করোনার ভ্যাকসিন কি 'ন্যাসাল স্প্রে' হিসাবে আসতে চলেছে! গবেষণা ঘিরে নয়া তথ্য
করোনার ভ্যাকসিন কি 'ন্যাসাল স্প্রে' হিসাবে আসতে চলেছে! গবেষণা ঘিরে নয়া তথ্য
গোটা বিশ্ব অপেক্ষা করে রয়েছে করোনার ভ্যাকসিনের জন্য । করোনা প্রতিষেধক এই ভ্যাকসিন বাজারে আসলেই পরিস্থিতি খানিকটা স্বাভাবিকের দিকে যেতে পারে বলে অনেকের ধারণা। এমন অবস্থায় গোটা বিশ্বে ৯.৩৯ মিলিয়ন মানুষ করোনার জেরে আক্রান্ত। এমন পরিস্থিতিতে বিশ্বের তাবড় দেশে চসছে ভ্যাকসিন নিয়ে গবেষণা। কোন দেশের গবেষণায় কী উঠে আসছে , দেখে নেওয়া যাক।
অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিন
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ভ্যাকসিনের ট্রায়াল আপাতত তৃতীয় পর্যায়ে রয়েছে। এমন অবস্থায় তাদের গবেষণাগারে ধারে ধীরে সাফল্যের পথে এগিয়ে যাচ্ছে ভ্যাকসিন ' অ্যাস্ট্রা জেনেকা'। তবে মনে করা হচ্ছে, এখন শেষ দফার ট্রায়াল চললেও, এবছর অক্টোবরে অক্সফোর্ডের এই ভ্যাকসিন বাজারে আসবে।
সিনোফার্মের ভ্যাকসিন
করোনার আঁতুর ঘর চিনেও চলছে ভ্যাকসিনের গবেষণা। সেখানের সিনোফার্ম নামের একটি সংস্থা ভ্যাকসিন তৈরির প্রক্রিয়া আপাতত গবেষণাগারে রেখেছে। দুটি ভ্যাকসিনের ট্রায়াল ইতিমধ্যেই ২ হাজার মানুষের ওপর হয়েছে। যা চিনে সাফল্য এনে দিয়েছে।
অক্টোবর এ আরও একটা ভ্যাকসিন!
এই বছরের অক্টোবরে সম্ভবত বিশ্ব আরও একটি ভ্যাকসিন পেতে চলেছে। যা আপাতত লন্ডনের গবেষণাগারে তৈরি হচ্ছে। লন্জনের ইম্পরিয়াল কলেজে এই ভ্যাকসিন তৈরি হচ্ছে।
ন্যাসাল স্প্রে হিসাবে করোনার ভ্যাকসিন!
লন্জনের ইম্পেরিয়াল কলেজ ও অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে ভ্যকসিনকে ন্যাসাল স্প্রে বা ইনহেলার হিসাবে তৈরি করার উদ্যোগ চলছে। এই রূপে যদি করোনার ভ্যাকসিন বাজারে আসে, তাহলে সহজে মানুষ গ্রহণ করতে পারবেন বলে দাবি করা হচ্ছে। করোনার জেরে শ্বাসকষ্টজনিত যে সমস্যা, তা এই ন্য়াসাল স্প্রে বা ইনহেলার-এর মাধ্যমে ভ্যাকসিন নিলে কমে যাবে বলে আশা।
প্রতীকী ছবি
'ফেয়ার অ্যান্ড লাভলি'-র নাম বদলে যাচ্ছে! কোন ঘটনার জেরে এমন পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হল সংস্থা