চিন-সেনার গোপন ল্যাবরেটরিতে করোনা ভাইরাস তৈরি হয়েছে! বিস্ফোরক দাবিতে আরও জানালেন চিনা ভাইরোলজিস্ট
বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা এদিন জানিয়েছে, করো না ভাইরাসের উৎপত্তি নিয়ে চিনের মাটিতে তাঁদের গ্রাউন্ড ওয়ার্ক শেষ হয়েছে। আর ঠিক সেই দিনেই চিন থেকে উঠে আসতে শুরু করেছে বিস্ফোরক একের পর এক তথ্য।
চিনের ভাইরোলজিস্টের বিস্ফোরক দাবি
লি মেং ইয়ান চিনের তাবড় ভাইরোলজিস্ট। যাঁকে নিয়ে কয়েকদিন আগেই শোরগোল পড়েছিল করোনা ভাইরাসের জেরে। বলা হয়, চিনের জিনপিং সরকারের তরফে হুমকি ছিল তাঁর কাছে। আর তারপরই তিনি আমেরিকা পালিয়ে যান। এবার তিনিই তাইওয়ানের এক নিউজ চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন যে চিনের অন্দরেই করোনা ভাইরাসের বীজ লুকিয়ে রয়েছে।
করোনা ও ইয়ান তত্ত্ব
ভাইরোলজিস্ট ইয়ান জানাচ্ছেন, চিনের সেনার ল্যাবরেটরিতে করোনা ভাইরাস তৈরি করা হয়। পাশাপাশি, তাঁর দাবি, গোটা বিষয়টিকে ধামাচাপা দিতে চিনের কমিউনিস্ট সরকার সমস্ত রকমের চেষ্টা করে যাচ্ছে।
কোভিড নিয়ে তাঁর গবেষণা!
ইয়ান জানিয়েছেন, চিনে করোনা ভাইরাস নিয়ে যে প্রথম পর্যায়ের গবেষকরা ছিলেন তিনি তাঁদের মধ্যে একজন। তিনি আগেও জানিয়েছেন যে , করোনা ভাইরাস প্রাকৃতিক উপায়ে পৃথিবীতে এসেছে।
উহান ল্যাবরেটরি কি চোখে ধুলো দেওয়ার তত্ত্ব?
উহানের ল্যাবরেটরিতে যে করোনার গবেষণা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে, তা আসলে চিনের তরফে বিশ্বের চোখে ধুলো দেওয়া র তত্ত্ব। এন দাবি বহু মহল করলেও, আজ তা মেনে নিয়েছেন ইয়ান।
চিন-হু একজোট .. অভিযোগ
ইয়ানের দাবি, চিন ও হু একজোট হয়ে করোনা নিয়ে বিশ্বের চোখে ধুলো দিচ্ছে। চিনে ডিসেম্বরে করোনার প্রথম আক্রমণের সময় থেকেই এসব হচ্ছে বলে দাবি করেছেন চিনের এই তাবড় ভাইরোলজিস্ট। এমনকি ভাইরোলজিস্ট ইয়ানকে হু-এর তরফে এক 'কনট্র্যাক্টর' হুমকি ও দেন বলে তিনি দাবি করেছেন।
হু-এর দাবি
ইয়ান যে কন্ট্র্যাক্টরের নাম করছেন, তাঁকে চেনেই না হু। হু এর তরফে এমন কোনও সদস্য নেই। এদিকে, চিনের ভাইরাস গবেষণার কাজে কোনও ইনান লি নামের ভাইরোলজিস্ট ছিলেন বলে হু স্বীকার করেনি।