For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

ভারতের করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সাহায্যের আশ্বাস দিল বেজিং

ভারতে চলছে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ। আর সেই ধাক্কায় কার্যকর নাজেহাল অবস্থা দেশবাসী র। হাসপাতালে মিলছেনা বেড, অক্সিজেনের অভাবে কার্যত মরতে বসেছে বহু মানুষ। প্রত্যেকদিন নতুন করে আক্রান্ত হচ্ছেন লক্ষাধিক।

  • |
Google Oneindia Bengali News

ভারতে চলছে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ। আর সেই ধাক্কায় কার্যকর নাজেহাল অবস্থা দেশবাসী র। হাসপাতালে মিলছেনা বেড, অক্সিজেনের অভাবে কার্যত মরতে বসেছে বহু মানুষ।

করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সাহায্যের আশ্বাস চিনের

প্রত্যেকদিন নতুন করে আক্রান্ত হচ্ছেন লক্ষাধিক।

এরই মধ্যে ভারতের করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সাহায্যের আশ্বাস দিল বেজিং। চিকিৎসা সংক্রান্ত জিনিসপত্রের যোগান বাড়ানো কিংবা করোনা সংক্রমণে নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা যা ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন তাতেই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে চায় চিন।

গত ২৪ ঘন্টায় ভারতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩,১৪,৯৩৫। পুটিমারি শুরু হওয়ার পর থেকে বিশ্বের তালিকায় একদিনের সংক্রমনের হিসেবে এটাই সর্বোচ্চ।

গত ২৪ ঘন্টায় মৃত্যু হয়েছে ২১০১ জনের। ভারতে এখনো পর্যন্ত মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১৬ মিলিয়ন। আমেরিকার পরই ভারতের জায়গা।

বৃহস্পতিবার চিনের সংবাদমাধ্যমে চিনের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন বলেন, চিন ভারতকে সাহায্য করার জন্য প্রস্তুত। তিনি আরো বলেন, করোনা ভাইরাস সবার শত্রু। অতিমারির বিরুদ্ধে লড়তে সবাইকে এক হতে হবে।

অন্যদিকে, হাসপাতাল বেড নেই, অক্সিজেন নেই, ভ্যাকসিনের জোগান নেই। ওষুধেরও ঘাটতি। এই প্রতিকূল পরিস্থিতিতে বাণিজ্য মন্ত্রকের রিপোর্ট দেখে ঘুম উড়েছে অনেকের।

বাণিজ্য মন্ত্রকের রিপোর্ট উল্লেখ করে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের দাবি, করোনাবর্ষেই গত বছেরের দ্বিগুণ অক্সিজেন রফতানি হয়েছে বিদেশে। আর তার জেরেই দেশে অক্সিজেনের বিপুল ঘাটতি। এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞ মহলের একাংশ।

দেশে করোনা আক্রান্তের পাশাপাশি বাড়ছে মৃতের সংখ্যাও। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে ২১০৪ জনের। এরমধ্যে মহারাষ্ট্রেই মৃতের সংখ্যা সর্বাধিক। সেখানে একদিনেই মৃত্যু হয়েছে ৫৬৮ জনের।

পিছিয়ে নেই দিল্লিও, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীতে করোনা সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে ২৪৯ জনের।

করোনার দ্বিতীয় তরঙ্গে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে সংক্রমণ। সাম্প্রতিক যে ভবিষ্যদ্বাণী সামনে এসেছে, তাতে স্পষ্ট করোনা মহামারী গাণিতিক মডেল বাড়ছে।

গবেষকরা মনে করছেন, মে মাসের ১১ থেকে ১৫-র মধ্যে তা শিখরে পৌঁছনোর সম্ভাবনা রয়েছে। ওই সময়ে দেশে ৩৩ থেকে ৩৫ লক্ষ সক্রিয় করোনা সংক্রমণ থাকেত পারে।এর অর্থ ভারতে করোনা সক্রিয়ের সংখ্যা আরও তিন সপ্তাহ ধরে বাড়তে থাকবে।

যদি বর্তমান মডেলটি বৃদ্ধির প্রবণতাটি সঠিকভাবে দেখায়, তবে মে মাসের মাঝামাঝি শীর্ষে পৌঁছবে। গত বছর ১৭ সেপ্টেম্বর সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছেছিল করোনা। তখন ১০ লক্ষেরও বেশি সক্রিয়ের সংখ্যা ছিল। এবার তার তিনগুণ হবে সক্রিয়ের সংখ্যা।

English summary
china we are ready to provide outbreak control help to india
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X