বড় সৌভাগ্য মোদী পাশে বসে কথা বলার সুযোগ! আর যা বললেন বাংলাদেশের মন্ত্রী
ক্ষমতায় চিরদিন থাকব না, আজ আছি কাল নাও থাকতে পারি। কিন্তু মানুষের মাঝে তিনি আছেন, থাকবেন। সুখের মুহূর্তে, দুঃখের মুহূর্তে তিনি সব সময় জনগণের মধ্যেই থাকবেন।এমনটাই মন্তব্য করলেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী
ক্ষমতায় চিরদিন থাকব না, আজ আছি কাল নাও থাকতে পারি। কিন্তু মানুষের মাঝে তিনি আছেন, থাকবেন। সুখের মুহূর্তে, দুঃখের মুহূর্তে তিনি সব সময় জনগণের মধ্যেই থাকবেন। এমনটাই মন্তব্য করলেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি কোনও অন্যায় করেননি। জনগণকে খুশি করলে, জনগণই ভাল বাসবে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
কোম্পানিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামি লিগ ও সহযোগী সংগঠন কর্তৃক আয়োজিত ইফতার মাহফিলে বসুরহাট পুরসভা মিলনায়তনে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছিলেন ওবায়দুল কাদের।
তিনি আরও বলেছেন, বাংলাদেশে তিনি একটি উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন। এমপি হয়েছেন, মন্ত্রী হয়েছেন। চট্টগ্রাম ডিভিশানে একজন, ইতিহাসে আর কেউ সাধারণ সম্পাদক হয়নি। তারপরেও তিনি সংবর্ধনা নেননি। মন্ত্রী বলেন এগুলো তার দরকার নেই। কারও ভাল না লাগলে চলে যান। তবে দলে থেকে কোনও অপকর্ম সহ্য করা হবে না। কারও মনে কষ্ট দিয়ে নেতা হওয়ার চেষ্টা যেন কেউ না করেন। মন্তব্য করেছেন ওবায়ুদুল কাদের।
মন্ত্রী বলেন, বিলবোর্ডে ছবি দিয়ে নেতা হওয়া যায় না। কাজ করতে হবে। যাঁরা তাঁর ছবির সঙ্গে ছবি দিয়ে গাছের ওপরে বিলবোর্ড টানিয়েছেন, খুব তাড়াতাড়ি সেই বিলবোর্ড নামিয়ে ফেলতে হবে। না হলে তিনিই তা নামিয়ে ফেলবেন বলেও জানিয়েছেন। বিলবোর্ড দিয়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করা যায় না বলে মন্তব্য করেছেন ওবায়দুল কাদের।
ওবায়দুল কাদের বলেন, তিনি ঢাকা থেকে উড়ে এসে জুড়ে বসে নেতা হননি। তিনি তৃণমূল থেকে বড় নেতা হয়েছেন। নেত্রী তার ত্যাগের মূল্যায়ন করেছেন। তিনি নেত্রীর কাছে কৃতজ্ঞ।
ওবায়দুল কাদের বলেন, তিনি ভারত সফরে বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব দিয়েছেন। এমন কী ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে পাশাপাশি বসে কথা বলার সুযোগ পেয়েছেন। যেটা তার জীবনের বড় সৌভাগ্য। এই সফরে তিনি দেশের জনগণের স্বার্থের কথা তুলে ধরেছেন বলে জানিয়েছেন।