করোনা সঙ্কটের জের! দারিদ্রসীমার নীচে চলে যেতে পারে নেপালের এক-তৃতীয়াংশই মানুষ
করোনা সঙ্কটের জের! দারিদ্রসীমার নীচে চলে যেতে পারে নেপালের এক-তৃতীয়াংশই মানুষ
গোটা
বিশ্বে
ক্রমেই
আরও
বিধ্বংসী
চেহারা
নিচ্ছে
করোনা
সংক্রমণ।
ইতিমধ্যেই
দেড়
কোটি
পার
করে
২
কোটির
দৌঁড়ে
করোনা
আক্রান্তের
সংখ্যা।
এদিকে
করোনা
মহামারীর
জেরে
ভয়াবহ
আর্থিক
মন্দা
বিশ্বের
কমবেশী
প্রতিটা
দেশেই।
একই
অবস্থা
নেপালেও।
সেখানেও
ইতিমধ্যেই
করোনা
আক্রান্তের
সংখ্যা
১৮
হাজারের
গণ্ডি
পার
করেছে।
তবে
সূত্রের
খবর,
এই
জেরে
মারাত্মক
আর্থিক
মন্দার
সম্মূখীন
হবে
নেপাল।
যার
জেরে
নেপালের
মোট
জনসংখ্যার
এক-তৃতীয়াংশই
দারিদ্রসীমার
নীচে
নেমে
যেতে
পারে।
করোনা সঙ্কটের জেরে নেপালের একটা বড় অংশের মানুষের জীবনমান ক্রমেই নিম্নমুখী হতে চলেছে বলে জানা যাচ্ছে। পাশাপাশি ধুঁকবে স্বাস্থ্যব্যবস্থায়। তচার জেরে এই বৃহত সংখ্যক মানুষ দারিদ্রসীমার নীচে চলে যাবে বলে জানাচ্ছে বিশ্বব্যাঙ্ক। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে এই মুহূর্তে নেপালে জনসংখ্যার ৩১.২ শতাংশ মানুষ দারিদ্রসীমার কাছাকাছি বাস করেন। করোনা মামাহারি জেরে এই অংশের মানুষেরাই সর্বপ্রথম দারিদ্রসীমার নীচে চলে যেতে পারে বলে মত বিশষজ্ঞদের।
এদিকে নেপাল সরকারের তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে গোটা দেশের মোট জনসংখ্যার মধ্যে ১৮.৭ শতাংশ মানুষ দারিদ্রসীমার নীচে বাস করেন। এদিকে করোনা প্রাদুর্ভাবের শুরু থেকেই গোটা দেশের মানুষই দীর্ঘ লকডাউনের সাক্ষী হয়। যার জেরে বন্ধ থাকে গোটা দেশের শিল্প তালুক থেকে পর্যটন ক্ষেত্রও। তারফলে আর্থিক মন্দায় ডুবে যায় গোটা দেশে। এদিকে নেপালের মন্ত্রীসভার সর্বাশেষ গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গত ২০শে জুলাই নেপালে ৪ মাসের একটানা লকডাউন শেষ হয়। যদিও গোটা দেশেই এখনও একাধিক করোনা বিধি লাঘু রয়েছে বলে খবর।
'রাজভবন ঘেরাও করুক জনতা', বিধানসভা অধিবেশন ডাকা নিয়ে টালবাহানার অভিযোগ গেহলটের