করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন তৈরিতেও লড়াই, আমেরিকার পর চিনেও দেওয়া হল ট্রায়ালের অনুমতি
একদিন আগেই আমেরিকায় করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিনের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের ছবি প্রকাশ করেছিল আমেরিকা। এরই মধ্যে চিনও জানিয়েদিল তাদের প্রস্তুতির কথা। তাদের বিজ্ঞানীরা
একদিন আগেই আমেরিকায় করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিনের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের ছবি প্রকাশ করেছিল আমেরিকা। এরই মধ্যে চিনও জানিয়েদিল তাদের প্রস্তুতির কথা। তাদের বিজ্ঞানীরা পাঁচটি বিভিন্ন উপায়ে ভ্যাকসিন তৈরির চেষ্টা চালাচ্ছেন বলে জানিয়েছে চিন।
চিনের সরকারি সংবাদ মাধ্যমে দাবি করা হয়েছে, নোবেল করোনা ভাইরাসের সঙ্গে লড়াইয়ে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব, চিন ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে যাবে বলেও জানানো হয়েছে। এব্যাপারে অনুমতি পাওয়া গিয়েছে।
চাইনিড অ্যাকাডেমি অফ ইঞ্জিনিয়ারিং-এর তরফ থেকে জানানো হয়েছে বেশিরভাগ গবেষক দলই প্রিক্লিনিক্যাল রিসার্চ এপ্রিল মাসেই শেষ করে ফেলবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই সময়সীমার আগেও কাজ শেষ করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
চিনের সরকারি মাধ্যম সূত্রে খবর, সাংহাইতে ভ্যাকসিন তৈরির যে কাজ চলছে, তা ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের কাজ মধ্য এপ্রিলের মধ্যেই হয়ে যাবে।
আমেরিকায় ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ-এর টাকায় সিয়াটেলের কাইসের পার্মানেন্ট ওয়াশিংটন হেলফ রিসার্চ ইনস্টিটিউটে ভ্যাকসিন তৈরির কাজ চলছে। সোমবার সেখানেই ৪ জনের দেহে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা হয়। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ভ্যাকসিন পুরোপুরি কার্যকরী করতে বেশ কয়েকমাস লেগে যাবে। কেননা এখনও গবেষণা চলছে।
২৮ দিনের ব্যবধানে হাতের ওপরের মাসলে এই ভ্যাকসিন ২ বার প্রয়োগ করা হবে। সব মিলিয়ে ৪৫ জনের দেহে এই ভ্যাকসিনের প্রয়োগ করা হবে। ছয় সপ্তাহ লাগবে কাজটি সম্পূর্ণ করতে।