জাতীয় নিরাপত্তা ও সুরক্ষা ব্যবস্থাকে আঁটোসাটো করতে বড় পদক্ষেপ চিনের! নয়া রফতানি আইনের পথে বেজিং
জাতীয় নিরাপত্তা ও সুরক্ষা ব্যবস্থাকে আঁটোসাটো করতে বড় পদক্ষেপ চিনের! নয়া রফতানি আইনের পথে বেজিং
সীমান্ত
সংঘাতের
আবহেই
এবার
জাতীয়
নিরাপত্তা
ও
সুরক্ষা
ব্যবস্থাকে
আঁটোসাটো
করতে
বড়সড়
পদক্ষপ
নিতে
দেখা
গেল
চিনকে।
সূত্রের
খবর,
সংবেদনশীল
পণ্য
রফতানি
আরও
কড়াকড়ি
করতে
একটি
নতুন
আইন
পাস
করেছে
বেজিং।
শনিবারই
চিনের
আইনসভায়
এই
নয়া
আইন
পাশ
হয়
বলে
খবর।
১
লা
ডিসেম্বর
থেকে
এই
নয়া
আইন
কার্যকর
হবে
বলেও
জানা
যাচ্ছে।
চিনের
মতে
তাদের
দেশের
জাতীয়
নিরাপত্তার
ক্ষেত্রে
যে
সমস্ত
দেশের
ভূমিকা
ক্রমেই
বিপজ্জনক
হয়ে
উঠছে
তাদের
সঙ্গে
বাণিজ্যের
সম্পর্কের
রসায়ন
পরিবর্তনের
জন্যই
এই
নতুন
আইন
পাশ
করা
হয়েছে।
ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা করোনা সঙ্কট ও ভারতের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাতের জেরে আন্তর্জাতিক রাজনীতির ময়দানে বর্তমানে অনেকটাই কোণঠাসা চিন। এদিকে ইতিমধ্যেই চিনা পণ্য বয়কটের রাস্তায় হেঁটেছে ভারত। চাপ বাড়াচ্ছে আমেরিকা শক্তিশালী অর্থনীতির দেশগুলিও। ইতিমধ্যে টিকটক, উইচ্যাট, পাবজি সহ একাধিক নামজাদা চিনা অ্যাপও ব্যান হয়ে ভারতে। কিছু অ্যাপ ব্যান হয়ে মার্কিন মুলুকে। এদিকে নিত্য ব্যবহার্য সামগ্রী হোক বা বৈদ্যুতিন পণ্য প্রতি ক্ষেত্রেই চিনের উপর বিশাল ভাবে নির্ভরশীল আন্তর্জাতিক বাজার। এমতাবস্থায় চিনের সেই সিদ্ধান্তে সেই ক্ষেত্রে একাধিক বড়সড় রদবদলের পরিকল্পনা করেছে চিন।
বিশেষজ্ঞদের ধারণা আমেরিকা, ভারতের মতো বড়বড় অর্থনীতির দেশগুলির উপর পাল্টা চাপ বাড়াতেই এই নয়া কৌশল নিয়েছে চিন। নয়া আইনে বলা হয়েছে, যে কোন দেশ বা অঞ্চল চিনের জাতীয় সুরক্ষা এবং স্বার্থকে বিপন্ন করার জন্য রফতানি নিয়ন্ত্রনের নতুন পদক্ষেপগুলির অপব্যবহার করলে এই আইন বলেই তাদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। একইসাথে নয়া আইনের প্রকাশিত বিবরণ অনুযায়ী প্রযুক্তিগত প্রায় সমস্ত সামগ্রীই এখন থেকে এই নতুন আইনের বিধি নিষেধের আওতায় আসবে।
কথা দিয়েছিলেন রাজসাক্ষী হবেন! তার আগেই রেললাইনে ধারে দেহ উদ্ধার কক্স অ্যান্ড কিংসের ম্যানেজারের