মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার স্টেশনের উদ্বোধন মোদীকে সঙ্গে নিয়ে! প্রতীক্ষা হাসিনার ভারত সফরের
মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার স্টেশনের উদ্বোধন মোদীকে সঙ্গে নিয়ে! প্রতীক্ষা হাসিনার ভারত সফরের
সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ভারত সফরে আসছেন বাংলাদেশের (Bangladesh) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (sheikh hasina)। তিনদিনের এই সফরে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনার পাশাপাশি তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে (Narendra Modi) নিয়ে ১৩২০ মেগাওয়াটের মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার স্টেশন (Maitree Power Project ) যৌথভাবে উদ্বোধন করবেন বলে সূত্রের খবর। কয়লা ভিত্তিক কেন্দ্রটি ভারত-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড তৈরি করেছে। ১.৫ বিলিয়ন ডলারের এই প্রকল্পটি ভারতের এনটিপিসি এবং বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের যৌথ উদ্যোগে তৈরি করা হয়েছে।
হাসিনার সম্ভাব্য ভারত সফর
এখনও পর্যন্ত যে টুকু জানা গিয়েছে, বাংলা দেশের প্রধানমন্ত্রী শেষ হাসিনা ৫-৭ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ভারত সফর করবেন। এই তিনটি দিন দুদেশের কাছেই গুরুত্বপূর্ণ। ভারতের কাছে এই সফর গুরুত্বপূর্ণ, কেননা প্রতিবেশী দেশগুলির মধ্যে যেসব দেশের সঙ্গে ভারতের ভাল সম্পর্ক রয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম হল বাংলাদেশ।
হাসিনার সফরের আগেই খুলবে সীমান্ত বন্দর
তবে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হাসিনার ভারত সফরের আগেই কলকাতা-চট্টগ্রাম-মঙ্গলা বন্দরের মধ্যে বাণিজ্যের ট্রায়াল রান শুরু হয়ে যাবে। যা দুদেশের সম্পর্কের এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে। কলকাতা থেকে মঙ্গলা প্রথম ভেসেল পৌঁছবে ৫ অগাস্ট। দুদেশের মধ্যে তামাবিল-দাওয়াকি সীমান্ত ব্যবহার করে মেঘালয়ে পৌঁছবে ১৬ টন লোহার পাইপ। অন্যদিকে বীরবীর বাজার- শ্রীমন্তপুর সীমান্ত ব্যবহার করে অসম পৌঁছবে ৮.৫ টনের ফোম বোঝাই কন্টেনার।
গম দিয়ে বাংলাদেশকে স্বস্তি দিয়েছে ভারত
মোদী সরকার দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরের মাধ্যমে বাংলাদেশকে প্রয়োজনের অতিরিক্ত গম রপ্তানি করেছে। যার জেরে প্রতিবেশী দেশে গমের দাম কমে গিয়েছে। মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে উদ্বেগ কমেছে ঢাকার। ভারত বাংলাদেশের ৬৬ শতাংশ গম রপ্তানি করে। বাংলাদেশ প্রয়োজনের ১৫ শতাংশ গম আমদানি করত ইউক্রেন থেকে। কিন্তু রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধের কারণে তা এবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ
যদিও
বাংলাদেশের
বর্তমান
সরকার
আইএমএফ-এর
কাছে
ঋণের
জন্য
আবেদন
করেছে,
সেই
পরিস্থিতিতেও
বাংলাদেশের
পরিকাঠামো
উন্নয়ন
হয়েছে
৬
শতাংশের
মতো।
ভারতীয়
উপমহাদেশে
মার্কিন
ডলারের
দাম
বৃদ্ধির
কারণে
সেখানকার
রপ্তানিও
ব্যয়বহুল
হয়েছে।
তবে
মার্কিন
ডলারের
তুলনায়
যেখানে
পাকিস্তানের
রুপি
এবং
শ্রীলঙ্কার
রুপি
বিপর্যস্ত,
সেখানে
বাংলাদেশের
পরিস্থিতি
অনেকটাই
ভাল।
শেখা
হাসিনার
নেতৃত্বে
বাংলাদেশ
সমৃদ্ধি
লাভ
করলেও,
এই
সময়ে
সেখানে
ইসলামিক
উগ্রপন্থা
বৃদ্ধি
পেয়েছে।
২০১৩
সালে
বাংলাদেশ
সুপ্রিম
কোর্টের
রায়ে
সেখানকার
জামাত
নির্বাচনে
প্রতিদ্বন্দ্বিতায়
বাধা
পায়।
কিন্তু
তারা
হেফাজত-ই-ইসলাম,
জামাত-উল-মুজাহিদিন
এবং
ইসলামি
ছাত্র
শিবিরের
মতো
অন্য
বেশ
কয়েকটি
ইসলামি
জঙ্গি
সংগঠনের
সঙ্গে
সেখানকার
সংখ্যালঘু
হিন্দুদের
ওপরে
আক্রমণে
সামিল
হয়েছে।
অন্যদিকে
পূর্ব
সীমান্তে
রোহিঙ্গা
অনুপ্রবেশও
বাংলাদেশের
সমস্যা
বৃদ্ধি
করেছে।
শুভেন্দু-সারদা যোগ! বারবার কেন একই দাবি? সুদীপ্ত সেনকে জেরা বিশেষ তদন্তকারী দলের