতে অ্যামেরিকার ক্যাপিটল বিল্ডিংয়ের বাইরে ভিড় জমাতে থাকেন ট্রাম্প সমর্থকরা। দফায় দফায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় বিক্ষোভকারীদের। ব্যারিকেড ভেঙে ভিতরে ঢুকে পড়েন ট্রাম্পের সমর্থকরা। রীতিমতো চলে তাণ্ডব। হামলার জেরে ট্রাম্পের টুইটার, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট সাময়িকভাবে বন্ধ করা হল।

ক্যাপিটল বিল্ডিং থেকে বিক্ষোভকারীদের বের করা সম্ভব হয়েছে

ক্যাপিটল বিল্ডিং থেকে বিক্ষোভকারীদের বের করা সম্ভব হয়েছে

এদিকে ঘটনার জেরে লকডাউন জারি করা হয় ক্যাপিটল বিল্ডিং-এ। ভিতরে তখনও কংগ্রেসের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। বিক্ষোভকারীদের হটাতে সেনেটের দিকে স্মোক গ্রেনেড ব্যবহার করেন নিরাপত্তা আধিকারিকরা। শেষ পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ক্যাপিটল বিল্ডিং থেকে বিক্ষোভকারীদের বের করা সম্ভব হয়েছে।

ট্রাম্পের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়ে 'বিদ্রোহ'

ট্রাম্পের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়ে 'বিদ্রোহ'

ট্রাম্পের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঞ্চলে হাজারো সমর্থক রাজধানীতে জড়ো হয়ে বিক্ষোভে অংশ নেয়। একপর্যায়ে বিক্ষোভ সহিংস রূপ নেয়। ক্যাপিটল ভবনে ডোনাল্ড ট্রাম্প সমর্থকদের হামলার ঘটনার পর জো বাইডেনের জয়ের উপর আনুষ্ঠানিকভাবে শিল মোহর দিতে কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশন ফের শুরু হয়।

ক্যাবিনেট প্রেসিডেন্টকে সরানোর বিষয়ে ভাবনা চিন্তা করছে

ক্যাবিনেট প্রেসিডেন্টকে সরানোর বিষয়ে ভাবনা চিন্তা করছে

এরই মধ্যে ট্রাম্পকে সরিয়ে দেওয়ার রব উঠতে থাকে বিভিন্ন মহল থেকে। মার্কিন সংবিধানের ২৫তম সংশোধনী ব্যবহার করার জন্য দেশটির ক্যাবিনেটের প্রতি আহ্বান জানানো হয় এই বিষয়ে। এই আবহে ট্রাম্পের নিযুক্ত ক্যাবিনেট প্রেসিডেন্টকে সরানোর বিষয়ে ভাবনা চিন্তা করছে বলে জানা গিয়েছে সূত্র মারফত।

ট্রাম্পের পাশে দাঁড়াননি কেউ

ট্রাম্পের পাশে দাঁড়াননি কেউ

হামলার পর ট্রাম্পের সঙ্গ ছাড়েন হোয়াইট হাউসের ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি সারাহ ম্যাথিউস। সরব হয়েছেন ট্রাম্পের দল রিপাবলিকান পার্টির অনেকেই। এছাড়াও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসনও এই ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন।

English summary
Donald trump puts black mark on US Democracy before he leaves white house
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X