পার্সেলে করে কানাডা থেকে ওমিক্রন এসেছে দেশে, দাবি বেজিংয়ের
পার্সেলে করে কানাডা থেকে ওমিক্রন এসেছে দেশে, দাবি বেজিংয়ের
ওমিক্রন সংক্রমণ ছড়ানো নিয়ে নতুন যুক্তি চিনের। বেজিং দাবি করেছে পার্সেলে করে ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট এসেছে কানাডা থেকে। তাই চিঠি পত্র পার্সেল খোলার আগে দেশবাসীকে মাস্ক এবং গ্লাভস পরার পরামর্শ িদচ্ছে জিনপিং সরকার। সরকারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে কানাডা থেকে আসা কোনও একটি পার্সেলে করেই ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ থাবা বসিয়েছে চিনে।
কাজেই পোস্ট অফিসের কর্মীদের বরবার সতর্ক থাকার নির্দেশ গিয়েছে জিনপিং সরকার। বলা হয়েছে যেন পর্যাপ্ত সুরক্ষা নিয়েই যেন সকলে পোস্ট অফিসে চিঠি পত্র এবং পার্সেলে হাত দেন। সকলে যেন পর্যাপ্ত স্যানিটাইজেশন প্রক্রিয়া মেনেই কাজ করে এখানে। সেই সঙ্গে বলা হয়েছে বারবার েযন স্যানিটাইজ করা হয় পার্সেল এবং চিঠি পত্র।
সেই সঙ্গে দেশের নাগরিকদেরও সতর্ক করেছে জিনপিং প্রশাসন। সকলে যেন হাচে গ্লাভস এবং মুখে মাস্ক পরে তবেই চিঠি পত্র এবং পার্সেলে হাত দেন। করোনা সংক্রমণ রুখতে বিদেশ থেকে জিনিস কেনা কমানোর পরামর্শ গিয়েছে জিনপিং সরকার। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য শীতকালীন অলিম্পিকের জন্য শীথিল করা হয়েছিল করোনা বিধিনিষেধ। মানুষ জন বাড়ির বাইরে বেরোতে শুরু করেছিল। তখনই করোনা সংক্রমণ নতুন করে মাথাচারা দিতে শুরু করে।
এমনকী চিঠি পত্র এবং পার্সেল কারোর হাত থেকে নেওয়ার আগেও যেন সকলে মাস্ক এবং গ্লাভস পরে নেন তার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। চিনের স্বাস্থ্যকর্মীরা জানিয়েছেন, কানাডা থেকে একটি প্যাকেজ এসেছিল। সেটি খোলার পরেই সেই ব্যক্তি ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টে সংক্রমিত হয়েছে। প্যাকেজটি আমেরিকা এবং হংকং হয়ে তবে চিনে এসেছিল। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য চিন থেকেই প্রথম গোটা বিশ্বে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ে। এখনও গোটা বিশ্ব সেই ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি। একের পর এক ভ্যারিয়েন্ট হানা দিচ্ছে নানাভাবে। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ে চিনের সঙ্গে প্রবল বিরোধ তৈরি হয়েছিল আমেরিকার। আন্তর্জাতিক মহলে চিনকে এক প্রকার কোণঠাসা করে ফেলেছিল আমেরিকা। ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে িজনপিংয়ের প্রবল বিরোধ তৈরি হয়েছিল। বাইডেন আসার পর সেই বিরোধ কিছুটা বলেও স্তিমিত হয়েছে।